
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী হাবিবা আক্তারকে (৮) ধর্ষণ শেষে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর ঘাতক দুলাল মিয়া নিজেও হাবিবার বাবার সঙ্গে লাশ খুঁজতে থাকেন। তবে শেষ পর্যন্ত দুলাল মিয়া আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন ৩ ডিসেম্বর উপজেলার হরিণবেড় ইউনিয়নের শংকরাদগ গ্রামের মনুস মিয়ার মেয়ে হাবিবা আক্তারের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই মনুস মিয়া নাসিরনগর থানায় মামলা করেন।
শংকরাদগ গ্রামের নাছির মিয়ার ছেলে দুলালের কথাবার্তায় সন্দেহ হলে পুলিশ ওই দিনই তাঁকে গ্রেপ্তার করে। ৪ ডিসেম্বর বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের বিচারক আশরাফুল আলমের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন দুলাল মিয়া।
ঘাতকের জবানবন্দির বরাতে নাসিরনগর থানার ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, ২ ডিসেম্বর রাতে হাবিবাকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে যান প্রতিবেশী দুলাল। পাশেই পরিত্যক্ত ঘরে ধর্ষণ করলে হাবিবা চিৎকার করে। এ সময় হাবিবাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। বাবা মনুস মিয়া বাড়ি এসে জানতে পেরে রাতেই এলাকায় মাইকিং করেন। এবং অন্যদের সঙ্গে দুলাল মিয়াও হাবিবাকে খুঁজতে থাকেন।
বিবার্তা/আকঞ্জি/এসএস
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]