জাতির পিতার আমানত ছাত্রলীগের পথচলাকে মসৃণ রাখতে সচেষ্ট থাকব: শয়ন
প্রকাশ : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৪:০৯
জাতির পিতার আমানত ছাত্রলীগের পথচলাকে মসৃণ রাখতে সচেষ্ট থাকব: শয়ন
সামিনা বিপাশা ও সাইদুল কাদের
প্রিন্ট অ-অ+

'জাতির পিতার হাতে গড়া আমানত এবং সংগঠনের নেতৃত্বের দায়িত্ব আমাদের উপর এসে পড়েছে। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে বঙ্গবন্ধু কন্যার যে রাজনৈতিক দর্শন রয়েছে, তিনি যেভাবে বাংলাদেশকে পরিচালনা করার স্বপ্ন দেখেন এবং যেভাবে ছাত্ররাজনীতিকে সামনে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন; তাঁরই ধারাবাহিকতায় এই চলার পথকে যেন আমরা মসৃণ রাখতে পারি সেটি নিয়ে সবসময় সচেষ্ট থাকব।'


ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর। তবে, স্বপ্ন, প্রত্যয় আর আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে তার পদচারণা স্কুলজীবন থেকে। সেসময় থেকেই সক্রিয় ছাত্ররাজনীতি করা এবং  বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতাদর্শে বিশ্বাসী মাজহারুল কবির শয়নের ছাত্রলীগের সাথে আরও নিবিড় সম্পর্ক৷


মাজহারুল কবির শয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য ছিলেন। সূর্য সেন হল ডিবেটিং ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। নৃবিজ্ঞান ডিবেটিং ক্লাবের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘বিজয় নিশান’ এর সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও টিএসসি ভিত্তিক আরেকটি সংগঠন ‘স্লোগান ৭১’ এর কার্যনির্বাহী সদস্যও ছিলেন তিনি।



ছোটবেলা থেকেই সাংগঠনিক কাজে সক্রিয় ছিলেন তিনি। পড়েছেন কুমিল্লা জিলা স্কুলে। ২০০১ সালে মাত্র ৯ বছর বয়সে সহপাঠীদের নিয়ে নিজ উদ্যোগে ‘আনন্দ পাঠাগার’ নামে পাঠাগার গড়ে তোলেন। ২০০৪ সালে মাত্র ১২ বছর বয়সে এলাকার কিশোরদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন ‘শিশু-কিশোর পাঠাগার’। ছোটবেলায় এলাকার উন্নয়নে বিভিন্ন কাজ করেছেন। স্কুল জীবন থেকেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের হয়ে ছাত্র রাজনীতিতে প্রচণ্ড সক্রিয় থাকার পাশাপাশি করেছেন বিতর্ক।



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে তিনিই প্রথম ‘জেনোসাইড ডিনায়াল ল’ এর বিরুদ্ধে বাংলায় লেখালিখি শুরু করেন। শাহবাগ আন্দোলনে প্রথম দিনের মিছিলে অংশ নেন তিনি। পুরো আন্দোলন জুড়েই ছিলো তার পদচারণা।



বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংগঠনিক কাজেও তিনি সক্রিয় ছিলেন। দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তিনি আয়োজন করেন ‘ঢাকা উৎসব’ সহ আরও অনেক জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা। তার সময়েই এক বছরে রেকর্ড সংখ্যক চ্যাম্পিয়ন ট্রফি অর্জন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক দল। তিনি নিজেও ছিলেন একজন তুখড় বিতার্কিক। বিভিন্ন জাতীয় প্রতিযোগীতায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পাশাপাশি ইন্দোনেশিয়াইয় অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক বিতর্ক প্রতিযোগিতাতেও সফলতা পেয়েছেন তিনি।


ছোটবেলা থেকে সাংগঠনিক কাজের ধারাবাহিকতা নিয়ে শয়ন বলেন,



২০০২ সালে যখন আমরা ক্লাস টু-থ্রিতে পড়তাম তখন তিনবন্ধু মিলে একটি চিন্তা করেছিলাম। তা হলো, সেসময় আমরা ছোটবেলায় শিশুতোষ কমিক বই পড়তাম। একটা পর্যায়ে দেখা যেত, আমার কাছে অনেক বই আছে, আমার আরেক বন্ধুর কাছেও অনেকগুলো জমা বই আছে। সেভাবে আমরা তিনবন্ধু মিলে চিন্তা করলাম যে, আমাদের সকলের বইগুলো একজায়গায় নিয়ে আসি। তাহলে একে-অপরের বই পড়তে পারব এবং একটি পাঠাগারও নির্মাণ করতে পারব। তখন আমার এক বন্ধুর বাসার ছাদের উপর একটি ট্রাংকের মধ্যে আমাদের পড়া বইগুলো জমা করতাম। পাশাপাশি আমরা নিজেদের মতো করে দুই টাকা করে চাঁদা ঠিক করেছিলাম। আমরা যখন একজনের বই অন্যজনে ধার নিতাম তখন একটা বক্স থাকত নির্দিষ্ট করে সেখানে আমরা প্রতিটি বইয়ের জন্য দুই টাকা জমা করতাম। দেখা যেত সপ্তাহে আমি দুইটি বই পড়ে ফেললাম তখন বক্সে চার টাকা জমা হয়ে গেল। একইভাবে আমার বন্ধুও দুইটা বই পড়ে আরো চার টাকা জমা দিয়ে দিল। এভাবে যখন বিশ টাকা ত্রিশ টাকা হতো তখন আরেকটি নতুন বই কিনে নিতাম।



আমরা যখন আবার কুমিল্লা জিলা হাইস্কুলে ভর্তি হই তখনও কিছু বন্ধুরা মিলে একইধরনের কার্যক্রম শুরু করি। তখন আমরা "শিশু-কিশোর পাঠাগার" নামে একটি পাঠাগার গড়ে তুলি ২০০৪ সালে যখন আমরা ক্লাস সিক্সে (ষষ্ঠ শ্রেণি) পড়ি। তখন আমরা তিন বন্ধু ছিলাম; যাদের একজন বর্তমানে বাংলাদেশ আর্মির মেজর এবং একজন দক্ষ স্নাইপার। তার নাম মেজর আরাফাতুল আলম। অন্যজন আশরাফুল আশফাক; সে বর্তমানে সিকিউরিটি এক্সপার্ট। পরবর্তীতে আমরা একেকজন একেক দিকে চলে যাওয়াতে কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে পরবর্তীতে এই কাজটি আমাদের অনেক কনফিডেন্স দিয়েছে।



এরপর কলেজে পড়া অবস্থায় বিতর্ক কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর মাস্টারদা সূর্য সেন হল ডিবেটিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। এনথ্রোপোলজি ডিবেটিং ক্লাবেরও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির (ডিইউডিএস) সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। এর পাশাপাশি অন্যান্য যে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক এবং মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সংগঠন ছিল অনেক সংগঠনের সাথে আমার কাজ করার সুযোগ হয়েছে।


মাজহারুল কবির শয়নের রাজনৈতিক অনুপ্রেরণা ছিল তার পরিবার। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতির ইতিহাস এবং ছাত্রলীগের যে গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে সেই বিষয়গুলো তাকে অনুপ্রাণিত করেছে রাজনীতি করার জন্য।


ডাকসুর দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা নিয়ে মাজহারুল কবির শয়ন বলেন, 'দীর্ঘ ২৯ বছর পর আমরা ডাকসুর নেতৃত্বে এসেছিলাম। গত ২৯ বছরের বিশ্ববিদ্যালয়ে এই সংস্কৃতি চর্চা ছিল না এবং নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিরা কীভাবে কাজ করতে পারে এই সম্পর্কিত ধারণা শিক্ষকদেরও ছিল না, প্রশাসকদেরও ছিল না এবং ছাত্রদেরও ছিল না। আমাদের সকলের জন্য এটি সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। তারপরও এর চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে আমরা যথেষ্ট পরিমাণ কাজ করার চেষ্টা করেছি। আমার পদ থেকে আমি অনেক কাজ করেছি। কিন্তু দেখা গেল বিষয়গুলো খুব বেশি জনপ্রিয়তা পাইনি। পরে আমি দেখেছি সাহিত্য আমাদের দেশে জনপ্রিয় নয়। যদি আমাদের সকলের বই পড়ার অভ্যাসটি থাকত তাহলে আমার কাছে মনে হয় সমাজটি আরেকটু ভালো হতো। তারপরও আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পার্টিসিপেন্টের উপর নির্ভর না করে কেয়ালিটির উপর নির্ভর করেছি। ডাকসুর তত্বাবধানে দুইটি বইমেলা হয়েছে। ডাকসুর ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিনগুলো নিয়মিত ছাপানো হয়েছে। বিভিন্ন দিবসে আমরা ম্যাগাজিন ছাপিয়েছি। আমরা একটি ওয়েবসাইটও তৈরি করেছিলাম। সেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের লেখা ছাপিয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে ডাকসু নির্বাচনের ফলে ডাকসুর কেন্দ্রীয় কার্যক্রম ও হল সংসদের সাহিত্য কার্যক্রম সেটির মাধ্যমে নতুন নতুন শিক্ষার্থীরা যারা রয়েছে; যারা আগে সাহিত্য থেকে একটু দূরে ছিল তারা সাহিত্যের প্রতি আগ্রহী হয়েছে।'


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির দায়িত্বে থাকাবস্থায় জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের পুরষ্কার অর্জন করেছেন এবং ইউজিসির কর্তৃক আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতায়ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। শয়ন জানান, 'আমাদের দায়িত্বের সময় প্রায় ষোলটি চ্যাম্পিয়ন ও আটটি থেকে দশটিতে রানারআপ হয়েছিলাম। সেসময় আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে অনেক ট্রফি উপহার দিয়েছি। সেক্ষেত্রে ট্রফি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ না আমাদের লক্ষ্য ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রম ছড়িয়ে দেওয়া।'



সেসময় আমরা নিয়মিত পাঠ চক্রেরও আয়োজন করেছি। পাশাপাশি অনেকগুলো বিতর্ক উৎসবেরও আয়োজন করেছি। আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক যেসব কার্যক্রম রয়েছে সেসব কার্যক্রমে যদি শিক্ষার্থীদের বেশি বেশি করে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি তাহলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন 'স্মার্ট বাংলাদেশ' বাস্তবায়নে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও দেশের নানা পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের আরও বেশি করে সংযুক্ত করতে পারব। আর এটি আমাদেরকে একজন ভালো বিবেকবান মানুষ, সংস্কৃতিমনা মানুষ হিসেবে এবং ভালো ছাত্র  ও রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক অঙ্গন অবশ্যই অনেক বড়  বলে মনে করেন মাজহারুল কবির শয়ন। তার মতে, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নেতৃত্ব দেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রাতিষ্ঠানিক নেতৃত্বের বাইরেও নাট্য আন্দোলন, সংগীত আন্দোলন, নৃত্য আন্দোলন ইত্যাদি বিষয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনগুলো নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে তাদের লক্ষ্য  যে চলমান কার্যক্রম রয়েছে সেগুলোকে সমুন্নত রাখা। পাশাপাশি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কীভাবে আরো বেশি সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যুক্ত করা যায় সেই বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা।



'স্মার্ট বাংলাদেশ' নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের পরিকল্পনা কী জানতে মাজহারুল কবির শয়ন বলেন, ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে একটি 'স্মার্ট বাংলাদেশ' হিসেবে গড়ে তোলার ভিশন ঘোষণা করেছেন। সেখানে তিনি স্মার্ট ইকোনোমি, স্মার্ট গভর্ন্যান্স, স্মার্ট সোসাইটি ও স্মার্ট সিটিজেনের কথা বলেছেন। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসমস্ত শিক্ষার্থীরা রয়েছে তাদের প্রত্যেককে এদেশের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যেধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করা উচিত তা আমরা গ্রহণ করব। সর্বোপরি আমাদের ক্যাম্পাসকে ডিজিটাল ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যেধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করা উচিত সেগুলো আমরা গ্রহণ করব। এর পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রমের সাথে সাথে সাংস্কৃতিক, সহশিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি তাদের বর্তমান যুগের সাথে টিকিয়ে থাকার জন্য যেধরনের স্কিলের প্রয়োজন হয়; সেসব বিষয় বিবেচনায় কর্মশালার আয়োজনের পাশাপাশি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার জন্য আমরা নানাবিধ প্রকল্প গ্রহণ করব।'


মাজহারুল কবির শয়ন পথ চলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও স্বপ্নকে বুকের পাঁজরে ধারণ করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর যে স্বপ্ন সফল করছেন এবং বাংলাদেশকে সাফল্যের যে উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছেন, সেই যাত্রায় মাজহারুল কবির শয়ন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন নিবেদিত কর্মী হিসেবে আমৃত্যু শামিল থাকতে চান।


বিবার্তা/সাইদুল/এসবি

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

পদ্মা লাইফ টাওয়ার (লেভেল -১১)

১১৫, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ,

বাংলামোটর, ঢাকা- ১০০০

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com