শিরোনাম
দেশীয় ব্র্যান্ড হিসেবে সবাই যেনো চিনে বিডি স্কেলকে
প্রকাশ : ২৫ নভেম্বর ২০২০, ১৯:৩০
দেশীয় ব্র্যান্ড হিসেবে সবাই যেনো চিনে বিডি স্কেলকে
বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সফটওয়ে আইটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সেন্টু।
উজ্জ্বল এ গমেজ
প্রিন্ট অ-অ+

প্রত্যেকজন সফল ব্যক্তির জীবনে থাকে ব্যর্থতা, কঠোর পরিশ্রম, অনেক ত্যাগস্বীকার, এক শ্রেণির মানুষের করা অনাদর, ভর্ৎসনা, নিন্দা, অপমানসহ নানান চড়াই উৎরাই পেরোনোর গল্প। সেই যাত্রাটা কবে, কখন, কীভাবে শুরু হলো সেটা কেউ দেখে না, দেখে শুধু তার সফলতাটা।


এমনই একজন সফল উদ্যোক্তা হলেন স্কেল টেকনোলজি উৎপাদন, মেরামত, সরবারহ ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজির স্বত্বাধিকারী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সফটওয়ে আইটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সেন্টু।


নিজের যোগ্যতা আর দক্ষতার উপর পূর্ণ আত্মবিশ্বাস ছিল সেন্টুর। তাই এই অদৃশ্য শক্তির উপর নির্ভর করে একটা সময় স্বপ্ন দেখেন নিজের উদ্যোগে কিছু করার। এমন কিছু করবেন যেখানে নিজে ভাল থাকার পাশাপাশি আর পাঁচটা বেকার যুবকেরও কর্মসংস্থান হয়। সেই ভাবনাকে সফলভাবে বাস্তবায়নে তিনি তৈরি করেন কর্ম-পরিকল্পনা।


প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, মেধা, দক্ষতাকে পুঁজি করে কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায়, আন্তরিকতা, সততা ও নির্দিষ্ট লক্ষ্যের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে শুরু করেন সফটওয়্যার কম্পিউটার নামক আইটি ফার্ম। সেই ছোট ফার্মটি আজ বড় একটা সফটওয়্যার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। মনের জোর আর নির্দিষ্ট লক্ষ্যে অটুট থেকে নিষ্ঠার সাথে কাজ করলে যে কোনো কাজে একদিন সফলতা আসবেই। সেই মূলমন্ত্রের জোরেই আজ তিনি সফল হয়েছেন।


সারদা চারঘাট রাজশাহীর বরেন্দ্র ভূমিতে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সেন্টুর। বাবা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার। মা গৃহিনী। পাঁচ ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি সাত নম্বর।


কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়েই নিজের ক্যারিয়ারের দিকে নজর দেন সেন্টু। পরিকল্পনা অনুসারে ২০০১সালে সেন্টু একাই শুরু করেন সফটওয়্যার কম্পিউটার আইটি ফার্মটি। নিজের অর্থায়নে ফার্মের সব কিছু কেনা, দিন-রাত এক করে কঠোর পরিশ্রম করে ফার্মটিকে দাঁড় করানো সবই এক হাতে করেছেন। ওই সময়টাতে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের পরিকল্পনা তেমনভাবে জোড়ালো ছিল না। ২০০৮ সাল থেকে দেশে সরকারিভাবে নানান উদ্যোগ নেয়া শুরু হয়। প্রতিষ্ঠানটি চলছিল বেশ ভালই।


সময়ের পালাবদলে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশীদার হতে নিজে থেকেই উদ্যোগ নেন সেন্টু। নিজের মেধা আর দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়িক বিভিন্ন সফটওয়্যার তৈরির মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরিতে অংশীদার হন উদ্যোমী এই উদ্যোক্তা। চালু করেন সটফটওয়্যার আইটি নামে আরেকটি ফার্ম। তৈরি করেন ডিজিটাল স্কেল মেনেজমেন্ট সফটওয়্যার।


নিজের তৈরি সফটওয়্যারকে নিয়ে আবারো একটু ভিন্নভাবে বিজনেস করার ভাবনা আসে মাথায়। বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজি নিয়ে কাজ করার চিন্তা করেন। তখন ২০১৪ সাল। স্কেল টেকনোলজি উৎপাদন, মেরামত, সরবারহ ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন (বিএসটিআই) কর্তৃক অনুমোদনও পান।



মেলায় বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজির স্টলে সহকর্মীদের সাথে মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সেন্টু।


আধুনিক ব্যবসায় আরো ভালো কিছু করতে চালু করেন বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান। শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল ওয়িং স্কেল ব্যবসা। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অল্প সময়ে কম খরচে শিল্পকারখানায় উৎপাদিত পণ্যের ওজন মাপার জন্য আন্তজার্তিক মানের ওয়িং স্কেল টেকনোলজি তৈরির কাজ শুরু করে বিডি স্কেল।


নিজে ভাল কিছু করবেন আর দেশের শিক্ষিত ভাইয়েরা বেকার থাকবে, এটা কি হয়? নিজের এলাকার শিক্ষিত আর দক্ষ যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে তাদের নিয়ে আসেন যাদুর নগরী ঢাকায়। সুযোগ দেন নিজের স্বপ্নের উদ্যোগ বাস্তবায়নে। এক দিকে তাদের রাজধানীতে কর্মসংস্থান হলো। অন্যদিকে সবার আন্তরিক সেবা ও সহযোগিতায় এগিয়ে যেতে থাকে দেশীয় ভাইয়ের উদ্যোগ। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে রাজশাহীর ১৫ জনে দক্ষ কর্মী বাহিনী রয়েছেন।


ডিজিটাল স্কেল বিষয়ে সেন্টু জানান, সাধারণ ভাবে স্কেল শব্দটি বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন, জাতীয় বেতন স্কেল। বেতন-ভাতার সাথে টাইম স্কেলও রয়েছে। যেমন, যারা একটি স্কেলে ১০ বছর পর্যন্ত চাকরি করেছে, তারা ১টি টাইম স্কেল পেতে পারে। আবার ভূকম্পনের মাত্রাও নির্ধারিত হয় লগ স্কেলের মাধ্যমে। অন্যদিকে গানের স্বর সঠিক করতেও বিভিন্ন স্কেল রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজির মতে, স্কেল হচ্ছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে বা অত্যাধুনিক সফটওয়্যারের সাহায্যে কোনো কিছুর ওজন পরিমাপক টেকনোলজি।


আধুনিক টেকনোলজিতে বিভিন্ন ধরনের স্কেল রয়েছে। যেমন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কেল, প্লাটফর্ম স্কেল, ফ্লোর স্কেল, ডিজিটাল ওয়িং স্কেল। তবে প্রতিষ্ঠানের ভারি পণ্যগুলো ওজন করা হয় ডিজিটাল ওয়িং স্কেল বা সফটওয়্যার ওজন স্কেলের মাধ্যমে।


ব্যস্ত রাজধানীতে বিভিন্ন শিল্প-কলকারখানা ও বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিদিন তাদের ব্যবাসয়িক প্রয়োজনে অসংখ্য মালামাল ট্রাকে করে এক জয়গা থেকে অন্য জায়গায় নিতে হয়। যেমন, ইট, বালু, সিমেন্ট, রড, ধান, চাল, গম, পাট, ভুট্টা ইত্যাদি। এসব ট্রাক ভর্তি পণ্যগুলো পরিমাপ করা হয় এই সফটওয়্যার স্কেল দিয়ে। একটা বড় মালবাহী ট্রাকে ভর্তি অবস্থায় এতে কতটুকু মালামাল রয়েছে ওজন স্কেল সফটওয়্যারের মাধ্যমে খুব সহজে জানা সম্ভব।


আধুনিক প্রযুক্তিতে শিল্পকারখানার পণ্য সামগ্রী ওজন সফটওয়্যার ছাড়াও বিডি স্কেলে রয়েছে রকমারি প্রযুক্তিনির্ভর সেবা। সেই সাথে ওজনের অত্যাধুনিক ডিভাইস, এসব ডিভাইসের এক্সেসরিজসমূহ।


ওয়িং স্কেল টেকনোলজি সেক্টরটা দুটি ভাগে বিভক্ত। একটা স্কেল সফটওয়্যার সেক্টর, অন্যটি স্কেল হার্ডওয়্যার সেক্টর। সেবাগুলো হলো, ডিজিটাল ট্রাক স্কেল উৎপাদন, মেরামত ও সরবারহ করা, ক্রেতাদের পছন্দ মতো ট্রাক স্কেল সফটওয়্যার কাস্টমাইজ করে দেয়া, মাসিক ও বাৎসরিক চুক্তিভিত্তিতে স্কেল সফটওয়্যার সার্ভিস দেয়া এবং স্কেল সফটওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ করা।


এছাড়াও অনলাইনে প্রতিষ্ঠানকে গ্রাহকদের কাছে উপস্থাপন করার জন্য প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে দেয়া হয় ডোমেইন, হোস্টিং, ওয়েব হোস্টিং, ওয়েবসাইট ডিজাইন, এসএমএস ও ইমেইল মার্কেটিং সেবা। এসব সেবা দেয়ার জন্য রয়েছে এক ঝাঁক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, দক্ষ ও ডায়নামিক তরুণ কর্মী বাহিনী।


শুধু সেবাই দেয়া হয় না। এখানে স্বল্প মূল্যে লোড সেল, ইন্ডিকেটর, জাংসং বক্স, ফ্লোর স্কেল, প্লাটফর্মবডি, ডিজিটাল ট্রাক স্কেলের সব ধরনের এক্সেসরিজ এবং ট্রাক স্কেলের সফটওয়্যার পাওয়া যায়।


স্কেল সফটওয়্যারটি একজন গ্রাহক কেন কিনবেন? জাবাবে সেন্টু জানান, ব্যস্ত নাগরিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত আধুনিক শিল্পকারখানায় দ্রুত এবং অল্প সময়ে কাজ সম্পন্ন করতে অত্যন্ত সহজ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত ডিজিটাল স্কেল সফটওয়্যারের বিকল্প কিছু হতে পারে না। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে রয়েছে সবচেয়ে কম সময়ে সঠিক ওজন পাওয়ার নিশ্চয়তা। সফটওয়্যারের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।


ট্রাকে প্রতিদিন, সপ্তাহে, মাসে এমনকি বছরে কত টন মাল আপলোড বা আনলোড করা হলো স্বয়ংক্রিয় মেইল, এসএমএসের মাধ্যমে তার রিপোর্ট দেয়া হয়। গ্রাহক চাইলে বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে সফটওয়্যারটি মনিটরিং করতে পারবেন। এমনকি গ্রাহক অ্যাডমিন প্যানেলের মাধ্যমেও নিজের সফটওয়্যারের প্রয়োজনীয় রিপোর্ট দেখতে পারবেন। রয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা গাড়ির ছবি ধারণের প্রযুক্তি। সেই সাথে ক্রেতা-বিক্রেতা আলাদা করে রিপোর্ট দেয়ার সুযোগ।


মহামারি করোনার থাবায় দেশ তথা সারা বিশ্বের অর্থনীতি থমকে গেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সব সেক্টরে। ওয়িং স্কেল বিজনেস সেক্টরেরও একই অবস্থা। গত মার্চ থেকে এ সেক্টরের ব্যবসায়ীরা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাসায় থেকে নিজ নিজ কার্যক্রম পরিচলানা করছেন। এর ফলে ওয়িং স্কেল বিজনেস সেক্টরের অবস্থা খুবই শোচনীয়। তবে এ মহাদুর্যোগকালে কোনো ক্লায়েন্ট কোনো ধরনের সমস্যায় পড়লে সাথে সাথে টেকনিশিয়ান পাঠিয়ে হোম সার্ভিস বা প্রতিষ্ঠান সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।


বিডি স্কেলের বিশেষত্ব নিয়ে সেন্টু জানান, দীর্ঘ দিন ধরে মার্কেটে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি অন্যান্য কোম্পানিগুলো কাজ করেন শুধু টাকা আয়ের জন্য। ডিভাইসগুলোর কোয়ালিটির দিকে তেমন কোন নজর নেই। এই জায়গাতে আমার চিন্তাটা একটু ব্যতিক্রম। ক্লায়েন্টের প্রোডাক্ট কোয়ালিটিফুল হলে, আর সেবাটা মনের মতো পেলে ক্লায়েন্ট কখনো খারাপ রিভউ দেবেন না। ক্লায়েন্ট খুশি তো আমার ব্যবসা এমনিতেই হবে। আমি প্রোডাক্টের কোয়ালিটিতে বিশ্বাসী। সেই সাথে প্রোডাক্টের আফটার সার্ভিসের দিকে বিশেষ যত্নশীল থাকি সব সময়।


ডিজিটাল বাংলাদেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানের আধুনিকায়নে ওজন স্কেল সফটওয়্যার প্রযুক্তির অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এর মাধ্যমে যত দ্রুত যে কোনো ভারি পণ্য ওজন করা যায় এনালগ প্রযুক্তিতে তা কখনোই সম্ভব না। দীর্ঘ সময় ধরে আমরা ডিজিটাল স্কেল বিজনেসকে এগিয়ে নেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে দুঃখজনক বিষয় হলো, এই সেক্টরটা শুরু থেকে বরাবরই অবহেলিত। এটাকে নিয়ে কেউ ভাবেন না। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এটাও যে একটা বিশেষ অংশ, বিশেষ ভূমিকা রেখে যাচ্ছে, সেটা কখনো তেমন করে মিডিয়াতে প্রকাশ পায় না। এর মন্দ দিক না হোক, ভাল দিকগুলো নিয়েও তো প্রচার হতে পারতো।



আনন্দ ভ্রমণে সহকর্মীদের সাথে মো. জাহাঙ্গীর হোসেন সেন্টু।


তবে আশার কথা হলো, আমি সম্প্রতি ডিজিটাল স্কেল সেক্টরের ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জেনেছি যে, সবাই এই সেক্টরটা এগয়ে নিতে আগ্রহী। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেক্টরের উন্নয়নে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এতে আমি অনেকটা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। অনেকটা অনুপ্রাণিত হয়েছি। শুধু আমাদের সম্মিল্লিত প্রচেষ্টা থাকলেই হবে না। এর জন্য প্রয়োজন সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা।


আমাদের শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সেন্টু বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটালি উন্নয়নের যে পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন সেটা বাস্তবায়নে আমাদের স্কেল সেক্টরেরও অন্যতম ভূমিকা রয়েছে। এ সেক্টর উন্নয়নে সরকার যদি সুনজর দেন তাহলে আমাদের আমদানি আর পণ্য সরবারহের মাধ্যমে দেশে বিপুল পরিমাণে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।


প্রতিষ্ঠান নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চান স্বপ্নবাজ এই উদ্যোক্তা। তার ভাষ্য, এখনো আমরা ডিজিটাল স্কেল টেকনোলজির সব হর্ডওয়্যার এক্সেসরিজ বিদেশ থেকে আমদানি করে অ্যাসেম্বলিং করি। এসব পণ্য বিদেশ থেকে না এনে বাংলাদেশেই উৎপাদন করার পরিকল্পনা রয়েছে। মেইড ইন বাংলাদেশ ট্যাগযুক্ত পণ্য সারাদেশে ছড়িয়ে দিয়ে দেশের সব শিল্প-কলকারখানার ওজন করার কাজকে আরো সহজ আর ডিজিটাল করতে চাই। শুধু দেশে নয়, দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও রফতানি করার ইচ্ছে আছে বিডি স্কেল টেকনোলজির। স্কেল টেকনোলজির সেক্টরে দেশীয় ব্র্যান্ড হিসেব খুঁজলে সবাই যেনো এক নামে চিনে বিডি স্কেলকে।


বিবার্তা/গমেজ/জাই


সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com