
পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে শিক্ষা ভবনের বিসিএস কর্মকর্তার চাকরি হারানোর ঘটনার সেই আলোচিত নিয়োগ শেষ পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয়েছে।
ফলে চূড়ান্ত নিয়োগ প্রাপ্তদেরকে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী পদে পদায়ন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে তাদের নিয়োগ দিয়ে আলাদা আদেশ জারি করা হয়।
মাউশি জানিয়েছে, ২০২০ সালে ২২ অক্টোবর পাঁচটি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। পরে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের গত ১৪ নভেম্বর নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে বিভাগীয় নির্বাচন কমিটি। সে সুপারিশের আলোকে এ ২ হাজারের বেশি প্রার্থীকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে অধিদপ্তর।
এর মধ্যে দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, বিভিন্ন সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জেলা-উপজেলা শিক্ষা অফিসের পাঁচ কর্মচারী পদে ২ হাজার ২৫৯ জন প্রার্থী অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছেন। জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী, ২০তম গ্রেডে বেতনের অফিস সহায়ক পদে ১ হাজার ৭০৪ জন, নিরাপত্তা প্রহরী পদে ২৪৭ জন, পরিচ্ছন্নতা কর্মী পদে ১৬৩ জন, মালী পদে ৯৯ জন ও ১৯তম গ্রেডে বুকসর্টার পদে ৪৬ জন প্রার্থীকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এ দুই সহস্রাধিক প্রার্থীকে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়ে বিভিন্ন সরকারি স্কুল-কলেজ ও শিক্ষা অফিসে পদায়ন দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০২২ সালের ২৪ জুলাই রাতে মাউশির চন্দ্র শেখর হালদার ওরফে মিল্টন নামে এক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
বিবার্তা/এসবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]