
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনার মামলায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে আসামি গ্রেপ্তার করতে হবে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের এমন নির্দেশনা দিয়ে গত বৃহস্পতিবার একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার মো. ফারুক হাসান।
ফারুক হাসানের স্বাক্ষর করা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন–সংক্রান্ত মামলায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে এজাহারনামীয় আসামির সংখ্যা বেশি। এসব মামলার এজাহারনামীয় বা তদন্তে নাম আসা আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে।
গত ৫ ডিসেম্বর আইজিপি বাহারুল আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পর অনেকে মিথ্যা মামলা করেছেন। তবে এসব ক্ষেত্রে কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা হবে না। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হবে না। নিরীহ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে, বাণিজ্য হচ্ছে, প্রতারণা হচ্ছে; ৫ আগস্ট ঘিরে এসব হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে ডিএমপির এই কর্মকর্তা বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন–সংক্রান্ত মামলায় তদন্তে যাঁদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাচ্ছে, তাঁদের প্রত্যেককে গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে। তবে নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি যাতে কোনো হয়রানির শিকার না হন, সে জন্য মামলার এজাহারনামীয় কিংবা তদন্তে প্রাপ্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের আগে অবশ্যই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।’ এ জন্য পুলিশ কমিশনারের নির্দেশনায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে এ–সংক্রান্ত নিদের্শনা দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
একই প্রসঙ্গে গত ৫ ডিসেম্বর পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের পর অনেকে মিথ্যা মামলা করেছেন। তবে এসব ক্ষেত্রে কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা হবে না। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হবে না। নিরীহ মানুষ হয়রানির শিকার হচ্ছে, বাণিজ্য হচ্ছে, প্রতারণা হচ্ছে; ৫ আগস্ট ঘিরে এসব হচ্ছে।’
বিবার্তা/এসএস
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]