
মধ্যপ্রাচ্যে সংকট বড় হলে বিদ্যুৎ জ্বালানি পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে। আমরা প্রস্তুতি রাখছি তবে মাত্রা বেশি হলে চিন্তা থেকেই যায়। বিবিয়ানায় গ্যাসের মজুদ আরও ১ টিসিএফ (ট্রিলিয়ন ঘনফুট) বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৫-২৬ এর দিকে গ্যাসের উৎপাদন কমতে পারে, ২০২৭ সালে গ্যাপ পূরণ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
৪ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হলে বিদ্যুতের দাম কমে আসা প্রসঙ্গে নসরুল হামিদ বলেন, তখন কয়লার দাম ছিল ৭৫ ডলার এখন ৯০ ডলার। ডলারের পার্থক্যের সঙ্গে ডলারের দরে তারতম্য জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ১৪০ ডলার হয়েছিল তেলের দাম, বিশাল ধাক্কা মোকাবিলা করতে হয়েছে। তবে এখনও পরিস্থিতি হাতের বাইরে যায়নি বলে জানান তিনি।
বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হলে বিদ্যুতের দাম কমে আসা প্রসঙ্গে নসরুল হামিদ বলেন, তখন কয়লার দাম ছিল ৭৫ ডলার এখন ৯০ ডলার। ডলারের পার্থক্যের সঙ্গে ডলারের দরে তারতম্য জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ১৪০ ডলার হয়েছিল তেলের দাম, বিশাল ধাক্কা মোকাবিলা করতে হয়েছে। তবে এখনও পরিস্থিতি হাতের বাইরে যায়নি বলে জানান তিনি।
বিবার্তা/সউদ
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]