স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের আত্মহত্যা ও ঢাকা স্ট্রিমের নারী কর্মীদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগের প্রেক্ষিতে
স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যা ও ঢাকা স্ট্রিমের নারী কর্মীদের যৌন নিপীড়নের ন্যায়বিচার দাবিতে বিবৃতি
প্রকাশ : ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৮:২৭
স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যা ও ঢাকা স্ট্রিমের নারী কর্মীদের যৌন নিপীড়নের ন্যায়বিচার দাবিতে বিবৃতি
প্রিন্ট অ-অ+

স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের আত্মহত্যা ও অনলাইন গণমাধ্যম ঢাকা স্ট্রিমের নারী কর্মীদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত সাপেক্ষে ন্যায়বিচারসহ তিনদফা দাবিতে বিবৃতি দিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিপীড়নবিরোধী প্লাটফর্ম 'নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর'। বিবৃতিটি অনলাইনে স্বাক্ষর করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ব্যাচের ৭৭ জন প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থী।


২৪ অক্টোবর, শুক্রবার ন্যায়বিচার দাবিতে ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগরের পক্ষে গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠিয়েছেন আনিকা তাবাসসুম (শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৫২তম ব্যাচ)।


বিবৃতিতে তারা বলেন, অনলাইন গণমাধ্যম ঢাকা স্ট্রিমের গ্রাফিক্স ডিজাইনার স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের সাম্প্রতিক আত্মহত্যার ঘটনায় আমরা মর্মাহত, হতবিহ্ববল ও ক্ষুব্ধ। এই ঘটনার পূর্বাপর ভয়াবহতায় আমরা রীতিমতো স্তম্ভিত! আমরা তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই এবং তার এই আত্মহত্যার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করি।


বিবৃতিতে বলা হয়, বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে আমরা জেনেছি, গত ১৩ জুলাই ঢাকা স্ট্রিমের সম্পাদক ও প্রকাশক বরাবর স্বর্ণময়ী বিশ্বাসসহ মোট সাতজন নারী (যেখানে ২১ জন পুরুষও সংহতি ও সমর্থন জানিয়ে স্বাক্ষর করেছেন) নয়টি গুরুতর প্রসঙ্গ তুলে ধরে ঢাকা স্ট্রিমের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু, প্রতিষ্ঠানের অত্যন্ত প্রভাবশালী পদাধিকারী আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে 'বার্তাকক্ষ থেকে প্রত্যাহার করা'র নামকাওয়াস্তে সাজা ছাড়া আর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি ঢাকা স্ট্রিম। যা 'শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক প্রদত্ত নীতিমালা'র সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন। নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো কর্মীর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এলে অভিযুক্তকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করতে হয়। কিন্তু, জানা যাচ্ছে যে, যারা এই অভিযোগ-প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের কয়েকজনকেই উল্টো 'অপরাধী' সাব্যস্ত করে বিনা নোটিশে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা ঢাকা স্ট্রিম কর্তৃপক্ষের এই অন্যায্য ও অগণতান্ত্রিক আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।


এতে আরো বলা হয়, নীতিমালা অনুযায়ী, কমপক্ষে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি অভিযোগ কমিটি গঠন করতে হয়, যার অধিকাংশ সদস্য হবেন নারী ও সম্ভব হলে কমিটির প্রধান হবেন একজন নারী এবং অন্তত দুইজন সদস্য হতে হবে অন্য প্রতিষ্ঠানের, যারা জেন্ডার বিষয় ও যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে কাজ করেন। ঢাকা স্ট্রিম তদন্ত কমিটি করেছে দুই জনের এবং দুইজনই তাদের প্রতিষ্ঠানের। এটিও হাইকোর্টের নীতিমালার অবমাননা। এছাড়া, ঢাকা স্ট্রিম গত ১৯ অক্টোবর তাদের আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ঐ যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ও স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যা প্রসঙ্গে যে বক্তব্য দিয়েছে, তা আদতে নিপীড়কের পক্ষেই তাদের অবস্থান তুলে ধরেছে। তারা হাইকোর্টের সুস্পষ্ট সংজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও যৌন নিপীড়নকে 'অসৌজন্যমূলক আচরণ' কিংবা স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যাকে 'অকাল মৃত্যু' বা 'মর্মান্তিক মৃত্যু' উল্লেখ করে যে ভাষিক কৌশল নিয়েছে এবং হাইকোর্টের নীতিমালার নির্দেশনা যে প্রক্রিয়ায় অমান্য করেছে, তা ঘটনার গভীরতাকে লঘু করে দেখানোর অপচেষ্টা ছাড়া অন্য কিছু নয়। এই অপচেষ্টার দায় মিডিয়াটির সম্পাদক ও প্রকাশক ইফতেখার মাহমুদ এবং মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের ব্যবস্থাপক পি এম সজল আহমেদের ওপরেও বর্তায়।


এতে বলা হয়, বেদনাদায়ক বাস্তবতা হলো, স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যার কারণেই আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে পূর্ববর্তী যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ও সেই প্রেক্ষিতে বাংলা স্ট্রিমের অনান্তরিক পদক্ষেপ প্রকাশ্যে এসেছে। আবার, এ কথাও সত্য, আইনি সুরাহা ছাড়া সিদ্ধান্তেও আসা যায় না যে, স্বর্ণময়ীর এই আত্মহত্যার পেছনে কর্মস্থলে উল্লিখিত যৌন নিপীড়নের সম্পৃক্ততা আছে নাকি নেই। কিন্তু, বিভিন্ন মাধ্যমে আমরা জানতে পারছি, স্বর্ণময়ীর শরীরকে তার কাজের সঙ্গে জড়িয়ে খুবই কুৎসিত মন্তব্য করেছিলেন আলতাফ শাহনেওয়াজ, যা প্রচণ্ড পিতৃতান্ত্রিক নিপীড়নমূলক কর্তৃত্ববাদী আচরণ হিসেবে একজন নারীকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার সম্ভাব্য কারণ হয়ে উঠতে পারে। ফলে, এই ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হওয়া অনিবার্য বলে আমরা মনে করি। ঢাকা স্ট্রিম ইতিমধ্যেই এই আত্মহত্যার ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করে তদন্ত কাজে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। আমরা এখন দেখতে চাইব, তারা কতটা আন্তরিকতার সঙ্গে তদন্তে সহযোগিতা করে। কেননা, গত জুলাই মাসে সাতজন নারী কর্মী অভিযোগ দায়ের করার পরও যেহেতু প্রতিষ্ঠানটি হাইকোর্ট-প্রদত্ত নীতিমালা মানেনি এবং লজ্জাজনকভাবে আলতাফ শাহনেওয়াজকে সাময়িক বহিষ্কার না করে উল্টো কর্মস্থলে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ দিয়েছে, সেহেতু তাদের আন্তরিকতা ও সততা যথেষ্ট প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে ইতিমধ্যেই।


বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, অভিযুক্ত আলতাফ শাহনেওয়াজ ও বাংলা স্ট্রিম সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। মনে রাখা জরুরি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৯৮-১৯৯৯ সালের প্রখ্যাত ধর্ষণবিরোধী আন্দোলন ও পরবর্তী কয়েকটি যৌন নিপীড়নবিরোধী আন্দোলন, সুধী সমাজের দাবি এবং বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির জনস্বার্থমূলক মামলার প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে এক ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী রায়ের ফলে 'শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক প্রদত্ত নীতিমালা' গৃহীত হয়। এখন পর্যন্ত এই নীতিমালা আইনে রূপান্তরিত না হলেও আমরা মনে করি, এই নীতিমালা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের এক বড় অর্জন। সেই সূত্রেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের দাবি থাকবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিভাগে বর্তমানে পিএইচডি গবেষণারত আলতাফ শাহনেওয়াজের ব্যাপারে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা বাঞ্ছনীয়।


পরিশেষে তারা বলেন, নিপীড়ক যে-ই হোক এবং নিপীড়ন যেখানেই ঘটুক, ঐতিহাসিক কারণেই ন্যায় বিচারের পক্ষাবলম্বন করার এক অনিবার্য দায়বদ্ধতা আছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কমিউনিটির। সেই দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই 'নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্ষুব্ধ প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের আত্মহত্যা ও ঢাকা স্ট্রিমের নারী কর্মীদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত সাপেক্ষে ন্যায়বিচার দাবি করছি।


আমাদের দাবি:


১. স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের আত্মহত্যা ও আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে উত্থাপিত যৌন নিপীড়নের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
২. বিচার বিভাগীয় তদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন সাপেক্ষে পিএইচডি গবেষণারত আলতাফ শাহনেওয়াজের ব্যাপারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৩. জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারাবাহিক আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন 'শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক প্রদত্ত নীতিমালা'-কে অনতিবিলম্বে আইনে রূপান্তর করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে সফল প্রয়োগের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারকে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।


নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগরের পক্ষে বিবৃতিতে অনলাইনে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন ব্যাচ ও বিভাগের ৭৭ জন প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থী:


• সানজিদা নূর, শিক্ষার্থী, লোক প্রশাসন বিভাগ, ৫২তম ব্যাচ।
• আনিকা তাবাসসুম, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৫২তম ব্যাচ।
• অদ্রি অংকুর, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৫০তম ব্যাচ।
• ফাইজান আহমেদ অর্ক, শিক্ষার্থী, মার্কেটিং বিভাগ, ৫০তম ব্যাচ।
• সরদার ইসফার সাদী, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৪৯তম ব্যাচ।
• সিমান্ত বর্ধন, শিক্ষার্থী, জার্নালিজম এন্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, ৪৯তম ব্যাচ।
• ইমরান হাসান শুভ, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৪৯তম ব্যাচ।
• মায়িশা মনি, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৪৯তম ব্যাচ।
• ফারজানা ইয়াসমিন, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ ৪৮তম ব্যাচ।
• মনীষা হক, বাংলা বিভাগ, ৪৮তম ব্যাচ।
• ফাইজা মেহজাবিন প্রিয়ন্তী, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ, ৪৮তম ব্যাচ।
• অমর্ত্য রায়, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, ৪৭তম ব্যাচ।
• এহতেশাম শাহরিয়ার শিকদার, ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ৪৭তম ব্যাচ।
• আবিদা ফেরদৌসী, আইন ও বিচার বিভাগ, ৪৭তম ব্যাচ এবং শিক্ষার্থী, মর্গান স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র।
• যারিন তাসনীম, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ, ৪৭তম ব্যাচ।
• তাসবিবুল গনি নিলয়, ইংরেজি বিভাগ, ৪৫তম ব্যাচ এবং সহসম্পাদক, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
• রাকিবুল রনি, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ, ৪৪তম ব্যাচ এবং গবেষক, আরবান ডিজাইন সাইন্স ফর হেলথল্যাব, জেএআইএসটি, জাপান।
• মাধুরী গোস্বামী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৪৪তম ব্যাচ এবং কর্মরত, ব্র‍্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি), ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
• গ্যাব্রিয়েল পাংখোয়া, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ৪২তম ব্যাচ এবং মনিটরিং অ্যান্ড রিপোর্টিং অফিসার, করলিয়া (ইউডিপি ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ কর্তৃক যৌথভাবে বাস্তবায়িত)।
• মারিয়া ভূঁইয়া, ইংরেজি বিভাগ, ৪২তম ব্যাচ এবং সহকারী অধ্যাপক, মানবিক ও ব্যবসায় বিভাগ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
• অলিউর সান, ইংরেজি বিভাগ, ৪২তম ব্যাচ এবং শিক্ষক, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ।
• আবিদ সরকার, ইংরেজি বিভাগ, ৪২তম ব্যাচ এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা।
• তামান্না আজিজ তুলি, আইন ও বিচার বিভাগ, ৪২তম ব্যাচ এবং সহকারী অধ্যাপক, আইন ও বিচার বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• সৌগত বসু, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগ, ৪১তম ব্যাচ এবং ম্যানেজার, মিডিয়া রিলেশন, ওপাস কমিউনিকেশনস লিমিটেড।
• দীপাঞ্জন সিদ্ধান্ত কাজল, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৪০তম ব্যাচ এবং উন্নয়ন কর্মী।
• পল্লব আহমেদ, আইবিএ-জেইউ, ৪০তম ব্যাচ এবং ক্রিয়েটিভ স্ট্র‍্যাটেজিস্ট, ইন্টারস্পিড অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেড।
• শাওন কৈরী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ৪০তম ব্যাচ এবং এবং চাকুরিজীবী।
• তন্ময় ধর, দর্শন বিভাগ, ৩৯তম ব্যাচ এবং এনজিও কর্মী।
• নাঈম উল হাসান, অর্থনীতি বিভাগ ৩৯তম ব্যাচ।
• নিষাদ আদনান, ইংরেজি বিভাগ, ৩৯তম ব্যাচ এবং স্পেশাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর, টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র।
• ফারিহা রহমান, নগর ও পরিকল্পনা বিভাগ, ৩৯তম ব্যাচ এবং রিসার্চার - ইন্টারন্যাশনাল ডেভেপমেন্ট অর্গানাইজেশন।
• আকিল আশরাফ, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব, ৩৯তম ব্যাচ এবং শিল্পী ও নকল লেখক।
• রেজাউল করিম রাজু, বাংলা বিভাগ, ৩৯তম ব্যাচ এবং প্রভাষক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
• শিফা সালেহীন, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ৩৮তম ব্যাচ এবং অ্যাসোসিয়েট মেম্বার, সিপিএ, অস্ট্রেলিয়া; ডক্টর অব ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যান্ডিডেট এবং একাডেমিক অ্যাসিস্টেন্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (ইআইটি), পার্থ, অস্ট্রেলিয়া।
• আরাফাত রহমান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ৩৮তম ব্যাচ এবং সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
• রাইয়ান রাজী, বাংলা বিভাগ, ৩৮তম ব্যাচ এবং শিক্ষক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
• সাইফুর রহমান শিশির, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, ৩৮তম ব্যাচ এবং সিনিয়র সাব এডিটর, দ্য রিপোর্ট।
• আতিয়া ফেরদৌসী, অর্থনীতি বিভাগ, ৩৮তম ব্যাচ এবং সিনিয়র বাজেট এ্যনালিস্ট, সিটি অফ নরফোক, ভার্জিনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।
• মো: মঈনুল ইসলাম দীপ, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, ৩৮তম ব্যাচ এবং ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপার।
• সামজীর আহমেদ, বাংলা বিভাগ, ৩৭তম ব্যাচ এবং প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, নেত্রকোণা বিশ্ববিদ্যালয়।
• তাসনোভা জেরিন জেনী, পরিসংখ্যান বিভাগ, ৩৭তম ব্যাচ এবং সাবেক কর্মী, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা।
• জুয়েল মারাক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ৩৭তম ব্যাচ এবং সাংবাদিক ও অধিকারকর্মী।
• সারওয়ার চৌধুরী শশী, অর্থনীতি বিভাগ, ৩৭তম ব্যাচ এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার, নগদ।
• ড. সৌমিত জয়দ্বীপ, বাংলা বিভাগ, ৩৭তম ব্যাচ এবং সহকারী অধ্যাপক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
• মোঃ আশিক হোসেন, ইংরেজি বিভাগ, ৩৫তম ব্যাচ এবং ইনচার্জ, ওয়েব, ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন।
• নূর এ মহাজাবীন খান, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩৫তম ব্যাচ।
• নাসির উদ্দিন প্রিন্স, অর্থনীতি বিভাগ, ৩৪তম ব্যাচ এবং রাজনৈতিক কর্মী ও সম্পাদক, পাবলিক ভয়েস।
• কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায়, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ, ৩৪তম আবর্তন।
• আতিউর রহমান, ইতিহাস বিভাগ, ৩৩তম ব্যাচ এবং সাংবাদিক।
• শিমুল সালাহ্উদ্দিন, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩৩তম ব্যাচ এবং হেড অফ ইভেন্টস এন্ড ব্র্যান্ডিং, দেশ রূপান্তর।
• জায়ন রাব্বি সমাদ্দার, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩৩তম ব্যাচ
• লায়লা আরজুমান্দ নীপা, দর্শন বিভাগ, ৩৩তম ব্যাচ এবং শিক্ষক।
• মো. রাসেল আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩৩তম ব্যাচ এবং এফএভিপি, সীমান্ত ব্যাংক।
• ড. পারভীন জলী, ইতিহাস বিভাগ, ৩২তম ব্যাচ এবং ট্রেজারার, নেত্রকোনা বিশ্ববিদ্যালয় ও অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• ড. রেজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩২তম ব্যাচ এবং সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• ড. ফাতেমা শুভ্রা, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩১তম ব্যাচ এবং সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
• সামিউন জাহান দোলা, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ, ৩১তম ব্যাচ।
• নাজমুল হাসান রাহাত, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩০তম ব‍্যাচ।
• মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ৩০তম ব্যাচ এবং উন্নয়ন কর্মী।
• আর এ এম হাসান তালুকদার, বাংলা বিভাগ, ৩০তম ব্যাচ এবং সিনিয়র প্রভাষক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
• শাহতাব সিদ্দিক অনিক, ইংরেজি বিভাগ, ৩০তম ব্যাচ এবং সাংবাদিক।
• একরামুল হক শিপলু, ইতিহাস বিভাগ, ৩০তম ব্যাচ এবং প্রোডাকশন টিম ইনচার্জ, মাল্টিমিডিয়া, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
• সঞ্জয় দে, বাংলা বিভাগ, ২৭তম ব্যাচ এবং ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক।
• কাজী শুসমিন আফসানা, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ, ২৫তম ব্যাচ এবং শিক্ষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
• জোবাইদা নাসরীন, ইংরেজি বিভাগ, ২৫তম ব্যাচ এবং লেকচারার, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ।
• ড. মাসউদ ইমরান মান্নু, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, ২৩তম ব্যাচ এবং অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ‍্যালয়।
• ফজলে এলাহি চৌধুরী, বাংলা বিভাগ, ২৩তম ব্যাচ এবং অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
• পাভেল পার্থ, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ, ২৩তম ব্যাচ এবং পরিচালক, বারসিক।
• মাহমুদুল সুমন, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ২৩তম ব্যাচ এবং অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• আব্দুল্লাহ আল মামুন, পরিসংখ্যান বিভাগ, ২৩তম ব্যাচ এবং অর্থনীতিবিদ, যুক্তরাষ্ট্র।
• সৈকত শুভ্র আইচ, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ২১তম ব্যাচ এবং উন্নয়ন কর্মী।
• রায়হান রাইন, দর্শন বিভাগ, ২১তম ব্যাচ এবং অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• সৌভিক রেজা, বাংলা বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ এবং অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
• রেজাউল আলম, গণিত বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ এবং ডেপুটি ডিরেক্টর, ডিপার্টমেন্ট অব উইমেন এফেয়ার্স, সুনামগঞ্জ।
• মো: মনজুরুল হক, দর্শন বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ এবং ব্যবসায়ী।
• আইনুন নাহার, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ এবং অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
• প্রণব কুমার সরকার, পরিসংখ্যান বিভাগ, ১২তম ব্যাচ এবং কনসালটেন্ট-স্টেটিসটিক্স, এসপিএফএমএস, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়।


বিবার্তা/এসএস

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2024 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com