
হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার অথবা আইডি নম্বরের সংকেত না দিলে পাসপোর্ট ফাইল জমা হয় না। আর এই সংকেতের প্রতি ফাইলে গ্রাহককে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১২’শ টাকা। প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ ফাইল জমা হলে স্থানীয়দের বিশেষ অনুরোধে ১০ থেকে ১৫ টা ফাইল পাস হলেও বাকী সবগুলো ফাইল টাকার বিনিময়ে পাস হয়। এমনই ঘটনার অভিযোগ উঠেছে টাঙ্গাইল আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক নাজমুল আহসানের বিরুদ্ধে।
জানা গেছে, প্রতিদিন সকাল থেকে যাদের ওটিও নম্বরের সংকেত থাকে তাদের ফাইল জমা হয়। বাকিদের প্রাইভেট সার্ভিস পেশার সনদ নিয়ে আসতে বলে। শিক্ষিত লোক থাকলে কয়েকবার ঘোরাঘুরি করার পর জমা নেন। অনেকে বিরক্ত হয়ে চ্যানেলের মাধ্যমেই জমা দেন।
সরেজমিনে একাধিক পাসপোর্ট করতে আসা ব্যক্তিদের সাথে কথা হলে তারা জানায়, খুব ভোরে এসে লাইনে দাঁড়িয়ে জমা দিয়েছিলাম, পেশা প্রাইভেট সার্ভিস দেখে ভুল ধরে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। কি করবো পরে টাকার বিনিময়ে জমা দিয়ে দিলাম।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল পাসপোর্ট অফিসের উপসহকারী পরিচালক নাজমুল আহসানের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি ফোন কেটে দেন। পরে বারবার চেষ্টা ও হোয়াটসঅ্যাপে ক্ষুদে বার্তা লিখেও কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।
টাঙ্গাইল পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক জেবুন্নাহার পারভীন মুঠোফোনে জানান,বিষয়টি তিনি জানেন না। এ ব্যাপারে উপসহকারী পরিচালক নাজমুল আহসানের সাথেই কথা বলতে বলেন।
বিবার্তা/বাবু/এমবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]