
সাবেক সতীর্থরা তুলে ধরলেন তাদের খেলোয়াড়ী জীবনের পুরনো গল্প। অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের জীবনের গল্প উঠে এলো ঘনিষ্ঠ দুই বন্ধুর স্মৃতিচারণায়। গভীর রাতে কবিতা শুনতে কবির কাছে করতেন টেলিফোন, কবির মনে পড়ে গেল এসব। আবেগঘন অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় শেষ বিদায় জানানো হলো সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অলরাউন্ডারকে।
এই মাসের মাঝামাঝি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৬ বছর বয়সে ওপারে পাড়ি জমান সাইমন্ডস। শুক্রবার সকালে পারিবারিক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পর সাইমন্ডসের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে টাউন্সভিলের রিভারওয়ে স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়েছিল তার পরিবার, বন্ধু, সতীর্থ থেকে শুরু করে ভক্তরা।
দুর্দান্ত এক ক্রিকেটার ও বর্ণময় চরিত্র সাইমন্ডসের একটি ক্রিকেট ব্যাট, মাছ ধরার ছিপ, কাঁকড়ার পাত্রসহ তার ক্যারিয়ার জুড়ে ব্যবহার করা ক্যাপগুলি প্রদর্শন করা হয় সেখানে।
সাইমন্ডসকে কখনও ‘রয়’, কখনও ‘সাইমো’ নামে ডাকতেন সতীর্থ-বন্ধু-পরিজনরা। তার সাবেক সতীর্থ রিকি পন্টিং, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, ড্যারেন লিমানরা শোনান তাদের খেলোয়াড়ী জীবনের পুরনো কিছু গল্প। তুলে ধরেন কীভাবে ‘রয়’ মাঠে ও মাঠের বাইরে তাদের জীবনকে প্রভাবিত করেছিল। দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু জিমি মাহের ও ম্যাথু মটও তার জীবনের গল্পগুলির স্মৃতিচারণ করেন।
বিবার্তা/জেএইচ
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
পদ্মা লাইফ টাওয়ার (লেভেল -১১)
১১৫, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ,
বাংলামোটর, ঢাকা- ১০০০
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]