সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় মসজিদের কাঁঠাল নিলাম নিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহতের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী এবাদুল হককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
এ ছাড়া ফ্রান্স প্রবাসী তার আপন ভাই মইনুল হোসেন যাতে পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য সব ইমিগ্রেশনে বার্তা পাঠানো হয়েছে। এরা আপন দুই ভাই। বিবদমান দুইপক্ষের মধ্যে মালদার গ্রুপের সদস্য তারা।
পুলিশ সূত্র জানায়, দুবাইগামী বিমান থেকে সোমবার গভীর রাতে এবাদুলকে নামিয়ে আনা হয়। হত্যার পরপরই সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দুবাইগামী একটি ফ্লাইটে উঠেছিলেন তিনি। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে সুনামগঞ্জে নিয়ে যায়।
জানা গেছে, রবিবার (৯ জুলাই) বিকেলে হাসনাবাদ গ্রামের মসজিদের কাঁঠাল নিলাম নিয়ে সরাইমরল ও মালদার এই দুই পক্ষের লোকদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে ১০জুলাই, সোমবার সকালে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় দুই পক্ষের লোকেরা দেশীয় ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
সংঘর্ষে দুইপক্ষের চারজন নিহত হন। তারা হলেন- হাসনাবাদ গ্রামের আবদুল লতিফের ছেলে নরুল হক (৪৫), আব্দুস সুফির ছেলে বাবুল মিয়া (৫০), আব্দুল বাসিরের ছেলে শাহজাহান মিয়া (৫৫) ও আছির মাহমদের ছেলে মুখলেছুর রহমান (৬০)।
বিবার্তা/জবা
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]