এক. ঈদের সময় অনেক ডিপার্টমেন্টে পুরোদমে কাজ চলে। যেমন- হাসপাতাল, পুলিশ, ফায়ারসার্ভিস, সাংবাদিক। তবে ৫০ হাজার কোটি টাকার আর্থিক সংশ্লেষণ থাকলেও ব্যাংক কেন বন্ধ থাকবে? এবারও গরুর ব্যাপারীর টাকা ছিনতাই হয়েছে। ব্যাংক খোলা থাকলে এই দুর্ঘটনা এড়ানো যেত।
দুই. রাস্তাকে রক্তে ডুবিয়ে দিয়ে এভাবে পথে পথে কোরবানি করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? কেন স্লটার হাউজ থাকবে না? কেন সেখানে কাটার মেশিন থাকবে না? মানুষকে সচেতন করা কি খুবই অসম্ভব? সৌদি আরবে এবছর শুধু হাজী আছেন সাড়ে ১৮ লাখ। সেদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা আছেন। সেখানে কেউ রাস্তায় এক ফোটা রক্ত দেখেছেন? তবে আমরা কেন পারি না?
তিন. রাস্তায় ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করা এখন সময়ের দাবি। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ভিক্ষাবৃত্তি পছন্দ করতেন না। কাজ করে খাও প্রিয় নবীজির এই আদর্শ কেন ছড়িয়ে দিচ্ছি না। যারা কাজ করতে অক্ষম তাদেরকে সরকারি সেফটি নেটের আওতায় আনা প্রয়োজন। একটি দেশের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় এসব ভিক্ষাবৃত্তি থেকে। বিদেশিরা আসলে আমাদের ভিক্ষুকরা আরও বেশি করে হামলে পড়ে। যাকাত ব্যবস্থার আধুনিকায়নে এসব বন্ধ হতে পারে।
আশাকরি সংশ্লিষ্ট সকলে বিষয়গুলো ভেবে দেখবেন। আমরা ডিজিটালি অনেকবেশি এগিয়েছি। মৌলিক বিষয়গুলোতে এর সংযোজন দেখতে চাই।
লেখক : শাহরিয়ার পলাশ, সাংবাদিক ও সমাজকর্মী।
(ফেসবুক ওয়াল থেকে)
বিবার্তা/এসবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]