
নোয়াখালীতে ৭৬টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে ৭৫টি জমা দিয়েছেন লাইসেন্সধারীরা। বাকি একটি আগ্নেয়াস্ত্র পরিত্যক্ত অবস্থায় জেলার কবিরহাট উপজেলা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
৫ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার রাতে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে লাইসেন্সকৃত জমা না পড়া অস্ত্রটি উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া জেলায় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।’
জানা যায়, পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা অস্ত্রটির (শটগান) মালিক নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, নোয়াখালীতে মোট ১৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র বেসামরিক ব্যক্তিদের নামে লাইসেন্স নেওয়া ছিল। এর মধ্যে ১৪৫টি আগ্নেয়াস্ত্র ক্রয় করা হয় যেগুলোর ৭৬টি স্থগিত যোগ্য এবং ৭৫টি অস্ত্র প্রজ্ঞাপনের পর জমা পড়ে। সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে আগ্নেয়াস্ত্রগুলো জমা নেওয়া হয়।
লাইসেন্সধারীদের অধিকাংশই আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি কর্মকর্তা (চলমান), সাবেক এমপি-মন্ত্রী, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব। সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক আগ্নেয়াস্ত্রগুলো ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়।
বিবার্তা/এমজে
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]