জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) সমাবেশ কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জে দফায় দফায় সংঘর্ষে ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও ৯ জন এবং আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। এ পরিস্থিতিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় বুধবার রাত ৮টা থেকে করা কারফিউ জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। যা চলবে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ।

বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সকাল থেকে রাস্তায় খুব একটা গাড়ি দেখা যায়নি। অফিসগামী মানুষ ছাড়া তেমন কেউ ঘর থেকে বেরও হয়নি। রাস্তায় কোথাও পুলিশ চোখে না পড়লেও কয়েকটি জায়গায় আনসার সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।

এর আগে বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের সমর্থকরা লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল নিয়ে বিভিন্ন রাস্তা ও গলিতে অবস্থান নেয়। এর ফলে র‌্যাব, সেনাবাহিনী এবং বিজিবি সদস্যরা শহরে তাদের টহল জোরদার করে।

বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ, র‌্যাব এবং সেনা সদস্যদের পাশাপাশি চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করেছে বিজিবি সদর দপ্তর।

বিবার্তা/এমবি