কপালে সাদা চিহ্নধারী চোখ তুলে চেয়ে থাকা ষাঁড়ের নাম কালাচান, তার পাশে শোভা বর্ধনে দাঁড়িয়ে থাকা ষাঁড়টির নাম যুবরাজ। তাদেরকে দেখতে ভিড় করছে উৎসুক দর্শনার্থী ও ক্রেতারা। তুলনামূলক ভাবে কালাচানের চেয়ে যুবরাজ বড় এবং স্বাস্থ্যবান। তাই বিক্রেতা মো. ফরিদ যুবরাজের দাম হাঁকিয়েছে ১৫ লক্ষ টাকা, কালাচান ১১ লক্ষ টাকা। ষাঁড় দুটি এসেছে কক্সবাজার মহেশখালী উপজেলাস্হ বদরখালী ইউনিয়ন হতে।
আগামীকাল ২৯ জুন ঈদুল আযাহা উপলক্ষে আজ ২৮ জুন সর্বশেষ পশুর হাট হওয়ার কারনে কেনা-বেচা বেশ জমেছে হাটে। গরু-মহিষ-ছাগল মিলে আনুমানিক দেড়-সহস্রাধিক পশু এসেছে আজকের বাজারে। বাজরের ইজারদার কতৃপক্ষ মোঃ আবছার কামাল ও জাহাঙ্গীর আলম সামস্ জানায়, তৎমধ্যে দেড় হাজারের অধিক পশু বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
হাটে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার জন্য, র্যাব, পুলিশ, আনসার মোতায়েন করা হয়েছে। জাল নোট সনাক্তের জন্য কক্সবাজার কৃষি ব্যাংক মুখ্য শাখার একটি টিম কাজ করছে সারাবেলা, পাশাপাশি বাজার কমিটি মনিটরিং করছে নিরলস, তাই দিন-রাত বেচা-কেনা চলমান থাকবে।
প্রতি রবি ও বুধবারে বসে খরুলিয়া নামক এই বাজার। এ বাজারের কোরবানি হাটে পশু ক্রয়-বিক্রয় করলে হাসিল হিসেবে বিক্রেতা ১৮ শত টাকা, ক্রেতা ১২ শত টাকা সহ সর্বমোট ৩ হাজার টাকা আদায় করছে বলে জানান বাজার সংশ্লিষ্টরা। পূর্ব থেকে এ হাটের সুনাম থাকায় জেলার বিভিন্ন অঞ্চল হতে কোরবানি উপলক্ষে পছন্দের পশু গরু-ছাগল-মহিষ কিনতে ভিড় করছে আনুমানিক কুড়ি হাজারাধিক ক্রেতা ও দর্শনার্থী।
বিবার্তা/এমএ
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]