শিরোনাম
মাদকবিরোধী অভিযানে সারাদেশে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১০
প্রকাশ : ২৫ মে ২০১৮, ১৩:০১
মাদকবিরোধী অভিযানে সারাদেশে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১০
বিবার্তা ডেস্ক
প্রিন্ট অ-অ+

সারাদেশে চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে কথিত বন্দুকযুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আট জেলায় আরো অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আরো দুইজনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।


পুলিশ ও র‌্যাব বলেছে, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকালের মধ্যে আট জেলায় এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে কথিত বন্দুকযুদ্ধে পুলিশের গুলিতে নেত্রকোণায় দুইজন এবং সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ, ঝিনাইদহ, কুমিল্লা ও শেরপুরে একজন করে মোট সাতজন নিহত হয়েছে। আর রাজধানী ঢাকায় একজন নিহত হয়েছের‌্যাবের গুলিতে।


নিহতরা সবাই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত ছিল। তাদের মধ্যে প্রায় সবার বিরুদ্ধেই থানায় মাদক আইনে একাধিক মামলাও রয়েছে।


এছাড়া কক্সবাজারের মহেশখালী ও হিমছড়িতে দুইজনের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া গেছে। মাদক বিক্রেতাদের মধ্যে গোলাগুলিতে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।


মাদকবিরোধী অভিযানের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কথিত এই বন্দুকযুদ্ধে গত ছয় দিনে অন্তত ৫৫ জন নিহত হয়েছে।


নেত্রকোণা:


নেত্রকোণার সদর উপজেলার উপজেলার মদনপুর ইউনিয়নের মনাং গ্রামে বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে দুই যুবক নিহত হয়েছে।


নেত্রকোণা মডেল থানার ওসি বোরহান উদ্দিন খান বলেন, মনাং গ্রামে মাদক ব্যবসায়ীদের জড়ো হওয়ার গোপন সংবাদে সেখানে অভিযান চালানো হয়।এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এক পর্যায়ে দুইজন আহত হলে তাদের উদ্ধার করে নেত্রকোণা সদর হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।


গোলাগুলির সময় তিন পুলিশ সদস্য আহত হলে তাদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে তিন হাজারের বেশি ইয়াবা, দুটি পাইপগান ও ৭০৭ গ্রাম হেরোইন উদ্ধারের খবর জানায় করা পুলিশ।


ঝিনাইদহ:


ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে শামীম হোসেন (৪৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অমিত দাস, সহকারি উপ- পরিদর্শক (এএসআই) শামীম হোসেন, পুলিশ কনস্টেবল নাজিম উদ্দীন ও রতন আহত হয়েছেন।


শহরের মোবারকগঞ্জ সুগার মিলের পাশে ওয়াপদা এলাকায় বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানায়, তার নামে থানায় নয়টি মাদকদ্রব্য মামলা রয়েছে।


কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান খান জানান, কালীগঞ্জ পৌরসভা এলাকার ওয়াপদা রোডের একটি পরিত্যক্ত ভবনের মধ্যে মাদক বেচা-কেনা হচ্ছে। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই ভবনে অভিযান চালানো হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। উভয়পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময়ের পর অন্যান্য মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে গেলেও ঘটনাস্থল থেকে শামীমকে আহত অবস্থায় আটক করা হয়। পরে তাকে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


ওসি আরো জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, তিন রাউন্ড গুলি, ৪৮০ পিস ইয়াবা ও ১৭ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে।


সাতক্ষীরা:


কলারোয়া উপজেলায় ইউনুস আলী (৪৫) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শুটার গান, ২ রাউন্ড গুলি ও ৭০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।


কলারোয়া থানার ভারপ্রপাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথ জানান, সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর-বড়ালি পাকা রাস্তার পাশে সীমান্ত এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছে বলে তারা খবর পান। তাৎক্ষণিক পুলিশের একটি টহল দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে ৫ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এতে দুইপক্ষই ছত্রভঙ্গ হয়ে পালিয়ে যায়। পরে বিলের মধ্যে তল্লাশি চালিয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ইউনুসকে পাওয়া যায়। এরপর তাকে দ্রুত উদ্ধার করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


তিনি আরো বলেন, ইউনুস আলী একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী। তার নামে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে।


গাইবান্ধা:


গাইবান্ধায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে জুয়েল মিয়া নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে তিন পুলিশ সদস্য। এ সময় ঘটনাস্থল কাছে থেকে একটি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি ও বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার করা হয়েছে।


ফুলছড়ি উপজেলার বালাসীঘাটে গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। গাইবান্ধা সদর থানার ওসি খান মোহাম্মদ শাহরিয়ার জানান, দীর্ঘদিন ধরে জুয়েল গাইবান্ধার বিভিন্ন এলাকায় মাদক সরবরাহ ও বিক্রি করতো। গোপন খবরে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জুয়েলকে আটকের চেষ্টাকালে সে পুলিশের ওপর গুলি চালায়। আত্নরক্ষার্থে পুলিশও গুলিবর্ষণ করে। এতে জুয়েল মারা যায়। তার বিরুদ্ধে অন্তত এক ডজন মাদক মামলা রয়েছে।


কুমিল্লা:


কুমিল্লা জেলা পুলিশের মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযানের সময় বন্দুকযুদ্ধে বুড়িচং উপজেলায় মহিশমাড়া এলাকায় ফেন্সি কামাল নামে মাদক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ও মাদক ব্যবসায়ীদের মাঝে ২৭ রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়েছে বলে দাবি পুলিশের।


বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। কামালের বিরুদ্ধে ১২টি মামলা রয়েছে। এ সময় একটি পাইপগান, ১ রাউন্ড কার্তুজ, একটি ছুরি ও ৫০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ।


পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থল থেকে ফেন্সি কামালের আহত দুই সহযোগীকে আটক করা হয়েছে। ধৃতরা হলো, আদর্শ সদর উপজেলার ছাওয়ালপুর সেকান্দার বাড়ি এলাকার মফিজ মিয়ার ছেলে হানিফ মিয়া (৪২) ও চান্দিনা উপজেলার কোরপাই গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে ইলিয়াছ হোসেন (২৮)।


এ ঘটনায় ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন, তারা হলেন-এস.আই নন্দন চন্দ্র সরকার, এএসআই সাহাবুল হোসেন ও সুমন মিয়া।


বুড়িচং থানার ওসি মনোজ কুমার দে জানান, মাদকের চালান যাচ্ছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে মহিশমাড়া এলাকায় গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশের উপর হামলা করে মাদক ব্যবসায়ীরা। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলিবর্ষণ করলে ঘটনাস্থলে ফেন্সি কামাল নিহত হয়।


ময়মনসিংহ:


ময়মনসিংহ নগরীতে বন্দুকযুদ্ধে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী রাজন মিয়া (৩৪) নিহত হয়েছে। বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদকসহ নয়টি মামলা রয়েছে।


জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি আশিকুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ২টার দিকে পুরোহিত মহল্লায় রেলওয়ে কলোনীর রেনু বেগমের পুকুরের পাড়ে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ওই এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের অবস্থানের সংবাদে পেয়ে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় মাদক ব্যবসায়ীরা গুলি ছুড়লে আত্মরক্ষার্থে পুলিশও গুলি ছোড়ে।


তিনি বলেন, এতে রাজন আহত হলে তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় তিনিসহ পুলিশের এক কনস্টেবল আহত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ৪০০টি ইয়াবা, তিনটি গুলির খোসা ও একটি চাইনিজ কুড়াল উদ্ধার করা হয়েছে।


শেরপুর:


শেরপুর সদর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ী আজাদ ওরফে কালু ডাকাত নিহত হয়েছে। উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র সেতুর কাছে সাতপাকিয়া এলাকায় বৃহস্পতিবার ভোর ৩টার দিকে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে বলে শেরপুর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমিনুল ইসলাম জানান।


কালু সদরের মরাকান্দি খাসপাড়া গ্রামের মুন্তাজ আলীর ছেলে এবং চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য মমতাজ বেগমের ভাই। এ সময় শেরপুর সদর থানার এক এসআই ও দু্ই পুলিশ কনস্টেবল আহত হলে তাদের জেলা সদর হাসপাতলে ভর্তি করা হয়।


এদিকে কালুর স্বজনদের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ কালুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।এরপর থেকে তার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। শুক্রবার ভোরে তারা কালুর মৃত্যুর খবর পান।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমিনুল ইসলাম বলেন, কালু শীর্ষ সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী ছিল। তাকে এর আগে গ্রেফতার করা হয়নি।


ঢাকা:


রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় র‌্যাব সদস্যদের সঙ্গে মাদক ব্যবসায়ীদের বন্দুকযুদ্ধে কামরুল নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।


র‌্যাব জানায়, রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় র‌্যাব সদস্যরা অভিযান চালায়। এ সময় স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এ সময় কামরুল নামের এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়। এছাড়াও র‌্যাবের দুই সদস্য আহত হয়েছেন। তবে তাদের নাম-পরিচয় জানানো হয়নি।


র‌্যাব আরো জানায়, কামরুল মহাখালী সাততলা বস্তি এবং তেজগাঁও রেল লাইন এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক ও অস্ত্র আইনে ১৫টির বেশি মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র, গুলি ও বিপুল পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।


কক্সবাজার:


কক্সবাজারে পৃথক এলাকা থেকে এক ইউপি সদস্য ও এক যুবকের লাশ পাওয়া গেছে। দুই দল মাদক বিক্রেতার গোলাগুলিতে তারা নিহত হয়েছে পুলিশ জানিয়েছে। নিহতরা মাদক চোরকারবারীর সাথে জড়িত ছিল।


কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফরুজুল হক টুটুল বলেন, রামু উপজেলার কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের হিমছড়ি এলাকা থেকে শুক্রবার সকালে আক্তার কামালের (৪৮) লাশ উদ্ধার করা হয়। আক্তার টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ছিলেন। তার নামে টেকনাফসহ কক্সবাজারের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে এবং তিনি সাংসদ আব্দুর রহমান বদির বেয়াই।


এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে এক হাজার ইয়াবা, একটি দেশি তৈরি বন্দুক ও ছয় রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।


অন্যদিকে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়নের পাহাড়তলী এলাকা থেকে মোস্তাক আহমদের (৩২) লাশ উদ্ধারের খবর জানিয়েছেন মহেশখালী থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস।


তার বিরুদ্ধে ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসায় জড়িত অভিযোগে মহেশখালী থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থলের পাশ থেকে এক হাজার ইয়াবা, চারটি বন্দুক ও চার রাউন্ড গুলি পাওয়া গেছে বলে জানান ওসি।


তিনি বলেন, পাহাড়তলী এলাকায় দুই দল মাদক বিক্রেতার মধ্যে গোলাগুলির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় মাদক বিক্রেতারা পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এক পর্যায়ে মাদকবিক্রেতারা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মোস্তাকের লাশ পাওয়া যায়।


বিবার্তা/জাকিয়া


সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com