বাংলাদেশের দুর্নীতিতে, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে, নারী কেলেঙ্কারি, শিক্ষায় এবং সর্বক্ষেত্রে দুর্বৃত্তায়নে চ্যাম্পিয়ন তারেক রহমান!
প্রকাশ : ২৬ জানুয়ারি ২০২৩, ১৪:৩৪
বাংলাদেশের দুর্নীতিতে, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে, নারী কেলেঙ্কারি, শিক্ষায় এবং সর্বক্ষেত্রে দুর্বৃত্তায়নে চ্যাম্পিয়ন তারেক রহমান!
তাজিন মাবুদ ইমন
প্রিন্ট অ-অ+

তারেক রহমান— দুর্নীতির রাজপুত্র কিংবা বরপুত্র। যার সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাট কল্পকথাকেও হার মানিয়েছিল ২০০১-২০০৬ সালে। সাবেক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এই জ্যেষ্ঠপুত্র দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে এখন লন্ডন পলাতক। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, ক্ষমতায় থাকার সময় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে লাগামহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, বিদেশে টাকা পাচারসহ অভিযোগের পাহাড় জমে আছে।তারেকের সকল অপকর্মের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে হাওয়া ভবন। সেই ট্যাক ব্যাক বাংলাদেশই, কি—  বিএনপি চায়?


এক নজরে দেখে নিই তারেকের কিছু অপকর্ম—


২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা


২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২২ জন নিহত এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়। ওই হামলার পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তি থেকে তারেকের জড়িত থাকার প্রমাণ বেরিয়ে এসেছে। মুফতি হান্নান জানায় তারেকের নির্দেশেই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। বিএনপি সরকারের শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর বাসা থেকে নেওয়া ১৫টি গ্রেনেড দিয়ে ওই দিন শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের জনসভায় হামলা চালানো হয়। ওই হামলার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য জঙ্গি নেতাদের সঙ্গে হাওয়া ভবনে একাধিকবার বৈঠক হয়।


দেশব্যাপী সিরিজ বোমা হামলা


২০০৫ সালের ১৭ই আগস্ট জঙ্গি সংগঠন জেএমবি সারাদেশে একযোগে ৬৩ জেলার ৪৩৪ স্থানে বোমার বিম্ফোরণ ঘটায়। ওইদিনের ঘটনায় দু’জন নিহত এবং অর্ধশত আহত হন। পরবর্তী সময়ে জেএমবির আরো কয়েকটি বোমা হামলায় বিচারক ও আইনজীবীসহ ৩০ জন নিহত হয়। জেএমবির এসব হামলা মূলত তারেক ও বিএনপি সরকারের প্রত্যক্ষ মদদেই হয়েছিল।


দশ ট্রাক অস্ত্রের চালান


সময়টা ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল। চাঞ্চল্যকর ভাবে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে দশ ট্রাক অস্ত্রের চালান। তারেকের নির্দেশ ও পরিকল্পনায় এবং লুৎফুজ্জামান বাবরের প্রত্যক্ষ সহায়তায় এই বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী উলফার জন্য আনা হয়েছিল।


বসুন্ধরা গ্রূপের প্রকৌশলী সাব্বির হত্যা


তারেকের পরোক্ষ মদদে ২০০৬ সালের ৪ জুলাই বসুন্ধরা গ্রুপের প্রকৌশলী সাব্বির খুন করা হয়। পরবর্তীতে সাব্বির হত্যা মামলায় অভিযুক্ত আসামীদের বাঁচাতে এবং এই হত্যা মামলা ধামাচাপা দিতে ২১ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করেছিলো তারেক ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর।


বিদ্যুৎ খাতে তারেকের দুর্নীতি


শুধু বিদ্যুৎ সেক্টর থেকেই তারেক বিশ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছিল। বিদ্যুতের নতুন সঞ্চালন লাইন স্থাপনের ইস্যু বানিয়ে, শুধুমাত্র বিদ্যুতের খাম্বা পুঁতে এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছিল দুর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমান। এই দুর্নীতির পরিপ্রেক্ষিতে তারেককে ‘খাম্বা তারেক’ হিসেবে ব্যঙ্গ করে থাকেন অনেকে।


ঘুষের টাকা সিঙ্গাপুরে পাচার


টঙ্গীর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কার্যক্রম পরিচালনা করে ‘নির্মাণ কনস্ট্রাকশন’ কোম্পানির কাছ থেকে তারেক রহমান ও গিয়াসউদ্দিন আল মামুন ২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০০৭ সালের ৩১ মে পর্যন্ত ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা টাকা নিয়ে তা সিঙ্গাপুরে পাচার করেন।


সৌদিতে অর্থ পাচার


সৌদি আরবে তারেক জিয়া ১২০০ কোটি টাকারও বেশি অর্থ পাচার করেছে। এই অর্থ থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ জঙ্গী ও মৌলবাদীদের পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যবহৃত হতো।


জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি


এতিমদের সহায়তা করার উদ্দেশ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট এর নামে বিদেশ থেকে থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাত করেছিলেন তারেক ও তার মা খালেদা।


নাইকো দুর্নীতি


কানাডার কোম্পানী নাইকোকে অনৈতিকভাবে সুবিধা দেয়ার বিনিময়ে বিপুল অংকের টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন তারেক। ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র পরিত্যক্ত দেখিয়ে কানাডীয় কোম্পানি নাইকোর হাতে ‘তুলে দেওয়ার’ অভিযোগে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছিলো।


দুবাই, মালয়েশিয়া ও বেলজিয়ামে অর্থ পাচার


বেলজিয়ামে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার, মালয়েশিয়ায় ২৫০ মিলিয়ন ডলার এবং দুবাইতে কয়েক মিলিয়ন ডলার অর্থ পাঁচার করে সেখানে বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছিলেন তারেক। বাড়ির ঠিকানা :স্প্রিং ১৪, ভিলা:১২, এমিরেটস হিলস, দুবাই।


জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার পর টেলিভিশনে ভাঙা স্যুটকেস ও ছেঁড়া গেঞ্জি দেখানো হয়। তাকে সততার মূর্ত প্রতীক বানানো হলো। কয়েক বছরের মধ্যেই দেখা গেল, জিয়া পরিবার হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক। লঞ্চ, টেক্সটাইল মিলস, বিদেশে বাড়ি, ব্যাংক-ব্যালান্স- এগুলো হঠাৎ কোথা থেকে এলো? সততার মুখোশ পরিয়ে মানুষকে ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে সহানুভূতি আদায় করা হয়। হঠাৎ করে এত টাকার মালিক হলো কীভাবে? পুরো জিয়া পরিবার, অর্থাৎ খালেদা জিয়া, তারেক, কোকো সবাই শুধু অসৎ নয়, তারা চরম দুর্নীতিবাজ, জিঘাংসাপরায়ণ, ক্ষমতালোভী। আদালতে খালেদা জিয়া ও তার দুই ছেলের দুর্নীতির প্রমাণ হয়েছে এবং সাজা হয়েছে। তারা শুধু দুর্নীতির মাধ্যমে টাকার মালিক হয়েই ক্ষান্ত হয়নি, সেই টাকা বিদেশে পাচার করেছে।


তারেক জিয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা


মেজর জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালীন তার পুত্র তারেক জিয়াকে ক্ষমতার দাপটে ঢাকার সেইন্ট যোসেফ হায়ার সেকেন্ডারী স্কুলে থার্ড গ্রেডে ভর্তি করে দেন। পরবর্তী কয়েক বছর তারেক স্কুলে গিয়ে ছেলেদের সাথে মারামারি, টিচার-ব্রাদারদের সাথে দূর্ব্যবহার, পড়াশুনায় অনিয়মিত হয়ে ফেইল করা ইত্যাদি কারণে প্রিন্সিপাল ব্রাদার থমাস ও ব্রাদার বায়ার্ড’র ব্ল্যাকলিস্টে পড়েন। মেজর জিয়াকে কয়েকবার তার ছেলের সম্পর্কে ওয়ার্নিং দেয়ার পরও তিনি কোন ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো প্রভাব খাটাতে গেলে তারেককে স্কুল থেকে বের করে দেয়া হয়।তারেক রহমান সপ্তম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণিতে উঠতে এক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছিলেন। জিয়ার ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং পরবর্তীতে বিএনপি নেতা মীর শওকত আলীর ভাষ্য অনুযায়ী স্কুলে পড়া অবস্থায় তারেক একাধিক বার ফেল করেছেন। এমনকি স্কুলের প্রগ্রেস রিপোর্টে তারেক তার বাবা জিয়াউর রহমানের স্বাক্ষর নকলও করেছিলেন বলে জানান এই বিএনপি নেতা। পরবর্তীতে তারেক রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ হতে মাধ্যমিক পাশ করেন। নটরডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হন।তবে অন্যান্য সুত্রে জানা যায়, তারেক রহমান রাজধানীর বিএফ শাহীন স্কুলে লেখাপড়া করলেও ১৯৮১ সালে এসএসসি পরীক্ষা দেন গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুল থেকে।১৯৮৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমে আইন বিভাগে ভর্তি হন। ও পরে লোক প্রশাসন বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি স্নাতক শ্রেনীর পড়াশোনা শেষ করতে পারেন নি।


তারেক জিয়ার নারী কেলেঙ্কারি


তারেকের চরিত্র নিয়ে অনেক আগে থেকেই গুঞ্জন ছিলো। তবে তৎকালীন সময়ে ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে মানুষদের মুখ বন্ধ রাখতে সক্ষম ছিলো জিয়া ও খালেদাপুত্র তারেক। তবে বেশিদিন মানুষের মুখ বন্ধ রাখতে পারে নি সে।তারেকের বন্ধু গিয়াস আল মামুনের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্পর্কে নিশ্চই আপনারা সবাই অবগত আছেন। সেখানে মডেল, উপস্থাপিকা, সংবাদ পাঠকসহ নারী কর্মকর্তাদের বিভিন্নভাবে যৌন হেনস্থার খবর কারও অজানা নয়। তাছাড়া এটাও মানুষের মধ্যে প্রচলিত হয়ে গিয়েছিলো যে চ্যানেল ওয়ানে সুন্দরী নারীরা অযোগ্য হলেও চাকরি নিশ্চিত। কারণ, সেই সুন্দরী নারীরা হবে তারেক জিয়ার ভোগের বস্তু।


তারেকের সাথে চ্যানেল ওয়ানের একাধিক নারী কর্মকর্তার যৌনকর্মে লিপ্ত হবার ঘটনা প্রকাশিত হয়েছিলো। তবে সেসকল নারীর বেশির ভাগই ইচ্ছাকৃতভাবে যায়নি বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমকে জানায়।আলোচিত সংবাদ পাঠক ও অভিনেত্রী ফারহানা নিশো’র সাথে তারেকের অনৈতিক সম্পর্কের কথা জানেন না এমন লোক পাওয়া কঠিক। ফারহানা ছিলো তারেক-মামুনের সবথেকে ঘনিষ্ঠ। ফারহানা নিশো তারেকের সাবেক প্রেমিকা ছিলো বলে গণমাধ্যমের পুরাতন খবরের মাধ্যমে নতুন করে জানা যায়। আর তারেকের অনুপস্থিতিতে ফারহানা মিডিয়াতে একটি চক্র হিসেবে কাজ করতো। ফারহানার সাথে তারেকের সকল প্রকার টাকা পয়সার লেনদেন করতেন এনটিভির সিইও মোসাদ্দেক হোসেন ফালুর শ্যালকের বউ সাবরিনা। তারেক-ফারহানার টেলিকনফারেন্সও সাবরিনা ঠিক করে দেয়।২০০৩ সালে তারেকের আমন্ত্রণে এক জনপ্রিয় বলিউড অভিনেত্রী শিল্পী বাংলাদেশে আসেন। দেশের বরেণ্য নজরুল সঙ্গীত শিল্পী একজনের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল তারেক রহমানের।


তারেকের আচরণগত সমস্যা


ছোটবেলা থেকেই জিয়া-খালেদা পুত্র তারেক কিছুটা বেয়াদব প্রকৃতির ছিলো। তাছাড়া পড়া না পারা ও অনিয়মের কারণে অনেকবার স্কুল পাল্টাতে হয়েছে তারেককে। দিনে দিনে তারেকের অনিয়ম-বেয়াদবিও তার বয়সের সাথে বড় হতে থাকে।এমনকি তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের মারধোর করার অভিযোগও অনেক।এমনকি জিযাউর রহমান সেনাপ্রধান থাকার সময় একাধিক সেনা কর্মকর্তার সাথেও বেয়াদবি করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


সেনা প্রধানের ছেলের পরিচয়ে একাধিক সেনা কর্মকর্তাকে অপদস্থ করেছে বলেও জানা যায়।২০০৮ এর নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টির চেয়ারপারসন ও সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের সাথে জোট গঠন করতে গিয়ে আসন ভাগাভাগির এক পর্যায়ে এরশাদকে অপমান করেছিলো তারেক।দলের বিভিন্ন সিনিয়র নেতাকর্মীদের সাথে খারাপ আচরণের কথা মাঝে মধ্যেই শোনা যায়। এদিকে অযোগ্য হলেও খালেদার জেল হবার পর দলের ভারপ্রাপ্ত ভাইস চেয়ারম্যান পদ দখল করে তারেক জিয়া। সেটা নিয়ে অন্যান্য নেতাদের সাথে মতবিরোধ তো আছেই।ভাষা বা কথা বলা নিয়ে তারেককে বেয়াদব উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন বিএনপি নেতা অবসরপ্রাপ্ত মেজর আক্তার। বিএনপি নেতা প্রয়াত কে এম ওবায়দুর রহমানের স্ত্রী শাহেদা ওবায়েদ তারেককে ‘বিশ্ব বেয়াদব’ ঘোষণা করেন।


খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান দুইজনই বারবার প্রমাণ করেছে তারা দেশের জনগণের জন্য নয়, রাজনীতি করে ক্ষমতার লোভে। তাদের শাসনামলে তারেকের কারণে দেশে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিয়েছিল।বর্তমানে বাংলাদেশের জনগণ শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ চাই। দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন,সন্ত্রাসের দেশ এমন বাংলাদেশ সাধারণ জনগণ আর চাই না।


এখন বাংলাদেশের জনগণ স্মার্ট বাংলাদেশ চাই।বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার এখন ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশ নামে নতুন একটি রূপকল্পের কথা সামনে আনছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশের পরিকল্পনা এই শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত, কেননা উন্নত বিশ্বের দেশগুলো তো এরই মধ্যে স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হয়েছে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশও স্মার্ট দেশে রূপান্তরের পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে, তাই দেশের উন্নতি এবং অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে হলে দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে হবে। আগামীতে যেসব দেশ প্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে থাকবে তারাই— ব্যাবসা-বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক লেনদেন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় তৈরি করতে পারবে। দেড় যুগ আগে বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশের মতোই ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিল, যার শতভাগ সফলতা এখন দৃশ্যমান।


লেখক: তাজিন মাবুদ ইমন, সহ-সম্পাদক,চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগ।


বিবার্তা/এসবি

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com