
মানিকগঞ্জে গ্রেফতার বাউল শিল্পী আবুল হোসেন সরকারের মুক্তি ও বাউল-ফকিরদের সমাবেশে হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবি জানিয়েছেন ৬০ শিক্ষকবৃন্দ।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষকবৃন্দ বলেন, ১৯ নভেম্বর মানিকগঞ্জে বাউল শিল্পী আবুল হোসেন সরকারকে গ্রেফতার করেছে স্থানীয় পুলিশ। পরে তার মুক্তির দাবিতে বাউল-ফকিরদের সমাবেশে হামলা করেছে তথাকথিত ’তৌহিদী জনতা’, মানিকগঞ্জে স্লোগান উঠেছে ”একটা একটা বাউল ধর, ধইরা ধইরা জবাই কর।” এ ঘটনায় আমরা নিন্দা জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে আবুল সরকারের মুক্তির দাবি করছি।
শত শত বছর ধরে গ্রামবাংলায় প্রচলিত কবিগান ও পালাগানের যে ঐতিহ্য, তারই এক ধারা হলো বিচার গান। এই ধারার গানে দু’জন স্বভাবকবি/শিল্পী দুটো পক্ষে ভাগ হয়ে যুক্তিতর্ক হাজির করেন। কথা ও গান দুই উপায়ে একপক্ষ অপরকে তর্কে হারানোর চেষ্টা করেন। সেদিন জীব ও পরম – এই দুই পক্ষে লড়াই করছিলেন আবুল সরকার, প্রতিপক্ষের নামও ছিল আবুল সরকার (যিনি ফরিদপুর থেকে এসেছিলেন)। আলোচ্য আবুল সরকার মহারাজ ছিলেন জীবের পক্ষে, পরমকে ছদ্ম আক্রমণই ছিল তার লড়াইয়ের লক্ষ্য। সেদিন দুই কবির দার্শনিক বাহাস চলে চার ঘণ্টা ধরে। সেই চার ঘণ্টা থেকে কয়েক সেকেন্ডের ভিডিও কেটে অনলাইনে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে, এবং আল্লাহর বিরুদ্ধে কটূক্তি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। পরে মামলা করা হয়েছে, দ্রুত গ্রেফতার করাও হয়েছে।
শেখ হাসিনার আমলের শেষের দিকে টাঙ্গাইলের বাউল রীতা দেওয়ানের বিরুদ্ধে একই ছকে একাধিক মামলা করা হয় ও গ্রেফতার করা হয়। আমরা মনে করি, বাউল-ফকিরদের ওপরে কট্টরবাদীদের এরকম বিদ্বেষ ও হামলা নতুন নয়। কিন্তু বর্তমান অন্তর্বর্তী সময়ে অতি ডানপন্থীদের আস্ফালন যেমন বেড়েছে, তেমনি সরকারের দিক থেকে আস্কারাও তারা পেয়েছে। আগে বাউলের মুক্তির দাবিতে সমাবেশ করলে সেখানে অন্তত হামলা হতো না। এবারে হলো। ৫ই আগস্টের পরে শত শত মাজার ভাঙা হয়েছে, গানের আসর পণ্ড করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের বহু ম্যুরাল এবং ভাস্কর্য ধ্বংস করা হয়েছে, পথেঘাটে নারীদের অপমান-অপদস্থ করা হয়েছে, এমনকি ইসলামবিরোধী চিহ্নিত করে কবর থেকে লাশ উঠিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দঙ্গল-প্রবণতা সমাজের সর্বস্তরে দেখা যাচ্ছে, তার কিছুটা অভ্যুত্থান-পরবর্তী অনুমিত বাস্তবতা ধরা গেলেও, বেশিরভাগটাই সরকারের নীরবতা বা প্রশ্রয়ের কারণে হচ্ছে। দঙ্গলসন্ত্রাস সমালোচনার বিপরীতে সরকারি দায়িত্ববান ব্যক্তি বলেছেন, তাদের মব না বলে প্রেশার গ্রুপ বলতে হবে এবং সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা আবুল সরকারের গ্রেফতার প্রসঙ্গে হতাশাজনক ভূমিকা রেখেছেন।
বাউল-ফকিররা তৃণমূলে তাদের গান ও দার্শনিক কথনের মাধ্যমে সামাজিক ভারসাম্য ও সম্প্রীতি রক্ষা করেন। কট্টরবাদের বিকাশকে যুক্তিতর্ক দিয়ে শান্ত করেন, যেটা আধুনিক ও সেকুলার ভাবধারার শিক্ষিতজনেরও করার সামর্থ্য নাই। বিশেষত গ্রামে ও তৃণমূলে উদারপন্থা প্রচারের সামর্থ্য যতটা ফকির-
বয়াতীদের আছে, ততটা হয়তো নাগরিক উচ্চশিক্ষিতের নেই। ফলে ফকির-বাউলদের কেবল ফোক বা আবহমান বাংলার সংস্কৃতির প্রতিভূ না ধরে তাদের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ভূমিকাকে শনাক্ত করতে পারতে হবে। ওদিকে কট্টরপন্থী সালাফি-ওয়াহাবী থেকে জামাতি কারোরই বাউল-ফকিরদের বুদ্ধিবৃত্তিক ও দার্শনিক তর্ক বা বাহাস মোকাবি করার সামর্থ্য নেই। তাই তারা কটূক্তির নামে মামলা করে, উত্তেজনা সৃষ্টি করে বাউল-ফকিরদের গ্রেফতারে বাধ্য করে।
একদিকে যুক্তি-তর্ক, অন্যদিকে রয়েছে উত্তেজনা ও ধর্মীয় আরোপন – দ্বিতীয় দলের মতো করেই সবাইকে ধর্মচর্চা করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনে তারা মানুষকে ইসলাম থেকে খারিজ করবে, সহিংস হবে, মামলা-হামলা করবে। প্রথম দলকে অবশ্য কখনো সহিংস ও উত্তেজিত হতে দেখা যায় না, বরং মরমী সাধক হিসেবেই তাদের সমাজে দেখা যায়। বরং তাদের পূর্বসূরী দরবেশ-ফকিরদের উদার ও মরমী ব্যাখ্যার কারণেই একসময় পূর্বভারতে দলে দলে লোকে ইসলাম গ্রহণ করেছে।
সরকার ও রাষ্ট্রীয় আইনকানুনকে চলতে হয় এসব কিছুর ঊর্ধ্বে থেকে। মামলা হলেই গ্রেফতার হয় না, প্রাথমিক একটা বিচারের সুযোগ থাকেই, যে গ্রেফতারযোগ্য অপরাধ হয়েছে কিনা। ক্ষণিকের ও খণ্ডিত ভিডিও যারা এডিট করে বিশেষ উদ্দেশ্যে ছড়িয়েছে, তারাও অপরাধ করেছে কিনা, তা বিচারের সুযোগ আছে। আবার কারো মুক্তির দাবিতে সমাবেশ করা নাগরিক অধিকার। সেই সমাবেশে হামলা বরং গ্রেফতারযোগ্য অপরাধ। অন্যদিকে, বড় রাজনৈতিক দলগুলোর বেশিরভাগই এই অন্যায় গ্রেফতারের প্রতিবাদ করেনি। তাদের এই নিরবতাও প্রশ্নযুক্ত।
তাই আমাদের দাবি:
১। আবুল সরকারকে বিনাশর্তে, অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
২। যে সূত্র থেকে পরিপ্রেক্ষিতবিহীনভাবে ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে হবে, বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৩। আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে যে সমাবেশ, সেখানে যারা হামলা করেছে, তাদের সংবাদের/ভিডিওর ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করতে হবে ও গ্রেফতার করতে হবে।
৪। অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে কট্টরবাদী ও দঙ্গলবাজদের অন্যায় ও অগণতান্ত্রিক আব্দার রক্ষা করার চর্চা বাদ দিতে হবে, বরং সকল নাগরিকের জন্য সমান আচরণ করতে হবে। গণতান্ত্রিক দেশে, প্রচলিত আইন ধরে সরকারের আচরণ নির্ধারিত হতে হবে।
বিবৃতিতে অনলাইনে স্বাক্ষর করেছেন যে ৬০ শিক্ষক:
১। ফাহমিদুল হক, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা (সাবেক), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২। তাসনীম সিরাজ মাহবুব, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩। আসিফ মোহাম্মদ শাহান, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪। কাজী মামুন হায়দার, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫। অলিউর সান, প্রভাষক, ইংরেজি ও মানববিদ্যা বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৬। শর্মি বড়ুয়া, প্রভাষক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৭। সুমন রহমান, অধ্যাপক, মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৮। শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
৯। কাজলী সেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১০। মারিয়া ভূঁইয়া, সহকারি অধ্যাপক, মানবিক ও ব্যবসায় বিভাগ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১১। মুহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, সহকারি অধ্যাপক, মিডিয়া স্টাডিজ এন্ড জার্নালিজম, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
১২। কামরুল হাসান মামুন, অধ্যাপক, পদার্থ বিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩। রাইয়ান রাজী, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। কাজী শুসমিন আফসানা, সহযোগী অধ্যাপক, নাট্যকলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। সিরাজাম মুনিরা, সহকারি অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
১৬। ফরচুন শামীম, সহকারি অধ্যাপক, যোগাযোগ, ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা ইন হান্সভিল
১৭। এএসএম কামরুল ইসলাম, প্রভাষক, গ্রিন বিজনেস স্কুল, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ
১৮। মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক, একাউন্টিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২০। শর্মি হোসেন, প্রভাষক, ইংরেজি, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
২১। তানিয়াহ্ মাহমুদা তিন্নি, প্রভাষক, পরিবেশ ও উন্নয়ন অধ্যয়ন, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২২। হানিয়ু্যুম মারিয়া খান, প্রভাষক, পরিবেশ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৩। নির্ণয় ইসলাম, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
২৪। শেহরীন আতাউর খান, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৫। হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
২৬। মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। কাজী ফরিদ, অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। রায়হান রাইন, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। আ-আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৩১। মিথিলা মাহফুজ, প্রভাষক, ইংরেজি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
৩২। ইসমাইল সাদী, সহকারি অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩৩। সুমন সাজ্জাদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪। ফাতেমা শুভ্রা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫। সৌম্য সরকার, সহকারি অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। তাহমিনা খানম, সহযোগী অধ্যাপক, ব্যবস্থাপনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৭। মার্জিয়া রহমান, সহকারি অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮। কাব্য কৃত্তিকা, প্রভাষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৩৯। আর এ এম হাসান তালুকদার, প্রভাষক, স্কুল অফ জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৪০। নায়রা খান, সহযোগী অধ্যাপক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। আইনুন নাহার, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। দীপ্তি দত্ত, সহকারি অধ্যাপক, প্রাচ্যকলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। মিজানুর রহমান খান, প্রভাষক, বাংলা, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪। প্রিয়াংকা কুন্ডু, ডক্টরাল ক্যান্ডিডেট, যোগাযোগ, ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় শিকাগো
৪৫। তীব্র আলী, অধ্যাপক, ডিপার্টমেন্ট অভ ম্যাথামেটিকস এন্ড ন্যাচারাল সাইন্সেস, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৪৬। মাইদুল ইসলাম, ডক্টরাল ক্যান্ডিডেট, পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭। মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৪৮। কামাল চৌধুরী, অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। আরাফাত রহমান, সহকারি অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৫০। রুশাদ ফরিদী, সহকারি অধ্যাপক, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫১। স্বপন আদনান, ভিজিটিং প্রফেসর, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স এবং পলিটিকাল সাইন্স (LSE)
৫২। আবুল ফজল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৩। মাহবুবুল হক ভূঁইয়া, সহকারি অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪। আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী, অধ্যাপক, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস ডিসিপ্লিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫। আনু মুহাম্মদ, (অবসরপ্রাপ্ত) অধ্যাপক, অর্থনীতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬। সায়েমা খাতুন, সাবেক সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৫৭। লাবনী আশরাফি, প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৫৮। গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯। সামিনা লুৎফা, অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬০। সৌমিত জয়দ্বীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
বিবার্তা/এমবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]