দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা-
প্রকাশ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩১
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা-
বিবার্তা প্রতিবেদক
প্রিন্ট অ-অ+

৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিতদের নাম ও তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৯৮টি আসনের বিজয়ী যারা হলেন যারা-


গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ক ম মোজাম্মেল হক ১ লাখ ৯ হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রেজাউল করিম রাসেল ট্রাক প্রতীকে ৯২ হাজার ৭৮৮ ভোট পেয়েছেন।


গাজীপুর-২ আসনে আওয়ামী মনোনীত মো. জাহিদ আহসান রাসেল (নৌকা) ১ লাখ ৪ হাজার ৪৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী আলিম উদ্দিন বুদ্দিন ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৪ হাজার ১২৯ ভোট।


গাজীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রুমানা আলী টুসী ১ লাখ ২৬ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীক নিয়ে মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৭৪ ভোট।


গাজীপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি ৮৯ হাজার ৭২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীক নিয়ে আলম আহমেদ পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৪৫ ভোট।


গাজীপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আখতারউজ্জামান ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮২ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী মেহের আফরোজ চুমকি পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৭৮৩ ভোট।


মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মহিউদ্দিন আহমেদ ৯৫ হাজার ৮৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সারোয়ার কবির ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৬১ হাজার ৫৪০ ভোট।


মুন্সিগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগ দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের অ্যাডভোকেট সোহানা তাহমিনা পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯৬ ভোট।


মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাঁচি প্রতীকের হাজী মো. ফয়সাল বিপ্লব ৮৯ হাজার ৭০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস পেয়েছেন ৮২ হাজার ৮৩৩ ভোট।


মানিকগঞ্জ-১ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ ৮৬ হাজার ৯৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জোট মনোনীত প্রার্থী জহিরুল আলম রুবেল ৩৮ হাজার ৯৪২ ভোট পেয়েছেন।


মানিকগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান জাহিদ আহমেদ ৮৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মমতাজ বেগম পেয়েছেন ৮২ হাজার ১৩৮ ভোট।


মানিকগঞ্জ-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের জাহিদ মালেক ১ লাখ ২৬ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী গণফোরামের মফিজুল ইসলাম খান কামাল ৫ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়েছেন।


কিশোরগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি নৌকা প্রতীকে ৭৬ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটকম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৯৯৮ ভোট।


কিশোরগঞ্জ-২ আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোহরাব উদ্দিন ঈগল প্রতীকে ৮৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রার্থী আব্দুল কাহার আকন্দ ৬৮ হাজার ৯৩২ ভোট পেয়েছেন।


কিশোরগঞ্জ-৩ আসনটিতে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মুজিবুল হক চুন্নু লাঙ্গল প্রতীকে ৫৭ হাজার ৫৩০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) মো. নাসিমুল হক কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ২৩৫ ভোট।


কিশোরগঞ্জ-৪ আসনটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আবু ওয়াহাব পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৫ ভোট।


কিশোরগঞ্জ-৫ আসনটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন নৌকা প্রতীকে ৮৪ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৯০১ ভোট।


কিশোরগঞ্জ-৬ আসনটিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাজি রুবেল ৩ হাজার ২০৬ ভোট পেয়েছেন।


গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুহা. ফারুক খান ১ লাখ ১৯ হাজার ২৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী কাবির মিয়া পেয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৫৩০ ভোট।


গোপালগঞ্জ-২ আসনে জয় পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি ২ লাখ ৯৫ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির কাজী শাহীন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫১৪ ভোট।


গোপালগঞ্জ-৩ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এনপিপি প্রার্থী শেখ আবুল কালাম আম প্রতীকে ৪৬০ ভোট পেয়েছেন। আরেক প্রার্থী জাকের পার্টির মাহাবুর মোল্যা গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৪২৫ ভোট।


ঢাকা-১ আসনের নৌকার প্রার্থী ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৫টি। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলাম পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৩০টি ভোট।


ঢাকা-২ আসনে হাজার হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য প্রার্থী মো. কামরুল ইসলাম। তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র থেকে হাবিবুর রহমান ট্রাক মার্কা নিয়ে ভোট পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৫।


ঢাকা-৩ আসনে জয় পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী নসরুল হামিদ বিপু। ১২৬ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মনির সরকার লাঙ্গল প্রতীকে ২ হাজার ৮৬৮ ভোট পেয়েছেন।


ঢাকা-৪ আসনে ৭৭টি কেন্দ্রের মধ্যে সবগুলোর ফলাফল এসেছে। এ আসনে জয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের সানজিদা খানম পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৭ ভোট।


ঢাকা-৫ আসনে ১৮৭ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের মশিউর রহমান মোল্লা ৫০ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী হারুনর রশীদ (মুন্না) ৫০ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়েছেন।


ঢাকা-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী সাঈদ খোকন ৬১ হাজার ৭০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিনার প্রতীকের মো. রবিউল আলম মজুমদার পেয়েছেন ১ হাজার ১০৯ ভোট।


ঢাকা-৭ আসনে ১২৫ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলাইমান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন পেয়েছেন ৭ হাজার ৩০৮ ভোট।


ঢাকা-৮ আসনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মো. জুবের আলম খান পেয়েছেন ৮৮০ ভোট।


ঢাকা-৯ আসনের ১৬৯টি কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের কাজী আবুল খায়ের পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৪ ভোট।


ঢাকা-১০ আসনের ১১৯টি কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির হাজি মো. শাহজাহান পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৭ ভোট।


ঢাকা-১১ আসনের ১৬২ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। নৌকা প্রতীকের মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। লাঙ্গল প্রতীকের শামীম আহমেদ পেয়েছেন ২ হাজার ৭৪৭ ভোট।


ঢাকা-১২ আসনের ১৪০ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ৯৪ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খোরশেদ আলম খুশু ২ হাজার ২১৯ ভোট পেয়েছেন।


ঢাকা-১৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক। এই আসনের ১৩৫টি কেন্দ্রে নৌকা প্রতীক নিয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানক পেয়েছেন ৯০ হাজার ৭৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলের মালার প্রার্থী পেয়েছেন ১ হাজার ৫৩৬ ভোট।


ঢাকা-১৪ আসনের ১৬৬টি কেন্দ্রের মধ্যে সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাইনুল হোসেন খান ৫৩ হাজার ৫৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের মো. লুৎফর রহমান ১৭ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের সাবিনা আক্তার তুহিন পেয়েছেন ৯ হাজার ৩৯২ ভোট।


ঢাকা-১৫ আসনের ১৩৩ কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। জাতীয় পার্টির শামসুল হক লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪ ভোট।


ঢাকা-১৬ আসনে জয় পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ‌। তিনি ৬৫ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালাউদ্দিন রবিন ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৩১৪ ভোট। দুজনের ভোটের ব্যবধান প্রায় ৫৯ হাজার।


ঢাকা-১৭ আসনের ১২৪টি কেন্দ্রের ফল পাওয়া গেছে। ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন মোহাম্মদ এ আরাফাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিকল্প ধারা বাংলাদেশের আইনুল হক ১ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়েছেন।


ঢাকা-১৮ আসনের ২১৭ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। কেটলি প্রতীকের মো. খসরু চৌধুরী ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের এস এম তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯০৯ ভোট। লাঙ্গল প্রতীকের শেরীফা কাদের পেয়েছেন ৬ হাজার ৪২৯ ভোট।


ঢাকা-১৯ আসনের ২৯২ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। ট্রাক প্রতীকের সাইফুল ইসলাম ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকের ডা. মো. এনামুর রহমান পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৬১ ভোট। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ জং (মুরাদ) পেয়েছেন ৭৬ হাজার ২০২ ভোট।


ঢাকা-২০ আসনের ১৪৯ কেন্দ্রের সবগুলোর ফল পাওয়া গেছে। নৌকার প্রার্থী বেনজীর আহমদ ৮৩ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬১৩ ভোট।


নরসিংদী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী নজরুল ইসলাম হিরু ৮৮ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৫৫৯ ভোট।


নরসিংদী-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ ৮৬ হাজার ৯৪১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ এন এম রফিকুল আলম সেলিম (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪ হাজার ৯১৫ ভোট।


নরসিংদী-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ৫৬ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী ফজলে রাব্বি খান পেয়েছেন ৪৫ হাজার ১১৫ ভোট।


নরসিংদী-৪ আসনে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭৭ হাজার ৯৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের সাইফুল ইসলাম খান বীরু পেয়েছেন ৭০ হাজার ৬৮৫ ভোট।


নরসিংদী-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু ১ লাখ ১১ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের মিজানুর রহমান চৌধুরী পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৭৭ ভোট।


নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহার ভূঁইয়া কেতলি প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৭৫ ভোট।


নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২৪২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পাটির আলমগীর সিকদার লোটন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ২৫৬ ভোট।


নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে ১ লাখ ১২ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লিয়াকত হোসেন খোকা লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮১১ ভোট।


নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৮২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম ওসমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির মুরাদ হোসেন জামাল গোলাপ ফুল প্রতীকে ৭ হাজার ২৬৯ ভোট পেয়েছেন।


নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ১ লাখ ৫২ হাজার ২৯২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী সেলিম ওসমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ফ্রন্টেন চেয়ার প্রতীকের একরামুল হক ৩ হাজার ৭৩৩ ভোট পেয়েছেন।


রাজবাড়ী-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী ৯৭ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট ইমদাদুল হক বিশ্বাস পেয়েছেন ৫৩ হাজার ১৩২ ভোট।


রাজবাড়ী-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. জিল্লুল হাকিম ২ লাখ ৩১ হাজার ৮৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী হক পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৬৬ ভোট।


ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নৌকার প্রার্থী আব্দুর রহমান ১ লাখ ২৩ হাজার ৩৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৯৮৯ ভোট।


ফরিদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহাদাব আকবর চৌধুরী লাবু নৌকা প্রতীকে ৮৬ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল হোসেন মিয়া ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৮৪ হাজার ১১৪ ভোট।


ফরিদপুর-৩ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী শামীম হক পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৯ ভোট।


ফরিদপুর-৪ আসনে ঈগল প্রতীক নিয়ে মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী জাফরউল্লাহ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬ ভোট।


মাদারীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নুর ই আলম চৌধুরী ১ লাখ ৯৬ হাজার ৭৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মোতাহার হোসেন সিদ্দিকী পেয়েছেন ১ হাজার ৮৩৬ ভোট।


মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের শাজাহান খান ২ লাখ ২৩ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের এ কে এম নুরুজ্জামান পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১৫ ভোট।


মাদারীপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহমিনা বেগম ৯৬ হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আবদুস সোবহান গোলাপ পেয়েছেন ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট।


চট্টগ্রাম-১ আসনে নৌকার প্রার্থী মাববুবুর রহমান রুহেল ৩৬ হাজার ০৬৯ ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৬৩৯ ভোট।


চট্টগ্রাম-২ আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি ১ লাখ ৬৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৬৬ ভোট।


চট্টগ্রাম-৩ আসনে নৌকার প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা ৫৪ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭০ ভোট।


চট্টগ্রাম-৪ আসনে নৌকার এস এম আল মামুন ১ লাখ ৪২ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মো. দিদারুল কবির পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৮০ ভোট।


চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী ৫০ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ২৫১ ভোট।


চট্টগ্রাম-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আজম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।


চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের ড. হাছান মাহমুদ ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ ইকবাল হাছান মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট।


চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম ৭৮ হাজার ২৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিজয় কুমার চৌধুরী পেয়েছেন ৪১ হাজার ৫০০ ভোট।


চট্টগ্রাম-৯ আসনে নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের সানজীদ রশীদ চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৯৮২ ভোট।


চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুর আলম ফুলকপি প্রতীক নিয়ে ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়েছেন।


চট্টগ্রাম-১১ আসনে নৌকা প্রতীকের এম আবদুল লতিফ ৫১ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৫২৫ ভোট।


চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী ১ লাখ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২৪০ ভোট।


চট্টগ্রাম-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ১ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ আবুল হোসেন মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ১৪১ ভোট।


চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম ৭১ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল জব্বার চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ ভোট।


চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব ৮৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী পেয়েছেন ৩৯ হাজার ১৫২ ভোট।


চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান ৫৭ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ কবির লিটন পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট।


নোয়াখালী–১ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী এইচ এম ইব্রাহিম। তিনি ১ লাখ ৫৯ হাজার ২৯১ পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ কে এম সেলিম ভূঁইয়া ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮১৯ ভোট।


নোয়াখালী-২ আসনে সকল কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে নৌকা প্রতীকে মোরশেদ আলম ৫৬ হাজার ৫৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভূইয়া মানিক (কাঁচি) প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৩৯৯ ভোট।


নোয়াখালী-৩ আসনে ১৪৯ কেন্দ্রের সকল কেন্দ্রের ফলাফলে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে মামুনুর রশিদ কিরণ ৫৬ হাজার ৮৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনহাজ আহমেদ জাবেদ (ট্রাক) প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৩১৫ ভোট।


নোয়াখালী-৪ আসনে ১৯৬ কেন্দ্রের মধ্যে ১৩১ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে নৌকার প্রার্থী একরামুল করিম চৌধুরী ৮৬ হাজার ৪৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন (ট্রাক) প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩০৭ ভোট।


নোয়াখালী-৫ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ আসনে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের খাজা তানভীর আহমেদ। ফলাফলে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদের মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৮১ হাজার ১৪৭টি। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বিন্দ্বী জাতীয় পার্টির খাজা তানভীর আহমেদ পেয়েছেন (লাঙ্গল) প্রতীক নিয়ে ৯ হাজার ৭১৯ ভোট।


নোয়াখালী-৬ আসনে ৯৬ কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী (নৌকা) প্রতীকে ৮৪ হাজার ৬৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুশফিকুর রহমান (লাঙ্গল) প্রতীকে ২ হাজার ৪০৬ ভোট পেয়েছেন।


লক্ষ্মীপুর-১ আসন থেকে ড. আনোয়ার হোসেন খান ৪০ হাজার ৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ঈগল প্রতীক নিয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাবিবুর রহমান পবন পেয়েছেন ১৮ হাজার ১৫৬ ভোট।


লক্ষ্মীপুর-২ আসনে ১ লাখ ৩০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত (নৌকা) নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিনা ইসলাম ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ২৮ ভোট।


লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে নৌকা প্রতীকে ৫২ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন গোলাম ফারুক পিংকু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ সাত্তার ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৩৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়েছেন।


লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জয় ঈগল প্রতীকে ৪৬ হাজার ৩৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রতীকের মোশারফ হোসেন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮১০ ভোট।


চাঁদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. সেলিম মাহমুদ ১ লাখ ৫১ হাজার ৩৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের সেলিম প্রধান চেয়ার প্রতীক ৫ হাজার ৭৩৪ ভোট পেয়েছেন।


চাঁদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীক এম ইসফাক আহসান পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৩৫ ভোট।


চাঁদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ডা. দীপু মনি ১ লাখ ৮ হাজার ১৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভুঁইয়া ঈগল প্রতীকে ২৪ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়েছেন।


চাঁদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মুহম্মদ শফিকুর রহমান ৩৬ হাজার ৪৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভুঁইয়া ঈগল প্রতীক ৩৫ হাজার ৪২৫ ভোট পেয়েছেন।


চাঁদপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম ৮৪ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গাজী মাঈনুদ্দিন ঈগল প্রতীক ৩৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়েছেন।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী (কলার ছড়ি) সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান ৮৯ হাজার ৪২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সংগ্রাম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ১৮৯ ভোট।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ৮৪ হাজার ৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মঈন উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৩১ ভোট।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৩৭ ভোট।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আনিসুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শাহীন খান পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৮৬ ভোট।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদল নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোবারক হোসেন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৭৮ ভোট।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে আওয়ামী লীগের এ বি তাজুল ইসলাম নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মো. আমজাদ হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৮১৭ ভোট।


ফেনী-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শাহরিয়ার ইকবাল পেয়েছেন ৪ হাজার ১৯৫ ভোট।


ফেনী-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী খন্দকার নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৮ ভোট।


ফেনী-৩ আসনে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা রহিম উল্লাহ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬২৬ ভোট।


কুমিল্লা-১ আসনে মো. আবদুস সবুর (নৌকা) ১ লাখ ১৩ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাঈম হাসান (ঈগল) ১৬ হাজার ৫৮০ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-২ আসনে মো. আবদুল মজিদ (ট্রাক) ৪৪ হাজার ৪১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিমা আহমাদ (নৌকা) ৪২ হাজার ৪৫৩ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-৩ আসনে জাহাঙ্গীর আলম (ঈগল) ৮৩ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (নৌকা) ৭২ হাজার ১৪ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-৪ আসনে মো. আবুল কালাম আজাদ (ঈগল) ৯৬ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (নৌকা) ৮১ হাজার ২৫৭ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-৫ আসনে এম এ জাহের (কেটলি) ৬৫ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাজ্জাদ হোসেন (ফুলকপি) ৬১ হাজার ৫২২ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-৬ আসনে আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (নৌকা) ১ লাখ ৩২ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আঞ্জুম সুলতানা (ঈগল) ৪৪ হাজার ৯৬৬ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-৭ আসনে প্রাণ গোপাল দত্ত (নৌকা) ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মুনতাকিম আশরাফ (ঈগল) ১১ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।


কুমিল্লা-৮ আসনে আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন (নৌকা) ২ লাখ ৭২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এইচ এম এম ইরফান (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৭২১ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-৯ আসনে মো. তাজুল ইসলাম (নৌকা) ২ লাখ ৩৩ হাজার ৯৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আবু বকর ছিদ্দিক (চেয়ার) ৮ হাজার ২৬০ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-১০ আসনে আ হ ম মুস্তফা কামাল (নৌকা) ২ লাখ ৩২ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জোনাকী হুমায়ুন (লাঙ্গল) ৮ হাজার ৫৪৮ ভোট পেয়েছেন।


কুমিল্লা-১১ আসনে মো. মুজিবুল হক (নৌকা) ১ লাখ ৮১ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মিজানুর রহমান (ফুলকপি) ২২ হাজার ৭০০ ভোট পেয়েছেন।


কক্সবাজার-১ আসনে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম-হাতঘড়ি প্রতীকে ৮১ হাজার ৯৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলম ৫২ হাজার ৮৯৬ ভোট পেয়েছেন।
কক্সবাজার-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক ৯৭ হাজার ৬০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএফ প্রার্থী শরীফ বাদশা নোঙ্গর প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৬১২ ভোট।
কক্সবাজার-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাইমুম সরওয়ার কমল ১ লাখ ৬৭ হাজার ৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজান সাঈদ পেয়েছেন ২১ হাজার ৯৪৬ ভোট।


কক্সবাজার-৪ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহীন আক্তার ১ লাখ ২২ হাজার ৮০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল বশর পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭০৭ ভোট।


রাঙামাটি আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দীপংকর তালুকদার ২ লা ৭১ হাজার ৩৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের অমর কুমার দে কলার ছড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৬৫ ভোট।


খাগড়াছড়ি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২০ হাজার ৮২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম জাতীয় পার্টির মিথিলা রোয়াজা পেয়েছেন ১০ হাজার ৯৩৮ ভোট।


বান্দরবান আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং ১ লাখ ৭২ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৩ ভোট।


বরিশাল-১ আসনে নৌকা প্রতীকে আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ পেয়েছেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭৭৭ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকে সেকান্দার আলী পেয়েছেন ৪ হাজার ১২২ ভোট।


বরিশাল-২ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত রাশেদ খান মেনন পেয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফাইয়াজুল হক রাজু ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৩৯৭ ভোট।


বরিশাল-৩ জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে গোলাম কিবরিয়া টিপু পেয়েছেন ৫২ হাজার ৫৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আতিকুর রহমান ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬২৪ ভোট।


বরিশাল-৪ স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকে পঙ্কজ দেবনাথ পেয়েছেন ১ হাজার ৬১ হাজার ১০৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৪৫ ভোট।


বরিশাল-৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত জাহিদ ফারুক শামিম পেয়েছেন ৯৭ হাজার ৭০৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রিপন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩৭০ ভোট।


বরিশাল-৬ আসনে ১১৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮৫টি কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ মনোনীত অব. মেজর জেনারেল হাফিজ মল্লিক পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৯৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকে সামচুল আলম চুন্নু পেয়েছেন ৩০ হাজার ২৭৮ ভোট।


পটুয়াখালী-১ আসনে এ বি এম রুহল আমীন হাওলাদার ৮১ হাজার ৫০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নাসির উদ্দিন তালুকদার (ডাব) মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৭৪ ভোট।


পটুয়াখালী-২ আসনে আ স ম ফিরোজ (নৌকা) প্রতীকে ১ লাখ ২৪ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নজরুল ইসলাম (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৯৫৮ ভোট।


পটুয়াখালী-৩ আসনে এস এম শাহাজাদা নৌকা প্রতীকে ৯৪ হাজার ৪১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল মার্কার আবুল হোসেন পেয়েছেন ৫৯ হাজার ২৪ ভোট।


পটুয়াখালী-৪ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মহিব্বুর রহমান মহিব ৫৬ হাজার ২৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাহবুবুর রহমান তালুকদার পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৪২০ ভোট।


পিরোজপুর-১ আসনে নৌকা প্রতীকে শ ম রেজাউল করিম ৮৫ হাজার ৪১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল মার্কার প্রার্থী এ কে এম এ আউয়াল পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৪৮৭ ভোট।


পিরোজপুর-২ আসনে ঈগল প্রতীকে মহিউদ্দিন মহারাজ ৯৯ হাজার ২৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা মার্কার আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পেয়েছেন ৭০ হাজার ৬৮১ ভোট।


পিরোজপুর-৩ আসনে কলার ছড়ি প্রতীকে শামীম শাহনেওয়াজ ৬২ হাজার ১৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল মার্কার ডা. রুস্তম আলী ফরাজী ৪৭ হাজার ৬২১ ভোট পেয়েছেন।


বরগুনা-১ আসনে আসনে জয় পেয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকু। তিনি ভোট পেয়েছেন ৬১ হাজার ৮৭৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গোলাম সরোয়ার ফোরকান (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৮৭৪ এবং টানা তিনবারের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (নৌকা) পেয়েছেন ৫৪ হাজার ১৬৮ ভোট।


বরগুনা-২ আসনে নৌকার প্রার্থী সুলতানা নাদিরা জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোঙ্গর প্রতীকের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএমের আবদুর রহমান খোকন পেয়েছেন ১ হাজার ৯৫১ ভোট।


ঝালকাঠি-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম ৯৫ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক পেয়েছেন ১ হাজার ৬২৪ ভোট।


ঝালকাঠি-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী (নৌকা) আমির হোসেন আমু ১ লাখ ৩৭ হাজার ১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির নাসির উদ্দিন ইমরান পেয়েছেন ৪ হাজার ৩১৪ ভোট।


ভোলা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ ১ লাখ ৮৬ হাজার ৭৯৯ ভোট পেয়ে নির্বিাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শাহজাহার মিয়া (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৮০ ভোট।


ভোলা-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গজনবী (জেপি) পেয়েছেন ৩ হাজার ১৯১ ভোট।


ভোলা-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৭১ হাজার ৯২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেজর (অব.) মো. জসিম উদ্দিন পেয়েছেন ১৭ হাজার ৮৮৬ ভোট।


ভোলা-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ২ লাখ ৪৫ হাজার ৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমান (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯২৮ ভোট।


সিলেট-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ড. এ কে আবদুল মোমেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৫৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মাওলানা ফয়জুল হক মিনার প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ১৯৩ ভোট।


সিলেট-২ আসনে ৮৮ হাজার ৪০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শফিকুর রহমান চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান মুহিব ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫৩৬ ভোট।


সিলেট-৩ আসনে ৮০ হাজার ৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান হাবিব। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল ট্রাক প্রতীকে ৩৫ হাজার ৪০৫ ভোট পেয়েছেন।


সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইমরান আহমদ ২ লাখ ৭ হাজার ৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল বিএনপির আবুল হোসেন সোনালী আঁশ প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ১১ ভোট।


সিলেট-৫ আসনে ৪৪ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা হুছাম উদ্দিন চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী মাসুক উদ্দিন আহমদ ৩২ হাজার ৫১ ভোট পেয়েছেন।


সিলেট-৬ আসনে নৌকা প্রতীকে ৫০ হাজার ৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নুরুল ইসলাম নাহিদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন ঈগল প্রতীকে ৩৩ হাজার ৬০৪ ভোট পেয়েছেন।


মৌলভীবাজার-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহাবুদ্দিন আহমেদ (নৌকা) ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আহমেদ রিয়াজ (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৮ ভোট।


মৌলভীবাজার-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল (নৌকা) ৭২ হাজার ৭১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে এম শফি আহম্মদ সলমান (ট্রাক) পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৫২ ভোট।


মৌলভীবাজার-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জিল্লুর রহমান (নৌকা) ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলতাফুর রহমান (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৬৯৮ ভোট।


মৌলভীবাজার-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উপাধ্যক্ষ ড. আব্দুস শহীদ (নৌকা) ২ লাখ ১২ হাজার ৪৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মুহিত হাসানি (মোমবাতি) পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৯০ ভোট।


হবিগঞ্জ-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেয়া চৌধুরী (ঈগল) ৭৫ হাজার ৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির এম এ মুনিম চৌধুরী বাবু লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৬০৩ ভোট।


হবিগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ময়েজ উদ্দিন শরীফ রুহেল ৯৯ হাজার ৯৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মজিদ খান পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৬০৬ ভোট।


হবিগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবু জাহির ১ লাখ ৬০ হাজার ৬০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এম এ মুমিন চৌধুরী বুলবুল পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৬ ভোট।


হবিগঞ্জ-৪ আসনে বড় ব্যবধানে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। তিনি ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহবুব আলী পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৫৪৩ ভোট।


সুনামগঞ্জ-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী রঞ্জিত চন্দ্র সরকার ১ লাখ ৯৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন কেটলী প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৯৪১ ভোট।


সুনামগঞ্জ-২ আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. জয়া সেনগুপ্তা ৮০ হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ নৌকা প্রতীকে ৫৪ হাজার ৯৪১ ভোট পেয়েছেন।


সুনামগঞ্জ-৩ আসনে ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট শাহীনুর পাশা চৌধুরী পেয়েছেন ৪ হাজার ভোট।


সুনামগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. মোহাম্মদ সাদিক ৯০ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭২১ ভোট।


সুনামগঞ্জ-৫ আসনে আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে মুহিবুর রহমান মানিক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শামিম আহমদ চৌধুরী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৯১ হাজার ৮৮৮টি ভোট।


ময়মনসিংহ-১ আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ৯৩ হাজার ৫৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জুয়েল আরেং নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৮৯২ ভোট।


ময়মনসিংহ-২ আসনে শরীফ আহমেদ নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৬০ হাজার ৪৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ শহীদ সারোয়ার ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ১৫ ভোট।


ময়মনসিংহ-৩ আসনে নৌকা এগিয়ে থাকলেও একটি কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল হওয়ায় এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে ভোটের পার্থক্য এক হাজারেরও কম থাকায় এ আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। এ আসনে নিলুফার আনজুম পপি নৌকা প্রতীকে ৫৩ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সোমনাথ সাহা ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ২১১ ভোট।


ময়মনসিংহ-৪ আসনে মোহিত উর রহমান শান্ত নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল হক শামীম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫৪৬ ভোট।


ময়মনসিংহ-৫ আসনে নজরুল ইসলাম ট্রাক প্রতীকে ৫২ হাজার ৭৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ১৬৮ ভোট।


ময়মনসিংহ-৬ আসনে আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে ৫২ হাজার ২৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোসলেম উদ্দিন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৫৫৮ ভোট।


ময়মনসিংহ-৭ আসনে এ বি এম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে ৭১ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রুহুল আমিন মাদানি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৫৩১ ভোট।


ময়মনসিংহ-৮ আসনে মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে ৫৬ হাজার ৮০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফখরুল ইমাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯৮৪ ভোট।


ময়মনসিংহ-৯ আসনে মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৬৩ হাজার ১০০ ভোট।


ময়মনসিংহ-১০ আসনে ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ১৬ হাজার ৮৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ আবুল হোসেন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৫১৯ ভোট।


ময়মনসিংহ-১১ আসনে মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ ট্রাক প্রতীকে ৯৫ হাজার ২৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৪২০ ভোট।


নেত্রকোনা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মোশতাক আহমেদ রুহী (নৌকা) ১ লাখ ৫৯ হাজার ১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস আরা ওরফে ঝুমা তালুকদার (ট্রাক) পেয়েছেন ২৫ হাজার ২১৯ ভোট।


নেত্রকোনা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আশরাফ আলী খান (নৌকা) ১ লাখ ৫ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফ খান জয় (ঈগল) পেয়েছেন ৮৬ হাজার ২৮৭ ভোট।


নেত্রকোনা-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার (ট্রাক) ৭৬ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের অসীম কুমার উকিল (নৌকা) পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৫৫০ ভোট।


নেত্রকোনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত সাজ্জাদুল হাসান (নৌকা) ১ লাখ ৮৮ হাজার ৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লিয়াকত আলী খান (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৭১৯ ভোট।


নেত্রকোনা-৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমদ হোসেন (নৌকা) ৮৯ হাজার ৬৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাজহারুল ইসলাম সোহেল ফকির (ট্রাক) পেয়েছেন ২৭ হাজার ২১৪ ভোট।


শেরপুর-১ আসনে ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানুয়ার হোসেন ছানু ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিউর রহমান আতিক (নৌকা) পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৩৭ ভোট।


শেরপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী ২ লাখ ১২ হাজার ১৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ সাঈদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৪২ ভোট।


শেরপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ ডি এম শহিদুল ইসলাম ১ লাখ ২ হাজার ৪৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম আব্দুল্লাহেল ওয়ারেজ নাইম পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭২৮ ভোট।


জামালপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নূর মোহাম্মদ (নৌকা) ২ লাখ ৮২ হাজার ২৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এস এম আবু সায়েম (লাঙ্গল) প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ৬ হাজার ৭০ ভোট।


জামালপুর-২ আসনে নৌকার প্রার্থী ফরিদুল হক খান দুলাল (নৌকা) ৭০ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (কাঁচি) পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৪৮ ভোট।


জামালপুর-৩ আসনে (নৌকা) প্রতীকে মির্জা আজম ২ লাখ ৭৬ হাজার ৬৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মীর সামছুল আলম লিপটন পেয়েছেন ৭ হাজার ৪৭০ ভোট।


জামালপুর-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক) অধ্যক্ষ আব্দুর রশিদ ৫০ হাজার ৬৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী মাহবুবুর রহমান হেলাল পেয়েছেন ৪৭ হাজার ৬৩৮ ভোট।


জামালপুর-৫ আসনে আবুল কালাম আজাদ (নৌকা) ২ লাখ ১৫ হাজার ৮৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম রেজনু পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২৪৯ ভোট।


জয়পুরহাট-১ আসনে সামছুল আলম দুদু ও জয়পুরহাট-২ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫২ হাজার ৩৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মাহফুজ চৌধুরী কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৫৭ ভোট।


কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তার মোট ভোট ৮৮ হাজার ২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রার্থী জাকের পার্টির মো. আব্দুল হাই গোলাপ ফুল মার্কা পেয়েছেন ৫৯ হাজার ৭৫৬ ভোট।


কুড়িগ্রাম-২ (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হামিদুল হক খন্দকার বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের এই নেতা ট্রাক প্রতীকে ১ লাখ ২ হাজার ১২০ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির পনির উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল মার্কায় পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৯৪৫ ভোট।


কুড়িগ্রাম-৩ (উলিপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে। তিনি মোট ৫৩ হাজার ৩৬৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. আক্কাছ আলী সরকার ট্রাক মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫১৫ ভোট।


কুড়িগ্রাম-৪ (রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিপ্লব হাসান পলাশ। তার প্রাপ্ত ভোট ৮৬ হাজার ৬৫৮। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী তার ঈগল মার্কায় পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৪।


নাটোর-৩ আসনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বিজয়ী হয়েছেন। পলক নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০২ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৯৯৭ ভোট।


টাঙ্গাইল-৭ মির্জাপুর আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী খান আহমেদ শুভ (নৌকা) বিপুল ভোটের ব্যবধানে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা এবং আটবাবের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মন্টু। ফলাফলে দেখা গেছে খান আহমেদ শুভ (নৌকা) পেয়েছেন ৮৭ হাজার ৮২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থীর বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মন্টু (ট্রাক) পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৫৪২ ভোট।


লালমনিরহাট-১ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোতাহার হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৯০৩ ভোট। লালমনিরহাট-২ আসনে নূরজাহান আহমেদ জয়ী হয়েছেন ৯৭ হাজার ২৪০ ও লালমনিরহাট-৩ আসনে মতিয়ার রহমান ৭৬ হাজার ৪০১ ভোট পেয়ে।


রাজশাহী-২ আসনে নৌকার বাদশাকে হারিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান। কাঁচি মার্কা নিয়ে তিনি ভোট পেয়েছেন ৫৫ হাজার ১৪১টি। অপরদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাংলাদেশের ওয়ার্কাস পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা নৌকা মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪২৩ ভোট।


রংপুর-১ (গংগাচড়া-সিটি আংশিক) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৭৩ হাজার ৯২৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান (রাঙ্গা) পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩৩২ ভোট।


সাতক্ষীরা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ফিরোজ আহমেদ স্বপন বিজয়ী হয়েছেন, সাতক্ষীরা-৪ আসনে বিজয়ী আতাউল হক দোলন। আসনের ১৪৩টি কেন্দ্রে তার প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৪০ হাজার ৪৬। আর বিএনএম দলীয় নোঙর প্রতীকের প্রার্থী এইচএম গোলাম রেজা পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৯৮৬ ভোট।


খুলনা-৬ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. রশিদুজ্জামান। তিনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৩ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ছিলেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জি এম মাহবুবুল আলম। তিনি পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৬১ ভোট।


পাবনা-২ আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোঙ্গর প্রতীকের ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন মাত্র ৪ হাজার ৩৮২ ভোট।


পাবনা-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী গালিবুর রহমান শরীফ ১ লাখ ৬৭ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র ঈগল মার্কার প্রার্থী পাঞ্জাব আলী বিশ্বাস পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৬৩ ভোট।


দিনাজপুর-৪ আসনে ৩৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এতে চতুর্থবারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য আবুল হাসান মাহমুদ আলী। মাহমুদ আলী পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৪৪৭ ভোট ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের তারিকুল ইসলাম তারিক পেয়েছে ৬২ হাজার ৪২৪ ভোট।


কুষ্টিয়া-২ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিনের কাছে হেরে গেলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি ও নৌকার প্রার্থী হাসানুল হক ইনু। ৫০ কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে কামারুল পেয়েছেন ৪১ হাজার ২৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইনু পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৩১ ভোট।


সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম শফি বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ১৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিলটন প্রামানিক (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৮ ভোট।


রংপুর-৩ আসনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হলেন তৃতীয় লিঙ্গের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানী। জিএম কাদের লাঙ্গল প্রতীকে ৮১ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানী পেয়েছেন ২৩ হাজার ৩২৬ ভোট।


মেহেরপুর-১ (সদর, মুজিবনগর) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এবং মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে ডা. আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক সাগর বিজয়ী হয়েছেন। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগেরই স্বতন্ত্র প্রার্থী।


বাগেরহাট-৩ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি এ আসনে ভোট পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৯৬৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস আলী ইজারাদার পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬৭৮ ভোট।


যশোর-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ আফিল উদ্দিন ১ লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন পেয়েছেন ১৯ হাজার ৪৭৭ ভোট।


যশোর-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. তৌহিদুজ্জামান ১ লাখ ৬ হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৮২ ভোট।


যশোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কাজী নাবিল আহমেদ ১ লাখ ২১ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৫১১ ভোট।


যশোর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এনামুল হক বাবুল ১ লাখ ৮১ হাজার ২৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী জহুরুল হক পেয়েছেন ১০ হাজার ৩৪৬ ভোট।


যশোর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী ইয়াকুব আলী ৭৭ হাজার ৪৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্বপন ভট্টাচার্য পেয়েছেন ৭২ হাজার ৩৩২ ভোট।


যশোর-৬ আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী মো. আজিজুল ইসলাম ৪৮ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহীন চাকলাদার পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৬৯ ভোট।


বিবার্তা/মাসুম

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com