
গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার অন্তর্গত চরকুশলী গ্রামে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। শিক্ষার্থীদের অবসর সময়ে মন-মেজাজ ভালো রাখতে প্রয়োজন খেলাধুলা। অথচ, চরকুশলি গ্রামে নেই স্থায়ী কোনো খেলার মাঠ। গ্রীষ্মে ফসল তোলার পর ফাঁকা মাঠে দুই-তিন মাসের মতো খেলার সুযোগ রয়েছে, যা স্থায়ী নয়।
খেলাধুলার জন্য স্থায়ী মাঠ না থাকায় অবসর সময়ের বিনোদন হিসেবে শিক্ষার্থীরা ঝুঁকছে অ্যান্ড্রয়েড গেমে। তরুণদের জন্য এসব মারাত্মক ক্ষতিকর। অন্যদিকে এলাকায় তৈরি হচ্ছে কিশোর গ্যাং। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে শিশু-কিশোরদের দুরন্ত শৈশবের উদ্যম। বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ডিজিটাল ডিভাইসমুখী হয়ে পড়ছে আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণ প্রজন্ম।
অন্যদিকে একের পর এক মাঠ নানাভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে। ফলে শিশু-কিশোরদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ হচ্ছে বাধাগ্রস্ত।
যার ফলে অভিভাবকরা আশাহত হয়ে পড়েছে তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে। চরকুশলি গ্রামের সর্বস্তরের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী খেলার মাঠের জন্য দাবি জানিয়ে আসছে। তাই, সংশ্লিষ্টদের এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
বিবার্তা/শান্ত/এমবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]