● পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পিরামিড মিশরে নয় বরং মেক্সিকোতে অবস্থিত।
● মিশরের চেয়েও বেশি পিরামিড রয়েছে সুদানে।
● মিশরের পিরামিডগুলো বেতনধারী মানুষ দিয়েই তৈরি হয়েছিল, কোন ক্রীতদাস দিয়ে করা হয়নি। গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস ক্রীতদাস দিয়ে পিরামিড তৈরি হয়েছিল বলে গুজব ছড়িয়েছিলেন।
● মিশরের পিরামিড তৈরিতে যেসব শ্রমিক কাজ করেছিল তাদেরকে বেতন হিসেবে প্রতিদিন কাজের বিনিময়ে চার লিটার বিয়ার দেয়া হত।
● মিশরের পিরামিডগুলোর মাঝখানের অনেক চলাচলের রাস্তা এখনো অনাবিস্কৃত রয়ে গেছে।
● পিরামিডগুলোর ভেতরের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট এবং এই তাপমাত্রা পৃথিবীর গড় তাপমাত্রার সমান। (২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস)
● পিরামিড তৈরিতে যে মর্টার বা চূর্ণযন্ত্র ব্যবহৃত হয়েছিল সেগুলো ছিল গবেষকদের কাছে সম্পূর্ণ অজ্ঞাত এবং পাথরগুলোর রাসায়নিক গঠন আর কোনদিন পুনরায় উৎপাদন করা সম্ভব না।
● পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন পরিধেয় জামা পাওয়া গিয়েছিল মিশরে। এটি ছিল প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরানো।
● প্রাচীন মিশরীয়রা পাথরের তৈরি বালিশের উপর ঘুমাতো।
● মিশরের পিরামিডগুলো তৈরিতে যে পাথরের টুকরোগুলো ব্যবহার করা হয়েছিল সেগুলোর ভর এবং দৈর্ঘ্যগুলোর সাথে পৃথিবী, সূর্য ও চন্দ্রের দূরত্ব, ভর এবং ব্যাসার্ধের সাথে রয়েছে গভীর আনুপাতিক সম্পর্ক।
বিবার্তা/জিয়া
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]