
জামায়াতে ইসলামীর ২৫ নেতার প্রার্থিতা নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়নি হাইকোর্ট। ফলে তাদের নির্বাচনে অংশ নেয়া নিয়ে আর কোনো আইনি বাধা থাকলো না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এছাড়া নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণকে বৈধতা দেয়ার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব, জামায়াতের ২৫ প্রার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বৃহস্পতিবার বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইয়াছিন খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হাসেন সাজু। আর জামায়াত নেতাদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এর আগে তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, আলী হোসেন, এমদাদুল হক ও হুমায়ুন কবিরের পক্ষে বুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।
আদেশের পর ইসির আইনজীবী বলেন, রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় ২৫ জনকে নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার আবেদন করা হয়েছিল রিটে। আদালত সে নির্দেশনা দেয়নি। ফলে ২৫ প্রার্থীর নির্বাচন করতে বাধা নেই।
বিবার্তা/জাকিয়া
>>জামায়াত প্রার্থীদের ইসির বৈধতা: সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে রিট
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]