বাঙ্গালীর রাজনৈতিক মুক্তির পাশাপাশি জাতির জনকের স্বপ্ন ছিল জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তি দেয়া।
ঘাতকের নির্মম বুলেট সেই অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্থ করে দেয়! তারই কন্যা, জননেত্রী, দেশরত্ন শেখ হাসিনা সে আন্দোলন সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন।
জাতির জনকের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে অবিচল থেকে, ২০০৮ সালের ১২ই ডিসেম্বর, দেশরত্ন শেখ হাসিনা তথ্যপ্রযুক্তির বাস্তবমুখী ও যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা দেন।
আজ সেই ঘোষণা ৮ বছর অতিক্রম করল। এই ৮ বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব সজীব ওয়াজেদ জয়ের সার্বিক দিক-নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সংগ্রামে নিয়োজিত করেছি।
ফলাফল, উপজেলা পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড সংযোগ পৌঁছে গেছে, সরকারি সেবার ৪০ শতাংশ ডিজিটাইজ্শনের আওতায় এসেছে, কার্যকর হয়েছে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, নির্মিত হচ্ছে হাই-টেক সিটি, শহর-গ্রাম নির্বিশেষে তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রশিক্ষিত হচ্ছে তরুণ-তরুণী-নারী-পুরুষ, গতি এসেছে সরকারি-বেসরকারি কর্মকাণ্ডে।উদাহরণ দিলে হয়তো শেষ করাটাই দায় হবে, তাই আমি কিঞ্চিতাংশ উল্লেখ করলাম।
ইতোমধ্যেই আমরা নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নিত হয়েছি। সামাজিক-অর্থনৈতিক-পারিপার্শ্বিক সূচকের প্রায় সবগুলোতে এগিয়েছি। ইনশাআল্লাহ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আমরাই ২০২১ সালের মধ্যে একটি উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যেই একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত হবো। সে রূপান্তরের মাধ্যম হবে তথ্যপ্রযুক্তি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার ৮ম বর্ষ পূর্তিতে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা হবো জয়ী, আমরা দুর্বার
জিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আইসিটি হবে হাতিয়ার।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু. . .
জুনায়েদ আহমেদ পলকের ফেসবুক থেকে. . .
বিবার্তা/ইফতি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]