রাজনৈতিক অঙ্গনে দ্যুতিময় নারী অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম
প্রকাশ : ২১ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:০৩
রাজনৈতিক অঙ্গনে দ্যুতিময় নারী অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম
সামিনা বিপাশা
প্রিন্ট অ-অ+

কীর্তিনাশা পদ্মার স্রোতের কোলে সগৌরবে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলার সুদীর্ঘকালের ইতিহাস ও ঐতিহ্যমণ্ডিত অঞ্চল বিক্রমপুরের আশ্চর্য দ্যুতিময় নারী অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম। রাজনৈতিক অঙ্গনে সাহসী ও সংগ্রামী এক ব্যক্তিত্ব, যিনি রাজপথে বারবারই অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মতো জ্বলে উঠেছেন, সত্য ও সুন্দর প্রকাশে। অন্যায়ের প্রতিবাদে যার কণ্ঠ সর্বদাই উচ্চকিত। বোধ, চেতনা ও বিশ্বাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে নিজ সত্তায় লালন করে- একজন প্রত্যয়ী দেশপ্রেমিক সানজিদা খানম।



অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য। শ্যামপুর-কদমতলী থানা নিয়ে গঠিত সংসদীয় এলাকা ঢাকা-০৪ এর প্রথম সংসদ সদস্য তিনি। ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা নৌকার প্রার্থী হয়ে জনগণের ভোট এবং ভালোবাসায় তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী আবদুল হাইকে ৪৫,১২৭ ভোটে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১০ম জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।



সানজিদা খানম ২০০৩ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত শ্যামপুর-কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি ২০০০-০১ সালে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাংস্কৃতিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০২ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৮৮, ৮৯ ও ৯০নং ওয়ার্ডের (সংরক্ষিত) মহিলা কমিশনার নির্বাচিত হয়ে ৭ বছর নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।


অ্যাডভোকেট সানজিদা খানমই প্রথম নারী যিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় সংসদে ১৬ জুন ২০১০ সালে স্পিকারের দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে সংসদে এবং বাংলাদেশের রাজনীতিতে নারী নেতৃত্বকে আরো সুসংহত করেন। আইন সভার সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি নিম্নোক্ত দায়িত্ব দক্ষতার সাথে পালন করছেন- (ক) সদস্য, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি (খ) সদস্য, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত টাস্কফোর্স (গ) সহ-সভাপতি, ১১তম সাউথ এশিয়ান গেমসের সাংগঠনিক কমিটি ও (ঘ) ভাইস-চেয়ারম্যান, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সম্পর্কিত সর্বদলীয় সংসদীয় গ্রুপ। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সভা-সেমিনারের সুবাদে ভারত, নেপাল, চায়না, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন।



বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম সর্বদাই সোচ্চার মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার অপশক্তির বিরুদ্ধে আর চেতনায় ধারণ করেছেন স্বাধীনতার মর্মকথাকে। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি বলে রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগের দলীয় অংশ হলেও তার সত্তায় রয়েছে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। দেশের সংকটকালীন মুহূর্তে তার মুখটি বারবারই দেশের রাজপথে লক্ষ্য করা গেছে, ঘরে বসে রাজনীতি নয়, মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে রাজনীতিতে বিশ্বাসী এই প্রত্যয়ী ও দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব৷



রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ্য এই জন্য যে, সানজিদা খানম নবম জাতীয় সংসদে ঢাকা-৪ আসন থেকে প্রথমবার সদস্য নির্বাচিত হন- ভোটের মাঠে অন্যসব প্রার্থীদের সাথে লড়াই করেই। সে জায়গা থেকে তার জনপ্রিয়তা সহজেই অনুমেয়। তিনি রাজপথে নেমে কথা বলতে ভালোবাসেন, মানুষের দুঃখে-সুখে পাশে দাঁড়ান, এলাকার উন্নয়নে তিনি সর্বদাই নিবেদিত প্রাণ।



পদ্মা বিধৌত কবুতর খোলা গ্রামের শ্রীনগর থানার মুন্সিগঞ্জ জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন সানজিদা খানম। বাবা মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মরহুম সিরাজ উদ্দীন খান পেশায় ছিলেন মানুষ গড়ার কারিগর, মাতা শামসুন্নাহার বেগম। সানজিদা খানম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে বি.এ. (সন্মান), এম.এ. (এল.এল.বি.) ডিগ্রি লাভ করেন। পেশায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের খ্যাতিমান আইনজীবী। তবে, পেশার বাইরে কর্মে ও সাফল্যে তিনি অনন্য ও অসাধারণ গুণে গুণান্বিত একজন সফল মানুষ।


ব্যক্তিগত পরিচয়ে আরেকটু উল্লেখ করতে হয়, অ্যাডভোকেট সানজিদা খানমের স্বামী মরহুম আসাদুজ্জামান বাচ্চু ছিলেন উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মকর্তা ও প্রথিতযশা কবি। ব্যক্তিগত জীবনে এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জননী সানজিদা খানমের- যারা পিতা ও মাতার মতোই স্ব স্ব ক্ষেত্রে সম্মুজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছে কৃতিত্বের।



একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে নন, সানজিদা খানম দেশ ও দশের কল্যাণে আত্মনিবেদিত দেশ এবং জনগণের অনুরাগী হয়েই। নারী না পুরুষ সে পরিচয়কে উতরে গিয়ে তিনি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করছেন দীর্ঘ সময় ধরে। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শিক্ষক পিতার সন্তান হিসেবে তিনি দেশকে ভালোবেসে দেশের জন্য কাজ করেন দৃঢ় প্রত্যয়ে, আত্মনিবেদিত হয়েই।


অ্যাডভোকেট সানজিদা খানমের উল্লেখযোগ্য একটি কাজ, ডিএনডি বাঁধের জলাবদ্ধতা নিরসনে তিনি সচেষ্ট ছিলেন জনপ্রতিনিধি হওয়ার একবারে শুরু থেকেই। ডিএনডি ৫৭ বর্গকিলোমিটার বাঁধ এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯-এ গৃহীত ২৩৮ কোটি টাকার প্রকল্পটি ৯ আগস্ট ২০১৬ সালে ৫৫৮ কোটি টাকায় উন্নীত হয়ে একনেক-এ অনুমোদিত হয়। জলাবদ্ধতা এই অঞ্চলের জনগণের এক দুঃসহ বেদনার নাম, কিন্তু সেই বেদনার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন যে জনপ্রতিনিধি তিনি সানজিদা খানম।



ঢাকা-০৪ এলাকার জনগণের বিনোদনের জন্য উল্লেখযোগ্য কাজ বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক। এমপি থাকাকালীন এটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম ও ওই সময়ের নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান এমপি। ৭ অক্টোবর ২০১২ সালে ৬ একর জায়গায় নির্মিত বুড়িগঙ্গা ইকোপার্কের উদ্বোধন হয়। এ প্রকল্পের আওতায় পোস্তগোলা সেনানিবাস থেকে শুরু দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে নির্মিত হয়েছে। একদিন বিকেল কিংবা সন্ধ্যায় বুড়িগঙ্গা ইকোপার্কে ঢুঁ মেরে এলেই যে কেউ খুব স্পষ্টভাবে বুঝবে কেন আসলে এই ইকোপার্কটি বিশেষভাবে জরুরি ছিল। যে শিশুরা জাতির ভবিষ্যত, তাদের বিনোদন চিন্তা না করলে জাতি গঠন অসম্ভব। আর বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক এখন শুধু শিশু-কিশোর নয় সর্বস্তরের জনগণের বিনোদন ও অবকাশ যাপনের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।



ঢাকা-৪ নির্বাচনী এলাকায় শিক্ষার প্রসারে অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম অত্যন্ত অনুরাগী একজন ব্যক্তি। এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সকল কাজে প্রত্যক্ষভাবে নিযুক্ত ছিলেন তিনি। ঢাকা মহানগরীতে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৬টি মহাবিদ্যালয় (সরকারি) স্থাপন প্রকল্পের আওতায় ২০১৩ সালে ০.৫০ একর জায়গায় জুরাইন শেখ কামাল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় তার আন্তরিক প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয়। শ্যামপুর-কদমতলী থানার একমাত্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি আজ শিক্ষা ও মানে হয়ে উঠেছে অনন্য। ৬১.৫৮ শতাংশ জায়গায় অবস্থিত মোহাম্মদবাগ আদর্শ স্কুলের শিক্ষার্থীসহ নির্বাচনী এলাকা ঢাকা-৪ এর শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১০ সালে ২৮.৪২ শতাংশ জায়গায় মোহাম্মদবাগ আদর্শ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা তিনি নিজেই।



জুরাইন, শ্যামপুর, কদমতলী, গেণ্ডারিয়া সংলগ্ন এলাকায় বিশাল অঞ্চল জুড়ে ঢাকার সবচেয়ে বড় জুরাইন কবরস্থানটি ঢাকা দক্ষিণের ফুসফুস হয়ে উঠেছে। কবরস্থানের ভেতরে এত বৃক্ষরোপন হয়েছে যা সুকৌশলে ও সুনিপুণ উপায়ে নির্মল বায়ুর ব্যবস্থা করছে ঢাকার এই অঞ্চলের মানুষের জন্য। সত্যিই না দেখলে বিশ্বাস করাটাই অসম্ভব যে একটি কবরস্থান এইভাবে প্রাণসঞ্চারী নির্মল বায়ুর উৎস হতে পারে। সানজিদা খানম প্রসঙ্গে কবরস্থান কেন এলো? তিনি জনপ্রতিনিধি থাকাকালীন সময়ে, কবরস্থানের ৮ বিঘা জায়গা ভূমিদস্যুদের থেকে দখলমুক্ত করে কবরস্থানের পরিধি বৃদ্ধি করে পুরো এলাকায় সীমানা প্রাচীর নির্মাণসহ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য জায়গা সংরক্ষণ করেছেন। ওইসময় জুরাইন কবরস্থানের বর্ধিতাংশে মুসল্লিদের নামাজের সুবিধার্থে ২০১২ সালের ১১ মে ৮.৪৮ কাঠা জায়গার উপর নির্মিত শহীদনগর জামে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম এমপি। শুধু কবরস্থান আর মসজিদ নয়, উল্লেখ করছি পোস্তগোলা মহাশশ্মানের কথা। ২০১২ সালে পোস্তগোলা জাতীয় মহাশশ্মানের ৪২ শতাংশ জায়গা থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে মহাশ্মশান এলাকার সীমানা প্রাচীর নির্মাণ ও ডোম সমাজের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়। শব সৎকারে আধুনিক চুল্লি, শ্রী শ্রী কালীমায়ের মন্দির ও শশ্মান মন্দির নির্মাণ করা হয়।



অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম জনপ্রতিনিধি হিসেবে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট ছিলেন যা শুধু শিক্ষা বা সংস্কারেই শেষ নয়। তার প্রতিনিধিত্বকালীন সময়ে ২০১২ সালে জুরাইনে আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়, নির্বাচনী এলাকা ঢাকা-৪ এর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পোস্তগোলায় ২০১১ সালে নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। শ্যামপুর খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও সংস্কার অর্থাৎ শ্যামপুর শিল্প এলাকা থেকে মোহাম্মদবাগ পর্যন্ত উচ্ছেদ, খাল সংস্কারে কাজ করেছেন অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম।


সানজিদা খানমের শুভ চিন্তার একটি অনন্য উদাহরণ সিরাজ উদ্দীন মাস্টার ফাউন্ডেশন। এটি অ্যাডভোকেট সানজিদা খানমের পিতার প্রতিষ্ঠিত একটি অলাভজনক, অরাজনৈতিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। ফাউন্ডেশনটি ২০১৪ সালে সরকার কর্তৃক নিবন্ধিত হয়। সংগঠনটি ২০০৮ সাল থেকে মানুষের নানা কল্যাণে কাজ করে আসছে। এর কাজের পরিধি প্রতিদিনই ডালপালা মেলছে মানুষের মঙ্গল ও কল্যাণকর্মে। এই প্রতিষ্ঠান মানুষের পাশে দাঁড়ায় দুঃসময়ে, দুরাবস্থায়।



পুরো পৃথিবী একটা সংকটকালীন সময় পার করেছে করোনা অর্থাৎ কোভিড-১৯-এ। সানজিদা খানম নিজেও করোনায় আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়েছিলেন। তার অবস্থা এতটাই সংকটাপন্ন ছিল যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়মিত তার খোঁজ-খবর রেখেছেন। সেই সানজিদা খানমই করোনার ভয়াবহতাকে তুচ্ছজ্ঞান করে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। সিরাজ উদ্দীন মাস্টার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে শ্যামপুর-কদমতলীতে অক্সিজেন ক্যাম্প স্থাপন করে ২৪ ঘণ্টা অক্সিজেন সেবা, মাস্ক, পিপিসহ করোনায় প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণে তিনি শ্যামপুর-কদমতলীর জনগণের সুখ-দুঃখের ভাগীদার হয়েছেন।


রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে সানজিদা খানমের চেতনা বিশ্বাস, স্বপ্ন, লক্ষ্য ও কাজে যে আত্মনিবেদন তা প্রকৃত দেশপ্রেমিকের হৃদয়ের গভীরেই থাকতে পারে। তিনি ব্যক্তিগত প্রয়োজনকে ‘না’ বলতে পারেন, কিন্তু মানুষের প্রয়োজন তুচ্ছজ্ঞান করার মতো সংকীর্ণ হতে জানেন না। তিনি প্রত্যয়ের সাথে বলতে ভালোবাসেন, উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলেছি দুর্বার, এখন সময় বাংলাদেশের মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার।


বিবার্তা/এসবি/রোমেল/জবা

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com