বিবার্তা২৪ডটনেটের যুগপূর্তি উৎসব
সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা অব্যাহত রেখে বিবার্তা যুগ যুগান্তরে এগিয়ে যাক
প্রকাশ : ০৩ আগস্ট ২০২৩, ০০:৩২
সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা অব্যাহত রেখে বিবার্তা যুগ যুগান্তরে এগিয়ে যাক
বিবার্তা প্রতিবেদক
প্রিন্ট অ-অ+

মশক নিধন কর্মসূচি পালনসহ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় ২ আগস্ট, বুধবার সরকার নিবন্ধিত অনলাইন গণমাধ্যম বিবার্তা২৪ডটনেটের যুগপূর্তি উৎসব উদযাপিত হয়েছে।


গণমাধ্যমটির যুগপূর্তি উৎসব উপলক্ষ্যে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ডেঙ্গু সচেতনতা ও প্রতিরোধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে বাংলামোটর পর্যন্ত পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। পরে বিকেল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত কেক কাটা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও যুগপূর্তি উপলক্ষ্যে অতিথিদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন পর্ব চলে। বর্ণাঢ্য এই আয়োজন বাংলামোটরস্থ বিবার্তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।



গণমাধ্যমটির যুগপূর্তি উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেন, বিগত ১২ বছরে অনলাইন পত্রিকা হিসেবে বিবার্তা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মধ্য দিয়ে পাঠকের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই ১২ বছরে বিবার্তা বিভিন্ন স্তরের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে সময়মতো সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সারাদেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমরা আশা করি, বিবার্তা তাদের জনপ্রিয়তা ধরে রাখার জন্য অব্যাহতভাবে কাজ করে যাবে।



তিনি বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি, বিবার্তা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের ধারাবাহিকতাই শুধু নয়; আগামীতে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখার জন্য বিবার্তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এটা জাতির প্রত্যাশা। বিবার্তার ভবিষ্যৎ মঙ্গল কামনা করি।


তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি বলেন, বিবার্তার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। কারণ একটা অনলাইন নিউজপোর্টালের জন্য এক যুগ পার করা সত্যি বড় পরীক্ষা। ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৪ বছর আগে আর বিবার্তার যাত্রা শুরু করেছে ১২ বছর আগে। আমরা দেখতে পাচ্ছি নিউজ থেকে এন্টারটেইনমেন্ট, এডুকেশন সবকিছু অনলাইন নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। ঠিক সেই জায়গাতে বিবার্তা তার দায়িত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। একদিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখেছে, অন্যদিকে নিউজ মিডিয়ার যে সক্ষমতা তাও তুলে ধরেছে। প্রতিবছরই লক্ষ্য করছি সংবাদ মাধ্যমটির যে গুণগতমান, সেটা ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। প্রত্যাশা থাকবে, বিবার্তা যুগের পর যুগ আরো বেশি উন্নত ও আধুনিক হবে।



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, বিবার্তার যুগপূর্তিতে সামগ্রিক মঙ্গল কামনা করছি। পত্রিকাটি অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও যেন এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে- একযুগ পূর্তিতে এটি আমার ব্যক্তিগত প্রত্যাশা। পাশাপাশি পত্রিকার সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যম কর্মীদেরও উত্তরোত্তর মঙ্গল কামনা করছি। তারা যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে বিবার্তাকে দেশের মানুষের কাছে বস্তুনিষ্ঠ গণমাধ্যম হিসাবে উপস্থাপন করতে পারে।



আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, এক যুগ সহজে এক শব্দে বলা যায় কিন্তু একটি যুগ আসতে কত সেকেন্ড, মিনিট ঘন্টা দরকার- ভাবলে গর্বে বুকটা ভরে ওঠার কথা। এক যুগ এক নীতি এক আদর্শ এবং সেটা বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধ। এটাকে ধারণ করা। আবার চলার পথের বাঁকে বাঁকে ইউটার্ন, পিচ্ছিল পথ, আবার পা পিছলে পড়ার শঙ্কা- এগুলো ওভারটেক করে এগিয়ে চলা। নীতি-নৈতিকতা ধারণ করে এগিয়ে যাওয়া, এটা কঠিন। এই কঠিন কাজটি করে আসছে বিবার্তা। এজন্য তাদেরকে অভিনন্দন। প্রত্যাশা খুব বেশি নয়, এই ধারা যেন অব্যাহত থাকে। সমস্ত কালোর বিরুদ্ধে লড়াই করে যেতে হবে বিবার্তাকে। জনগণ বিবার্তার পাশে থাকবে। মুক্তিযুদ্ধকামী, মুক্তিযুদ্ধপ্রেমী ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মানুষকে সংগঠিত করতে হবে, এটা হোক বিবার্তার যুগপূর্তিতে আমাদের সকলের শপথ।



বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ্ আলিমুজ্জামান বলেন, আমরা বিবার্তার মাধ্যমে সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ খুঁজে পাই। দেশের যেকোনো সমস্যা সমাধানে এই গণমাধ্যমটি জোরাল ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করি।


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, তরুণ প্রজন্ম অনলাইন কেন্দ্রিক। কাজেই অনলাইন মিডিয়াগুলোর ভূমিকাও এখন অনেক বেশি। এ ক্ষেত্রে অনলাইন মিডিয়ার কাছে আমার প্রত্যাশা থাকবে তারা যেন মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার কথা বলে। তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্পর্কে তরুণ প্রজন্ম জানতে পারবে।


গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য বর্তমানে যে আইন আছে তাতে কেবল মালিক পক্ষের সুবিধা হচ্ছে কিন্তু সংবাদ মাধ্যম বা সাংবাদিকদের কোনো লাভ হচ্ছে না। সংবাদ মাধ্যমের কোনো প্রাতিষ্ঠানিকতা আমরা এ যুগেও দেখতে পাই না। বিবার্তা এত মুশকিল সময়েও টিকে আছে এর অর্থ হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা। আমি বিশ্বাস করি অদূর ভবিষ্যতে বিবার্তা অনেক এগিয়ে যাবে।


আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. নবী নেওয়াজ বলেন, একযুগ পার হওয়া ভাবতেই অবাক লাগে। যোগ্যতা না থাকলে এ পর্যায়ে আসা সম্ভব না। আমি আশা করি বিবার্তা বস্তুনিষ্ঠ ধারা অব্যাহত রেখে যুগ থেকে যুগান্তরে এগিয়ে যাবে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান বলেন, বিবার্তা সত্য অনুসন্ধানের কাজ করছে এক যুগ ধরে। আশা করি গণমাধ্যমটি তার ধারাবাহিকতা রক্ষা করে আরো এগিয়ে যাবে।


দুদকের পরিচালক ড. মাজেদ মিন্টু বলেন, বিবার্তা অদম্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। গণমাধ্যমটি সর্বদা বস্তুনিষ্ঠ ও সত্য সংবাদ প্রচার করে। আমি বিবার্তার ভবিষ্যৎ সফলতা কামনা করি, যেন তারা সত্য সংবাদ প্রচারের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখে। বিবার্তার জন্য শুভ কামনা।


সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ বলেন, বিবার্তা সফল যুগপূর্তি করার জন্য সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। বিবার্তা সত্য, সুন্দর কল্যাণের পথ অতিক্রম করছে। আমি গণমাধ্যমের নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করি না। গণমাধ্যম হবে প্রগতির পক্ষে, মানুষের পক্ষে। অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বিবার্তা কাজ করছে।



ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাবেক সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট বলেন, বিবার্তার যুগপূর্তি অনুষ্ঠানে আসতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। বিবার্তা নিয়ে আমার অনেক স্মৃতি। বিবার্তার সম্পাদকের ক্ষুরধার লেখার জন্য সারা দেশের মানুষ হাসি আপাকে এক নামে চেনে। বিবার্তা সত্য, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে কোনো রক্তচক্ষুকে ভয় পায়নি। হাসি আপা মানুষের জন্য, মানুষের পাশে থাকার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ভবিষ্যতেও মানুষের পাশে থেকে কাজ করবেন, এই দোয়া করি। যুগপূর্তিতে বিবার্তা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য শুভকামনা ও আন্তরিক অভিনন্দন।


আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আজিজুস সামাদ আজাদ ডন বলেন, লিভারিলিজমের যুগে স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মালিক পক্ষের এই সুবিধা থাকাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই সিস্টেমের ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে আমরা ভালো কিছু প্রত্যাশা করি। আশাকরি বিবার্তা তেমনই আশার আলো দেখাবে।


ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব বলেন, একটা অনলাইন মাধ্যম ১২ বছর অতিক্রম করেছে- তার মানে হলো বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করেছে বলেই টিকে আছে। বিবার্তার ডেঙ্গু নিধনে যে কাজ করেছে তার জন্য তাদের প্রশংসা করা জরুরি।



বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, দেশের অন্যতম অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিবার্তার যুগপূর্তি উপলক্ষ্যে বিএনপির পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে বিবার্তার ধারাবাহিক সাফল্য কামনা করছি। যেখানে কথা বলার অধিকার নেই, সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা নেই- এমন পরিস্থিতির মধ্যে অনেক সংগ্রাম করে দীর্ঘ এক যুগ বিবার্তা টিকে রয়েছে। আমরা আশা করব বিবার্তা মানুষের মাঝে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুক।


বিবার্তার সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি বলেন, আমাদের যুগপৎ প্রচেষ্টা, আন্তরিকতা, উদ্যম- সেইসাথে আপনাদের অকৃত্রিম ভালোবাসায় সংবাদমাধ্যমটি প্রতিষ্ঠা ও অর্জনের এগারো বছর পেরিয়ে পা রাখল এক যুগের আলোকিত আঙিনায়। বিবার্তার এই শুভক্ষণে আমাদের পাঠক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা ও সুহৃদদের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।



বিবার্তার যুগপূর্তি অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মো. আবদুর রহিম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য পারভীন জামান কল্পনা, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অ্যাড. মোল্লা মো. আবু কাওছার,পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব গুলশাহানা ঊর্মি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও সাবেক ছাত্রনেতা ইকবাল মাহমুদ বাবলু, আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর পত্নী আরিফা জেসমিন কনিকা, যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুমা আক্তার পলি, দৈনিক বাণিজ্য প্রতিদিনের সম্পাদক রাশেদ শাহরিয়ার পলাশ, জাতীয় পার্টির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিন্টু, বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আলমগীর কবির পিপিএম (সেবা), রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট উইংয়ের যুগ্ম-আহ্বায়ক শাহীন আরা সুলতানা রিমা, জাসদ (আম্বিয়া) নারী বিষয়ক সম্পাদক তনিমা সিদ্দিকী, জাসদ (ইনু) দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, গৌরব'৭১ সভাপতি এসএম মনিরুল ইসলাম মনি, ব্যারিস্টার ফারজানা মাহমুদ, মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোজিনা নাসরীন ও রাজিয়া সুলতানা পান্না, আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপকমিটির সদস্য লায়ন মো. কেফায়েত উল্লাহ, ঢাকা টাইমসের মফস্বল সম্পাদক সাদিয়া আক্তার, গণমাধ্যমকর্মী মুমতাহিনা হাসনাত রিতু, বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান, যুগবার্তাডটকম সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সুজন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক রহিমা আক্তার মুক্তা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি সোহরাব হোসেন স্বপন, মুরসালীন আহম্মেদ, খোরশেদ আলম মাসুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাকসুদুর রহমান, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম আক্তার, কার্যনিবাহী সদস্য মনির বিশ্বাস, সহ-সম্পাদক মীর কামরুজ্জামান মালেক, ১৯নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি সেলিমুজ্জামান রাজা, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, সহ-সভাপতি নুরুল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলে রাব্বি, সিদ্বেশ্বরী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রায়হান শুভ জনি, ২১নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জাহিদুল হাসান, সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা সহ-সভাপতি মৃধা মেহেদী হাসান, বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আবির হাসান মেহেদী প্রমুখ।


বিবার্তা টিম

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com