ভোলায় বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে মেঘনার পানি। এতে অন্তত ২০টি দ্বীপচর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ।
শুক্রবার (২৩ জুলাই) দুপুরে পানি বিপৎসীমার ৬৯ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হয়। এদিকে পূর্ণিমার জন্য সৃষ্ট জোয়ারে পানির উচ্চতা বেড়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
জানা গেছে, জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাটসসহ বিভিন্ন স্থাপনা। ভেসে গেছে পুকুর ও মাছের ঘের। এছাড়া মেঘনার উপকূলবর্তী চরনিজাম, কলাতলীর চর, চর যতিন, চর জ্ঞান, কুকরি-মুকরি, ঢালচর, চর পাতিলা, মাঝের চর, চর শাহজালাল, কচুয়াখালীরচরসহ ২০টি চর প্লাবিত হয়েছে।
কুকরি-মুকরি ইউপি সদস্য বেল্লাল হোসেন জানান, দু’দিন ধরে জোয়ারে কুকরি-মুকরি ও চরপাতিলার নিচু এলাকা ডুবে গেছে।
চর শাহশাজাল এলাকার মো. নাছির উদ্দিন বলেন, জোয়ারের পানির কারণে মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাসানুজ্জামান জানান, মেঘনার বিপদ সীমায় প্রবাহিত হওয়ায় নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
বিবার্তা/বিআর/এনকে
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]