আমরা প্রায়শই আত্মীয়স্বজনের বাসায় বেড়াতে যাই, অনেক সময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগি বাসায় কী নিয়ে যাবো! অধিকাংশ সময়েই আমরা মিষ্টি, ফলমূল এসব নিয়ে যাই! এটা মন্দ নয় তবে আমার কাছে এর চেয়ে ভালো একটা বিষয় মনে হয়েছে স্বজনের বাসায় প্রয়োজনীয় কিছু নিয়ে যাওয়া, এতে একটা সাম্যাবস্থা আসে!
মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার শহুরে বসবাসরত লোকজন এখন একটু কমই খান। ফল খারাপ নয় তবে বাসায় রোগী থাকলে তাদের জন্য খুব একটা লাভজনক কিছুও নয়!
আমি প্রায়শই মাছ, মুরগী, আটা, তেল, পেয়াজ, ডিম নিয়ে আত্মীয় স্বজনের বাসায় বেড়াতে যাই! এতে কোনোকিছুই অব্যবহৃত থাকে না কারণ এসব আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি। আমার আত্মীয়-স্বজন প্রথম প্রথম একটু চমকে গেলেও এখন অনেকেই অভ্যস্ত হয়ে উঠেছেন!
মাছ, মুরগীর বুদ্ধিটা আমার সহধর্মিণীর বাকিটুকু আমার চিন্তা! এসব নেয়ার পর আপনার বাজেটে যদি কুলায় তাহলে ফলফলাদি ও মিষ্টিও নিতে পারেন।
এটি একটি সুন্দর শুরু, আপনার নিকটাত্মীয় অনেকেরই এসবে উপকারও হয়। আপনার সৌজন্যে যতকিছু রান্না হয় তার বিপরীতে এই 'টৌকেন অব লাভ' তেমন কিছুই না! আপনার সব শ্রেণির আত্মীয়স্বজনের জন্যই এটি শুরু করতে পারেন। সামনে রমজান মাস আসছে। এর আগে কোথাও বেড়াতে গেলে রোজার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে গেলে বিষয়টা মন্দ হয় না!
সকলের কল্যাণ হোক...
লেখক : ইফতেখায়রুল ইসলাম, এডিসি, ক্যান্টনমেন্ট ও খিলক্ষেত, ডিএমপি।
(ফেসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহীত)
বিবার্তা/এসবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]