শিকারি বেড়াল গোঁফ দেখে চেনা যায় (হাবভাব দেখেই উদ্দেশ্য বোঝা যায়)। অভিজ্ঞ মানুষ মানুষ চিনতে ভুল করে না।
একটা সময়ে সমুদ্রশাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী মানুষের চরিত্র বিচার করা হত বলে জানা যায়। যদিও এই শাস্ত্র বিশ্বাস করেন না অনেকেই। তবে সেই শাস্ত্র অনুসারে এমন একটা উপায় আছে যাতে করে শুধু মানুষের শরীরের বিভিন্ন বাহ্যিক অঙ্গ দেখেও তার মানসিকতা সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়! আশ্চর্য লাগছে ... একজন মানুষের গলার গঠন পর্যবেক্ষণ করে তার চরিত্র সম্পর্কে বোঝা যায়। ঠিক যেমন মানুষের মুখ দেখে মনের ভাব বোঝার চেষ্টা করি সেভাবেই।
তাই আজ বিশ্বাস অবিশ্বাস বাক্সে তুলে রেখে একটু জেনে নেয়া যাক কে ধনী আর কে অর্থকষ্টে ভুগবে। কে বিশ্বাসী আর কে বিশ্বাস ভাঙতে পারে।
সমুদ্রশাস্ত্র অনুসারে, যার গলা যত বেশি লম্বা সে ততটাই ভোগ-বিলাসী। লম্বা গলার মানুষদের বিলাস-দ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ বেশি। এরা বিলাসিতার জন্য অনেক অর্থ খরচ করতে পারেন। দামি পোশাক এবং সুগন্ধির আকর্ষণ এরা এড়াতে পারেন না। এরা অনেক সময় অর্থকষ্টেও পড়েন। অর্থের প্রাচুর্য থাকলেও এরা অতিরিক্ত খরচ করে সমস্যায় পড়েন।
গলার গড়ন তুলনায় ছোট হলে ভাগ্য সব সময়ে তাদের সহায় থাকে। এরা হিসেবি ধরনের মানুষ হন। খুব বৈষয়িক স্বভাবের হয়ে থাকেন। বাইরে থেকে এদের চালাক মনে হলেও সব সময়ে সেটা সঠিক হয় না।
আর যাদের ঘাড়ে অর্থাৎ, গলার পিছনে শিরা স্পষ্টভাবে দেখা যায় তাদের জীবনে বারবার অর্থকষ্টে পড়তে হয়। ঘাড় যত সুন্দর হবে সেই ব্যক্তি তত ধনবান হবেন। চারিত্রিকভাবে এরা ঋজু। সোজাসাপটা কথা বলা পছন্দ করেন।
অনেকের ঘাড় বাঁকা দেখা যায়। এরা খুব চালাক ও স্বার্থপর হন। একের কথা অন্যের কাছে ফাঁস করে দেন।
বিবার্তা/মৌসুমী
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]