দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ রাতে দেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতে আঘাত হানাতে পারে। এমন খবরে বাগেরহাট জেলার ৯টি উপজেলায় ৩৪৫টি আশ্রয়কেন্দ্রের পাশাপাশি সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সম্ভাব্য ক্ষয়-ক্ষতি এড়াতে উপকূলীয় উপজেলাগুলোতে সতর্ক করে চলছে মাইকিং।
সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে উপকূলীয় উপজেলা শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, রামপাল ও মোংলা উপজেলার মানুষ। এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ মোকাবেলায় বাগেরহাটের জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। জেলা উপজেলায় খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। প্রস্তুত রয়েছে মেডিকেল টিম ও রেডক্রিসেন্ট-সিপিপিসহ সেচ্ছাসেবকরা।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষও ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। বর্তমানে মোংলা বন্দরের আউটার এ্যংকরেজে অবস্থানরত জাহাজে পণ্য ওঠানামার কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বন্দরের হারবার বিভাগ।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ধেয়ে আসার খবরে গত দুইদিন ধরে বাগেরহাটের জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির ও উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা করেছে। ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলে ক্ষয়ক্ষতি যাতে কম হয় সেজন্য আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে।
বিবার্তা/আবদাল
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]