ড. ইউনূসের বিচার বন্ধের বিবৃতি সার্বভৌম দেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ : হানিফ
প্রকাশ : ৩১ আগস্ট ২০২৩, ১৪:৫০
ড. ইউনূসের বিচার বন্ধের বিবৃতি সার্বভৌম দেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ : হানিফ
বিবার্তা প্রতিবেদক
প্রিন্ট অ-অ+

শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার আসামি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে বিশ্ব নেতাদের বিবৃতি স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।


তিনি বলেন, ড. ইউনূসের পক্ষে আপনারা যারা বাইরের থেকে চিঠি পাঠাচ্ছেন বা খোলা চিঠি দিচ্ছেন এই ধরনের খোলা চিঠি, বক্তব্য স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়। বাংলাদেশের জনগণ এসব কখনো বরদাশত করবে না, গ্রহণ করবে না। নিজ নিজ জায়গায় আপনাদের (বিবৃতিদাতা) সম্মান আছে, সেই সম্মান আপনারা নিজেরা ধরে রাখুন। অযৌক্তিকভাবে দুর্নীতিবাজের পক্ষে বিবৃতি দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে দুর্নীতিবাজের সহায়ক হিসেবে চিহ্নিত হবেন না।


বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদদের স্মরণে স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটি।


দেশের টাকা লুট করে নিয়ে বিদেশিদের চ্যারিটি করে ড. ইউনূস মহান নেতা সাজছেন মন্তব্য করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, আমেরিকাতে গ্রামীণ ব্যাংকের আদলে মাইক্রোক্রেডিট চালু করেছেন। প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করেছেন। আমেরিকার সরকার বলেছে উনি ইনভেস্ট করে মানুষকে সহায়তা করছেন। কার টাকা তিনি নিয়ে গেলেন? উনি তো গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে চাকরি করেন। উনি বেতন পান কত টাকা? উনি ২ বিলিয়ন ডলার কোথায় পেলেন? বাংলাদেশ থেকে টাকা কোন পথে নিয়ে গেলেন।


তিনি বলেন, ২ বিলিয়ন ডলার বৈধ পথে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই তাহলে নিশ্চয়ই অবৈধ পথে মানি লন্ডারিং করে টাকা নিয়ে গেছেন। আমি মনে করি, এসব কিছুর তদন্ত করে মানি লন্ডারিং-এর দায়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা উচিত। যে টাকা পাচার হয়েছে সে টাকা ফিরিয়ে নিয়ে আসা উচিত। আমাদের দেশের টাকা নিয়ে আপনাদের ওখানে নিয়ে চ্যারিটি করবে আর আপনারা তার পক্ষে সাফাই গাইবেন। গাইতেই পারেন। আপনাদেরকে টাকা দিচ্ছে। আপনারা তার পক্ষ কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের টাকা নিয়ে যাবে, কথা বলবে না। তার বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না। উনি কি আইনের উর্দ্ধে উঠে গেছেন? এটা ভাবার কোন কারণ নেই।


২০০৭ সালের কুশীলব ড. ইউনূস আবার মাঠে নেমেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাকে নিয়ে দেখছি অনেক বড় বড় বিখ্যাত পন্ডিতদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। কেন, কারণটা কি? কারণ হলো ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের অর্থ আত্মসাতের যে মামলা সেই মামলা বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করতে হবে। ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না কারণ উনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। নোবেল পুরস্কার পেলে সে আইনের উর্ধ্বে, বিচারের উর্ধ্বে! তাকে কিচ্ছু বলা যাবে না।


তিনি বলেন, যারা বিবৃতি দিয়েছেন তাদের জিজ্ঞেস করতে চাই, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইউনূস সাহেব বাদে বিশ্বের আর কোনো নোবেল বিজয়ীর বিরুদ্ধে কি মামলা হয়নি, বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানো হয়নি। সেই সময় আপনাদের বক্তব্য ছিল। কয়টা রেফারেন্স তারা দেখতে চান।


ড. ইউনূসের বিচার বন্ধের দাবিতে বিবৃতি দেয়া বিশ্ব নেতাদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, পৃথিবীতে বহু নোবেল বিজয়ী আছেন যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। অনেকে মামলা থেকে রেহাই পেয়েছে, আবার অনেকের জেল খাটতে হয়েছে জরিমানা দিতে হয়েছে। পৃথিবীতে এরকম নজির আছে। আজকে যারা ড. ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছেন তার বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না তাহলে ওই মামলাগুলোর সময়ে তারা কেন বিবৃতি দেয়নি। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ মায়ানমারের অং সান সুচি, তিনিও নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাকে যখন সামরিক জান্তা বিনা বিচারে বছরের পর বছর আটকে রেখেছিল তখন তারা বিবৃতি দেয়নি। তখন তারপক্ষে কথা বলেনি। এখন ইউনূসের পক্ষে কথা বলছে।


হানিফ বলেন, ইউনূস সাহেব কে? এটা একটা বড় বিষয়। উনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। আমি ২০১২-১৩ সালে অনেক কথা বলেছিলাম। উনি কোন শান্তিতে পুরস্কার পেলেন। উনি কি শান্তি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করেছেন? উনি মাইক্রোক্রেডিটে সুদের ব্যাবসা করেন। সেখান থেকে কোন শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন? বরং ইউনুস সাহেবের গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ নিয়ে অন্তত ১০ হাজার মানুষ ঘরবাড়ি, ভিটেমাটি হারিয়ে ঢাকা শহরে এসে রিকশা চালায়। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের একটি ইউনিয়নের ৩৬জন মহিলা শুধুমাত্র ইউনূস সাহেবের ঋণের টাকা না দিতে পেরে আত্মহত্যা করেছিল। ঋণ দিয়ে দেশের কারো ভালো করেছে এমন একটা নজিরও দেখাতে পারবে না।


নির্বাচন সামনে রেখে নতুন করে আবার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, বাংলাদেশ যখন ভালোভবে পথ চলে তখনই আন্তর্জাতিক চক্রান্ত, দেশের অভ্যন্তরে চক্রান্ত শুরু হয়ে যায়। তাদের লক্ষ্য একটাই উন্নয়ন অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করা। বাংলাদেশের উন্নয়ন এখনও অনেকেই সহ্য করতে পারে না। পাকিস্তান পারে না, তাদের প্রভু ও এদেশে তাদের এজেন্টরাও সহ্য করতে পারে না।


তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ অনেকেই বলেছিলেন, বাংলাদেশ চরম দরিদ্রতম দেশ এবং এই দেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে। বাংলাদেশ যদি কখনো অর্থনৈতিকভাবে উঠতে পারে তাহলে বিশ্বে আর দরিদ্র দেশ থাকবে না। আজকে বাংলাদেশে বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের মধ্যে ৩৫তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই বাংলাদেশকে তারা দরিদ্র দেখতে চেয়েছিল এখনো সেই ভাবেই দেখতে দেখতে চায়। যার কারণে তারা নানান ধরনের ষড়যন্ত্র করে।


হানিফ বলেন, সামনে জাতীয় নির্বাচন। এখন মনে হচ্ছে পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বিশ্বের ৮শ' কোটি মানুষের আগ্রহ বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে। বিশ্বের বড় বড় রাষ্ট্রপ্রধানরা, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা যেভাবে বাংলাদেশ নিয়ে প্রতিদিন বিবৃতি চালাচালি করছেন ভয়ানক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। মনে হচ্ছে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের মূল আকষর্ণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেছে। কেন, কার স্বার্থে?


বিএনপি-জামায়াত কয়েক বছর ধরে আন্দোলন করেছে কিন্তু হালে পানি পায়নি। কারণে যে আন্দোলনের সাথে জনগণের সম্পর্ক নাই সেই আন্দোলন কখনো সফল হতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকতে যে অপকর্ম করেছে, তারা দুর্নীতি, সন্ত্রাস ছাড়া জাতিকে কিছু দিতে পারেনি। আবার ক্ষমতার বাইরে থেকেও পেট্রোল দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে, নাশকতা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে। কানাডার ফেডারেল কোর্ট পাঁচ বার রায় দিয়ে বলেছে বিএনপি সন্ত্রাসী সংগঠন। বিএনপির কাছ থেকে এদেশের মানুষের ধ্বংস ছাড়া আর কোনো প্রাপ্তি নেই। তাদেরকে নিয়ে অনেকেই খেলা শুরু করেছে, বলেন তিনি।



১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না মন্তব্য করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, এসব ছিল খুবই সুপরিকল্পিতভাবে করা নির্মম বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা করা হয়েছিল। আমরা বহুবার বলেছি, এই হত্যাকাণ্ড রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের জন্য ছিল না। এই হত্যাকাণ্ড ছিল একাত্তরের পরাজিত শক্তি পাকিস্তান ও তাদের পশ্চিমা মিত্র; যারা আমাদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছিল তারা তাদের পরাজয় মেনে নিতে না পেরে এ ঘটনা ঘটিয়েছিল। তাদের পরিকল্পনায় জাতির বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যা করা হয়। এটা ছিল একাত্তরের পরাজয়ের চরম প্রতিশোধ।


জাতির পিতাকে হত্যায় কে বা কারা জড়িত ছিল- এমন প্রশ্ন রেখে হানিফ বলেন, আমরা বহুবার বলেছি পঁচাত্তরে আত্মস্বীকৃত খুনি কর্ণেল ফারুক রশীদরা ছিল ভাড়াটে খুনি, ভাড়াটে লাঠিয়াল। এর মূল শক্তি ছিল পাকিস্তান ও একাত্তরে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করা পশ্চিমা পরাশক্তি। একাত্তরের পরাজয়ের চরম প্রতিশোধ নেয়ার জন্য তারা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যা করেছিল। আর মূল নেপথ্যে কুশীলব হিসেবে কাজ করেছিল খুনি জিয়া।


বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন এবং তার প্রমাণ রেখে গেছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেখে আমরা ভেবেছিলাম এরাই বোধ হয় মূল হোতা। কিন্তু তারাই পরে বিভিন্ন সময়ে সাংবাদিকদের কাছে বলেছে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরিকল্পনা তার কাছ থেকে পেয়েছে, তার পরামর্শ, সমর্থন এবং তার নির্দেশে তারা এগিয়ে গেছে। জিয়া যে বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলব ছিল তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনীদের আইনের আওতায় না এনে তাদের পুরস্কৃত করেছে, তাদের প্রমোশন দিয়েছে। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চিরতরে রুদ্ধ করেছিল।


বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলব কারা তা জাতি জানতে চায়। কুশীলবদের মুখোশ উন্মোচনে তদন্ত কমিশন গঠন করা হোক। জাতি জানতে চায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর কারা ক্ষমতা দখল করে কারা স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করেছিল। কারা বারবার দেশের উন্নয়ন, অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে চায়, জাতি জানতে চায়, বলেন তিনি।


বিএনপির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভুয়া জন্মদিন পালনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, উনার ম্যারেজ সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট এবং ১৯৯১ সালে উনি যখন প্রধানমন্ত্রী হলেন তার বার্থ সার্টিফিকেট যেগুলো ছিল কোনো জায়গায় ১৫ আগস্ট জন্মতারিখ ছিল না। এমনকি উনার পিতা নিজেও বলেছেন যে তার মেয়ের জন্ম ৫ সেপ্টেম্বর। অথচ ১৯৯৩ সাল থেকে এই বেগম খালেদা জিয়া জাতির পিতার শাহাদাতবার্ষিকীতে— যে দিনে গোটা জাতি শোকাহত থাকে সেই শোককে আঘাত করার জন্য ভুয়া জন্মদিন পালন করে মানুষের মনে কষ্ট দিয়েছে। কতটা পৈশাচিক, নিম্ন রুচির হলে মানুষ এটা করতে পারে।


হানিফ বলেন, এরা (বিএনপি-জামায়াত) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে সহ্য করতে পারে না। বঙ্গবন্ধু পরিবারকে সহ্য করতে পারে না। পাকিস্তান মনে করে আওয়ামী লীগ তাদের দুশমন। তারা (আওয়ামী লীগ) পাকিস্তানকে ভাগ করে স্বাধীন বাংলাদেশ করেছে। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছেন এজন্য তাকে শত্রু মনে করে। ঠিক একইভাবে বিএনপিও আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে সহ্য করতে পারে না। কারণ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে। এই কারণে পাকিস্তানের প্রেতাত্মা বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করে।


স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নাট্যজন ফাল্গুনী হামিদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য মাসুদ সেরনিয়াবাত। সঞ্চালনা করেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান।


বিবার্তা/সোহেল/এসবি

সর্বশেষ খবর
সর্বাধিক পঠিত

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com