জানাজার পর মরদেহ বুঝে নিলেন বৈশাখী টেলিভিশনের তার সহকর্মীরা। সঙ্গে ছিলেন ফয়সালের মামাও। প্রথমেই দেয়া হয়েছে সাংবাদিক ফয়সালের নিথর মরদেহ। তার মরদেহ প্রথমে নিয়ে যাওয়া হবে বৈশাখী টেলিভিশন ভবনে এবং সেখানেই তার জানাজা আরেকবার করা হবে। তারপর তার মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হবে।
স্বাভাবিকভাবেই ফয়সালের অকাল প্রয়াণের নিশ্চিত খবর বুক ভাঙ্গা কান্নায় ভাসায় পরিবারের সদস্য, স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সহকর্মীদের।
সম্প্রতি কাজের ভীড়েই ছিলেন তিনি। সবশেষ চারটি প্রতিবেদন তৈরীর কাজ শেষ করেই ফয়সাল নিয়েছিলেন ৫ দিনের ছুটি। ছুটি কি কারণে নিচ্ছেন তা আর জানান নি। ১১ মার্চ রোববার থেকে শুরু হয় তার ছুটি। ১২ মার্চ ছিলো সোমবার সেদিন হাস্যোজ্জ্বল চেহারা নিয়ে বিমানে উঠেছিলেন তিনি কিন্তু ফিরে এলেন মরদেহ হয়ে কফিনে।
সাংবাদিক ফয়সালের প্রথম কর্মস্থল ছিলো বৈশাখী টেলিভিশন। প্রথমে তিনি ক্রাইম রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এরপর তিনি প্রধানমন্ত্রী দফতরের (পিএম বিট) সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত ছিলেন।
পেশায় সাংবাদিক, কিন্তু তার নেশায় ছিলো ভ্রমণ। কাজের ভীড়ে ফাঁক পেলেই দেশের ভেতর কিংবা বাইরে ঘুরতে যেতেন প্রাণোচ্ছল আহমেদ ফয়সাল।
বিবার্তা/শারমিন
বিবার্তা/শারমিন
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]