
এ বছর রসায়নে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন— সুসুমু কিতাগাওয়া, রিচার্ড রবসন ও ওমর এম. ইয়াগি। আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় বিকেলে রয়েল সুইডিশ একাডেমি তাদের নাম ঘোষণা করে।
একাডেমির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৫ সালে রসায়নে নোবেল বিজয়ীরা এমন অণুজাতীয় কাঠামো তৈরি করেছেন, যার মধ্যে বড় শূন্যস্থান আছে। এর মধ্য দিয়ে গ্যাস বা রাসায়নিক পদার্থ প্রবাহিত হতে পারে।
এই কাঠামো মেটাল-অরগানিক ফ্রেমওয়ার্ক নামে পরিচিত। এর মাধ্যমে মরুভূমির বাতাস থেকে পানি সংগ্রহ, কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ, বিষাক্ত গ্যাস সংরক্ষণ বা রাসায়নিক বিক্রিয়া ত্বরান্বিত করা যায়।
সুসুমু কিতাগাওয়ার জন্ম ১৯৫১ সালে জাপানের কিয়োটোতে। ১৯৭৯ সালে কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি পিএইচডি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
একাডেমির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৫ সালে রসায়নে নোবেল বিজয়ীরা এমন অণুজাতীয় কাঠামো তৈরি করেছেন, যার মধ্যে বড় শূন্যস্থান আছে। এর মধ্য দিয়ে গ্যাস বা রাসায়নিক পদার্থ প্রবাহিত হতে পারে।
এই কাঠামো মেটাল-অরগানিক ফ্রেমওয়ার্ক নামে পরিচিত। এর মাধ্যমে মরুভূমির বাতাস থেকে পানি সংগ্রহ, কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ, বিষাক্ত গ্যাস সংরক্ষণ বা রাসায়নিক বিক্রিয়া ত্বরান্বিত করা যায়।
সুসুমু কিতাগাওয়ার জন্ম ১৯৫১ সালে জাপানের কিয়োটোতে। ১৯৭৯ সালে কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি পিএইচডি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
রিচার্ড রবসনের জন্ম ১৯৩৭ সালে যুক্তরাজ্যের গ্লাসবার্নে। তিনি ১৯৬২ সালে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এখন তিনি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধাপক।
ওমর এম. ইয়াগির জন্ম ১৯৬৫ সালে জর্দানের আম্মানে। তিনি ১৯৯০ সালে ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।
তারা পুরস্কারের এক কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার সমানভাবে ভাগ করে নেবেন।
বিবার্তা/এসএস
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]