
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে তরুণ ভোটারের চেয়ে প্রবীণ ভোটার উপস্থিতি বেশি। বেলা বাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে ভোটার উপস্থিতি বাড়ার কথা থাকলেও আশানুরূপ ভোটার দেখা যায়নি। এই নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক প্রিজাইডিং অফিসার।
প্রথম ছয় ঘণ্টার কত ভোট পড়ল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনারা তো সবই দেখছেন। এবার অনুমান করে নিন।
সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে ভোট দিয়েছেন প্রবীণ ভোটার ডাক্তার দীপি বড়ুয়া। ভোট দিয়ে তিনি বলেন, লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা ছিল না। বেশ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পেরেছি। আমি আর আমার স্বামী ভোট দিয়েছি। ভোটের পরিবেশ বেশ ভালো। প্রশাসনের তৎপরতাও ছিল বেশ। কোন ধরনের ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয়নি।
মগবাজার শেরেবাংলা স্কুল এন্ড কলেজে দুই মেয়ে নিয়ে ভোট দিয়েছেন আনজু ইসলাম। ভোটার উপস্থিতি কম দেখে খানিকটা হতাশ হলেও বেশ খুশি আরামে ভোট দিতে পেরে। তার মেয়ে তানজিম ইসলাম জিনিয়া (১৯) এবং সাঞ্জিম ইসলাম মুনিয়া (২১) বলেন, মাত্র এক মিনিট সময় লেগেছে ভোট দিতে। খুব ইনজয় করেছি।
মগবাজার সেন্ট্রাল পয়েন্ট রোডের বাসিন্দা মো. সিরাজ (৫৮)। ভোট দিতে পেরে খুশি মনে ফিরে গেলেন । বলেন কোন ঝামেলা হয়নি ভোট দিতে এসেই বুথ ফাঁকা পেয়ে ভোট দিয়ে গেলেন। অনেকে বলেছিল ভোট দিতে যাওয়া লাগবে না ভোট হয়ে যাবে। কিন্তু এসে দেখলাম আমার ভোট কেউ দেয়নি। নিজের ভোট নিজে দিতে পারলাম।
বিবার্তা/রুবেল/জবা
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]