১. কোনো কিছু খাওয়া বা পান করার সময়, কোনো কিছু লেখা বা পড়ার সময়, কোনো কাজ শুরু করার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলে শুরু করা।(বুখারী: ৫৩৭৬)
২. কোনো কিছু খাওয়া বা পান করা শেষে, কোনো শুভ সংবাদ শোনা হলে, কেউ কেমন আছো জিজ্ঞেস করলে- তার জবাবে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা। (ইবনে মাজাহ: ৩৮০৫)
৩. কারো হাঁচি আসলে '‘আলহামদু লিল্লাহী আলা কুল্লী হা-ল’ বলা। (আত তিরমিযী: ২৭৪১)
৪. কোনো হাঁচি দাতা ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলতে শুনলে- ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা।(বুখারী: ৬২২৪)
৫. আল্লাহ তা’আলার শ্রেষ্ঠত্ব, মহত্ব বা বড়ত্বের কোনো কৃতিত্ব দেখলে কিংবা শুনলে ‘আল্লাহু আকবর’ বলা। স্বাভাবিকের মধ্যে কোনো ব্যতিক্রম দেখলে কিংবা আশ্চর্য ধরনের কোনো কথা শুনলে ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা।(বুখারী: ৬২১৮)
৬. ভালো যে কোনো কিছু বেশি বা ব্যতিক্রম দেখলে ‘মা-শা আল্লাহ’ বলা।(মুসলিম: ৩৫০৮)
৭. ভবিষ্যতে কোনো কিছু করবে বললে ‘ইন শা আল্লাহ’ বলা। (আল কাহাফ: ২৩-২৪)
৮. কোনো বাজে কথা শুনলে কিংবা আল্লাহর আজাব ও গজবের কথা শুনলে বা মনে পড়লে ‘না’উজু বিল্লাহ’ বলা।(বুখারী: ৬৩৬২)
৯. কোনো বিপদের কথা শুনলে কিংবা কোনো খারাপ বা অশুভ সংবাদ শুনলে, কোনো কিছু হারিয়ে গেলে, কোনো কিছু চুরি হয়ে গেলে, কোনো কষ্ট পেলে ‘ইন্না লিল্লাহ’ বলা।(মুসলিম: ২১২৬)
১০. কথা প্রসঙ্গে কোনো গুনাহর কথা বলে ফেললে, ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ বলা।(সূরা মুহাম্মদ: ১৯)
১১. উপরে উঠার সময় ‘আল্লাহু আকবার’ বলা এবং নিচে নামার সময় ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা।(বুখারী: ২৯৯৩)
১২. নিশ্চিতভাবে না জেনে কোনো বিষয়ে কিছু বললে, কথা শেষে ‘ওয়াল্লাহু আলুম’ বলা।(বুখারী: ৫৫৭০)
১৩. কেউ কিছু দিলে কিংবা কারো মাধ্যমে কোনো কাজ হলে তার বদলে ‘জাযাকাল্লাহু খাইরান’ বলা।(বুখারী: ৩৩৬)
১৪. কোনো কিছু জবেহ করার সময় ‘বিসমিল্লাহী ওয়া আল্লাহু আকবর’ বলা।(মুসলিম: ৫০৮৮)
১৫. কোনো বিজয় লাভ করলে কিংবা বিজয় লাভের আশায় শ্লোগান দিলে ‘আল্লাহু আকবর’ বলা।(বুখারী: ৬১০)
বিবার্তা/জিয়া
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]