আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে মহানবী (সা.) বলেছিলেন, জান্নাতের দরজার দুই পাল্লার মাঝখানের প্রশস্ততা মক্কা শরিফ থেকে বাহরাইনের হাজার অথবা মক্কা শরিফ থেকে সিরিয়ার বুশরার দূরত্বের সমান।
দুনিয়ায় যারা আল্লাহর হুকুম এবং তার রাসূল হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর দেখানো পথ অনুসরণ করবেন তারা জান্নাতে যাবেন।জান্নাতে প্রবেশের জন্য আটট দরজা রয়েছে। মর্যাদা অনুযায়ী এসব দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবেন যারা সফল হয়েছেন কেবল তারাই।
জান্নাতের আটটি দরজার প্রত্যেকটিতে দুটি করে পাল্লা রয়েছে। নবী কারিম (সা.) দুই পাল্লার মধ্যবর্তী জায়গা কতটা প্রশস্ত সে সম্পর্কে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জান্নাতের দরজার দুই পাল্লার মাঝখানের প্রশস্ততা মক্কা শরিফ থেকে বাহরাইনের হাজার অথবা মক্কা শরিফ থেকে সিরিয়ার বুশরার দূরত্বের সমান।
জান্নাতের দরজার দুই পাল্লার মধ্যবর্তী দূরত্ব মক্কা শরিফ থেকে হাজার পর্যন্ত। তাহলে এ নিয়ে এ মুহূর্তে হয়তো আলোচনা হতো না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে বলেছেন অথবা জান্নাতের দুই দরজার মধ্যবর্তী দূরত্ব মক্কা শরিফ থেকে বুশরার দূরত্বের সমান।
মহানবীর এ কথায় স্পষ্ট যে, মক্কা থেকে হাজার বা মক্কা থেকে বুশরার দূরত্ব সমান। সম্প্রতি স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে পাওয়া ছবিতেও দেখা গেছে মক্কা থেকে বুশরা এবং মক্কা থেকে হাজার একই দূরত্বে অবস্থিত।
স্যাটেলাইটের ওই ছবিতে দেখা যায়, মক্কা থেকে সিরিয়ার বুশরার দূরত্ব এক হাজার ২০০ কিলোমিটার। অন্যদিকে মক্কা থেকে বাহরাইনের হাজারের দূরত্বও এক হাজার ২০০ কিলোমিটার।
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]