ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খামারি ও পাইকাররা কুরবানির পশু নিয়ে হাটে নিয়ে আসছেন। এসব হাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক দেশীয় কোরবানির পশু রয়েছে। ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পশু থাকলেও ক্রেতাদের দৃষ্টি ছোট ও মাঝারি পশুর দিকেই।
ক্রেতা-বিক্রেতারা জানিয়েছন, এবার বাজারে পশুর দাম নাগালের মধ্যেই রয়েছে। জেলা পুলিশ জানিয়েছে নির্বিঘ্নে পশুবাহী ট্রাক চলাচলে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থানে পশুর হাট বসেছে। এর মধ্যে জেলা সদরে রয়েছে ৫টি হাট। প্রতিটি হাটেই দেশীয় গরুর পাশিপাশি মহিষ, ছাগলসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক কোরবানির পশু রয়েছে। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খামারি ও পাইকাররা এসব হাটে নিয়ে এসেছেন কোরবানির পশু। ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পশু থাকলেও ক্রেতাদের দৃষ্টি মাঝারি আকৃতির পশুর দিকে।
বিক্রেতারা জানান, সীমিত লাভেই তারা বিক্রি করছেন। ভিড় থাকলেও এখনো বিক্রি তেমন হচ্ছে না। ক্রেতাদের অনেকেই যাচাই করার জন্য হাটে আসছেন। তবে সামনের দিনগুলোতে বিক্রি বাড়বে বলে তারা আশাবাদী।
অপরদিকে ক্রেতারা জানালেন, এখন পর্যন্ত দাম নাগালের মধ্যেই আছে। শেষ দিকে বাজার বাড়ার অশংকায় অনেকে আগেই পছন্দের পশু কিনে নিচ্ছেন। পশুবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই রোধে পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। পশুবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থার পাশাপাশি হাট কেন্দ্রিক নিরাপত্তার কথা জানালেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন।
উল্লেখ্য, জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার।
বিবার্তা/কেআর
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]