শিরোনাম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ স্মৃতিতে ৯০ এর দশক (দ্বিতীয় পর্ব)
প্রকাশ : ৩০ জুলাই ২০২১, ১৫:৪০
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ স্মৃতিতে ৯০ এর দশক (দ্বিতীয় পর্ব)
প্রফেসর ড. মো. নাসির উদ্দীন মিতুল
প্রিন্ট অ-অ+

‘বিয়ে করিনি, তাই লোকে বলে চিরকুমার। তারা কি জানে এই ২৬ হাজার শিক্ষার্থী সন্তান আমার?’ টিএসসি অডিটরিয়ামের ভিতরে তখন যেন ভুমিকম্প চলছে। সিস্মোগ্রাফে মাপলে নেহায়েত ৬-৭ এর কম হবে না। তালি, চীৎকার, চাপাচাপি, ভ্যাপসা-গরম, বিশ্রী ঘামের গন্ধ, তরুনীদের মুখমন্ডলের গলিত মেক-আপ, মাইকের শব্দ আর নিজের বাঁধ ভাংগা আনন্দের মাঝে ছুটে যাই এক নজর দেখতে কে সেই বক্তা? চিনতে পারিনি। শুধু দেখেছি সাদা ভ্রু-আবৃত হালকা পাতলা গড়নের এক ষাটোর্ধ ভদ্রলোক ডায়াচে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিচ্ছেন। উৎসুক শিক্ষার্থীরা মন্ত্রমুগ্ধের মত তাঁর কথা শুনছে। তিনি বলেই চলছেন, ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ডে তোমরা ভর্তি হওয়ার গৌরব অর্জন করেছো। তোমাদের লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। এখন থেকে ভাবতে শিখবে তোমারাই দেশের আগামীর কান্ডারী। তোমরাই বাংলাদেশ’। মুহুমুহু করতালিতে দুই হাতের তালু তখন রক্তলাল। কাকে জিজ্ঞেস করবো? কে উনি?


কিছু বুঝে উঠার আগেই মঞ্চের দুপাশে রাখা কালো কভারে মোড়ানো দৈত্যাকৃতির বাক্স থেকে নির্গত ড্রাম, লিড গিটার আর সঙ্গে হ্যালো, হ্যালো... সাউন্ড চেক...ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর...। বিকট শব্দে বুকের ভিতরটায় কাঁপন লাগে। সবদিক থেকে সমস্বরে উচ্চারিত হতে লাগলো গু...রু, গু...রু...। আবার কেউ কেউ বলছেন, ফিডব্যাক...ফিডব্যাক...। অনেকে আবার সুর দিয়ে গানের কলি আওড়াচ্ছেন, “...শ্রাবনের মেঘগুলো .........’।


মানে কি? কাকে জিজ্ঞেস করবো? এসব কি হচ্ছে? কিছুই আগামাথা বুঝতে পারছি না। ফিডব্যাক, গুরু, সোলস এদের নামতো গ্রামে অনেক শুনেছি। অডিও ক্যাসেট কিনে বহুবার এদের গান শুনেছি। গ্রামের রাস্তায় গুনগুনিয়ে গেয়েছি। কলেজ পাড়ার আড্ডায় কিংবা চাঁদনি রাতে ব্রিজের ওপর দাঁড়িয়ে গলা হাকিয়ে বেসুরা গলায় কতবার গাইতে চেষ্টা করেছি। এখন তারাই কিনা আমার সামনে গাইবে? উফ! শিহরণ জাগে! এগিয়ে যাই। এক্কেবারে মঞ্চের সামনে। কান ফাটে-ফাটুক। বুক ধড়ফড় করে-করুক। সামনে থেকে সরবো না। মন ভরে ওদের গান শুনবো। গ্রাম থেকে সদ্য এসেছি। ভীড়ের মাঝে হারিয়ে যেতে পারি এমন আশঙ্কায় মা ছোট চাচাকে অনুরোধ করে সঙ্গে পাঠিয়েছেন। এমন ভীড় আর গানের মূর্ছনায় তাকেও হারিয়ে ফেলেছি। মঞ্চের সামনে আঁটসাঁট বেঁধে তিনিও বোধ করি কোথাও গান শোনার অপেক্ষায় আছেন।


কে যে কি বলছে কিছু বুঝতে না পারলেও এটুকু বুঝতে পারছি আজ আমাদের ওরিয়েন্টেশন। সকল আয়োজন আমাদের ঘিরে। ভাবনার সুযোগ কই? মাইকে হঠাৎ ভেসে এলো ‘রেল লাইনের ঐ বস্তিতে...জন্মেছিল একটি ছেলে’ আর যায় কোথায়? চতুরদিকে তখন কেবলই হুড়ো-হুড়ি। খেয়াল করে দেখলাম উৎসুক জনতার ঢল ধেয়ে আসছে টিএসসির’র অডিটরিয়ামের দিকে। এতক্ষন যারা টিএসসির’র বাইরে সবুজ চত্ত্বরে ছিল তারাও মঞ্চের দিকে ছুটে আসছে। পায়ের তলায় পিষ্ঠ হবার ভয় আছে। এবার আর নিস্তার নাই। ডি-ফ্রে জিন্স আর বাহারী রঙের শার্ট পরিহিত তরুন আর নাভিসহ আংশিক পেট ও পিঠ দৃশ্যমান করে শাড়ী পড়া তরুনীরা ঝাঁকে-ঝাঁকে স্রোতের বেগে টিএসসির হল রুমের দিকে ঢুকতে লাগলো। মনে হচ্ছে গানটি মিস হয়ে গেলে যেন জীবনটাই বৃথা। গানটির মাঝেই যেন রয়েছে হৃদয়ের স্পন্দন।


আশ্চর্য! কেউ কাউকে চিনি না। অথচ সবাই কত আপন। কেউ কাউকে কোনোদিন দেখিনি। অথচ মনে হয় হাজার বছরের চেনা। ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা এক এক জনের আচার-ব্যবহার, সংস্কৃতি এক এক রকম। অথচ কি অবলীলায় আপন হয়ে হাত ধরাধরি করে নাচছে সবাই! কে বলবে এরা কেউ কাউকে চিনে না? ভাবখান এমন যেন শত জনমের বন্ধুত্ব এদের? আজম খানের কন্ঠে চলতে থাকে একের পর এক মনোমুগ্ধকর গান।
মনে উঁকি দেয় নানান কথা। কত জনের কত অভাব অথচ ঠোঁটের কোণে কি নির্মল হাসি! কারো কারো জীবন কাহিনী হয়তো কত দুর্বিষহ। কিন্তু কি আশ্চর্য! মনেই হয় না এখানে কারো কোনও দুঃখ আছে। অনেকের মন থেকে তখনও সদ্য গ্রাম ছেড়ে আসার কষ্ট দূর হয়নি। কত নস্টালজিয়া। কত আক্ষেপ! ইস...একটু যদি ভালবাসার মানুষটাকে এসব কনসার্ড দেখাতে পারতাম! আহা! এসময় যদি সে পাশে থাকতো!


শহরের মেয়েদের তখনও ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। তাই একটু বেশী সাজুগুজু করা কোনো ললনাকে দেখলেই ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকতাম। ভাবতাম, বাপরে! কি স্মার্ট! ভয়ে বেশীক্ষন চোখ রাখতাম না। মনে পড়ে যেতো সেই নিষেধাজ্ঞার কথা-‘একদম তাকাবে না। খবরদার! এমনকিছু হলে আমি বাঁচব না কিন্তু।’। সেদিনের ভাবনায় মনে হয়েছিল, সত্যি উল্টাপাল্টা কিছু করলে তাকে বাঁচানো যাবেনা। কিন্তু পরক্ষনেই যখন বেজে উঠলো ‘তার বুকের আলিঙ্গনে লুকিয়ে তুমি ভাবছো কি আমার কথা...ও...মৌসুমী, বলো কার তুমি? নাকি ভুল হয়ে গেলো আমার’! অজান্তেই মনে হলো ফিডব্যাকের মাকসুদ যেন আমার হয়েই গানটি গাইছেন। সম্ভিৎ ফিরে এলে আমি আরও বাস্তববাদী হয়ে উঠি। এত শব্দ আর কোলাহলের মাঝেও শপথ নিই। মিথ্যে আবেগকে প্রশ্রয় দিব না। সবার আগে নিজেকে গড়বো। আমাকে ঘিরে আমার দুঃখী মায়ের যে ছোট্ট স্বপ্ন তা সফল করবো। গ্রামে জন্মালেও কথাবার্তা, চেহারা, পোশাকে হালকা আধুনিকতার ছাপ ছিল বলে ভর্তি হয়ে প্রথম বর্ষের ব্যাচমেটদের সাথে দ্রুত সখ্যতা গড়ে তুলতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি। মানিয়ে নিতে পেরেছি সবার সংগে।


দুপুড়ে টিএসসি ক্যাফেটেরিয়ায় সাক্ষাৎ মিলে চাচার। বিকেল পর্যন্ত চলে ওরিয়েন্টেশন। হলে ফিরে যাচ্ছি। চাচা আমাকে পৌঁছে দিতে গিয়ে বলেন, ‘তোদের ভিসি স্যার মনিরুজ্জামান মিয়া খুব ভাল মানুষ। উনি চিরকুমার’। বুঝতে বাকী রইলো না যে ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে সাদা ভ্রু-আবৃত, হালকা পাতলা গড়নের এই ষাটোর্ধ ভদ্রলোক আমাদের ভিসি স্যার। যিনি প্রায় ৩৩টি বিভাগের ৩৫০০ শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে উৎসাহব্যাঞ্জক কথা বলেছিলেন।


১৯৯০ সাল। প্রথম ছয় মাস মোটামুটি ভাল কাটলেও ধীরে ধীরে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হতে থাকে। জেনারেল এরশাদের দীর্ঘ ৯ বছরের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তখন সবক’টি ছাত্রসংগঠন দারুণ ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলেছিল। আমরা ক্যাম্পাসে পা দিয়েই রাজপথে স্বৈরাচার বিরোধী নানান শ্লোগান শুনি। ওসব শ্লোগান শুনেই রক্ত গরম হয়ে যেতো। ‘জাফর-জয়নাল নিহত কেন-খুনী এরশাদ জবাব চাই’। ‘কাঞ্চন-দিপালী মরলো মরলো কেন-জান্তা এরশাদ জবাব দাও’। ‘নূর হোসেনের খুনীরা-হুসিয়ার-সাবধান’। ইত্যাদি শ্লোগানে প্রকম্পিত ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস।
এরশাদের সামরিক শাসনের শুরুতে ছাত্র সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গড়ে উঠা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মিছিলে সেনাবাহিনীর হালমায় জাফর জয়নাল, কাঞ্চন, দীপালী সাহা সহ অনেক শিক্ষার্থী নিহত হন। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক-গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ বুকে পিঠে এমন লেখা নিয়ে রাজপথে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন নূর হোসেন। শরীরে গণতন্ত্রের বার্তা লেখা এই যুবক পরিণত হন এরশাদ বিরোধী গণ-আন্দোলনের এক অনন্য প্রতীকে। ভর্তির পর ছাত্রনেতাদের শ্লোগানে আমরা নূর হোসেনের চেতনার বিস্ফোরন দেখেছি। দেখেছি ৯০ এর উত্তাল অক্টোবর ও নভেম্বর মাস দু’টি। ১০ই অক্টোবর জেহাদ নামে একজন ছাত্র পুলিশ কর্তৃক গুলিবিদ্ধ হয়। তাঁর লাশকে কেন্দ্র করে ২৪টি ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে গড়ে উঠে সর্ব দলীয় ছাত্রঐক্য।


২৭ নভেম্বর চিকিৎসক নেতা ডা. শামসুল আলম মিলনকে হত্যা ছিল আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। ডা. মিলনের মৃত্যুর প্রতিবাদে স্বৈরাচার সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত ডাক্তার ও আইনজীবীরা ধর্মঘট চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। এই আন্দোলনের সাথে দেশের জনগণ সম্পৃক্ত হলে তা গণ-আন্দোলন থেকে গণ-অভ্যুত্থানে রুপ নেয়। জেনারেল এরশাদ ৪ঠা ডিসেম্বর পদত্যাগের ঘোষণা দেন এবং ৬ই ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। ইতিহাসে তা ৯০'র আন্দোলন হিসেবে পরিচিত। আমার সৌভাগ্য যে, শহীদুল্লাহ হলে থাকা অবস্থায় সহপাঠীদের সাথে আমি নিজেও এরশাদবিরোধী এই আন্দোলনের সাথে যুক্ত থেকে আহুত হরতালে পিকেটিং করেছি।
ভেবেছিলাম এরশাদের পতনের মধ্য দিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে। ক্যাম্পাস শান্ত হবে। সবাই ক্লাসে ফিরে যাবে। কিন্তু সে আশায় গুরেবালি। এরশাদের সাথে আঁতাতকারী ছাত্রনেতাদের দল থেকে, হল থেকে সর্বোপরি ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত করতে গিয়ে ১৯৯১ সালের শুরুটা আরও বিভীষিকাময় হয়ে উঠে। তখন থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতির ধরণ পাল্টাতে থাকে। দলীয় রাজনীতির প্রভাবে ক্যাম্পাসে ছাত্র সংগঠনগুলোর সহাবস্থানের বিঘ্ন ঘটে। এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিল বিএনপি সরকার। সেই সময়ে শিক্ষক ও ছাত্র রাজনীতিতে একচ্ছত্র আধিপত্য বা দাপট ছিল চোখে পড়ার মতো।


৯০ পরবর্তী বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার ভার পরিবর্তিত হতে শুরু হলেও লেজুড়বৃত্তির কারণে ছাত্ররাজনীতি গুণগত মান হারাতে থাকে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলে সকল ছাত্র সংগঠেনের সহাবস্থানের প্রচেষ্টা চালায়। তবে দুটি ছাত্র সংগঠনের মাঝে বিদ্যমান তিক্ততার কারনে সহাবস্থান সম্ভব হয়নি। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভের পর সেই রাতেই ছাত্রলীগকে ক্যাম্পাস থেকে তারা বিতাড়িত করে। আবার ২০০৭ সালে স্বৈরশাসক ফখরুদ্দিন-মঈনুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ ও সকল ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা লাগাতার কর্মসূচির মাধ্যমে জাতীয় সকল নেতৃত্বের মুক্তি এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।


বিশ্লেষকগণ মনে করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতির অবক্ষয়ের কারণে শিক্ষা ও গবেষণায় ধস নেমেছে। বর্তমান প্রজন্ম তাই এখন আর রাজনৈতিক অর্জনগুলোকে বড় করে দেখতে নারাজ। তারা চায় একাডেমিক অর্জন। শিক্ষা ও গবেষণায় জাতে উঠতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে। পাশাপাশি ছাত্রদের অধিকার নিয়ে ছাত্র রাজনীতি এবং পড়ালেখা- দুটোই চালিয়ে যাতে হবে সমান তালে। নইলে সঙ্কট অনিবার্য।
পরিশেষে বলবো, ‘অস্ত্র ও শিক্ষা-এক সাথে চলে না’-মিছিলে যে ছাত্রনেতা এমন শ্লোগান দিচ্ছেন, তিনি যদি অন্তরে নিজেই তা ধারণ না করেন, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে তার মূল্যবোধ কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়? প্রশ্নটি বর্তমান প্রজন্মের ছাত্রনেতাদের কাছে রেখে গেলাম। ভালো থাকুক আমাদের প্রানের বিশ্ববিদ্যালয়। জয়তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


[প্রিয় পাঠক, তৃতীয় ও শেষ পর্বে থাকছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে অবশ্য করণীয় ৪টি মূলমন্ত্র যথা- পড়া, পড়ানো, প্রেম ও পলিটিক্স (ফোর-পি) নিয়ে ৯০ এর দশকের ভাবনা ও অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ। পাঠের অনুরোধ রইলো]।


লেখক: ডিন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়


বিবার্তা/আবদাল

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com