বাংলাদেশ বিজনেস সামিট কেবল এফবিসিসিআইর একার আয়োজন নয়, এই আয়োজনের অংশীদার দেশের সবাই মন্তব্য করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেছেন, সবার সহযোগিতা বিশেষ করে গণমাধ্যমের সহযোগিতা ব্যতীত এত বড় আয়োজন সফল করা সম্ভব হবে না।
৪ মার্চ, শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের সম্পাদক এবং প্রধান নির্বাহীদের সম্মানে আয়োজিত এক মধ্যাহ্নভোজে তিনি এসব কথা বলেন।
জসিম উদ্দিন বলেন, ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে বর্তমান বোর্ড এই সামিটের যাত্রা শুরু করল। পরবর্তী বোর্ড প্রতি দুই বছর পরপর, কিংবা সম্ভব হলে প্রতি বছর সামিটের আয়োজন অব্যাহত রাখবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে আরও তরান্বিত করতে একটি ফ্ল্যাগশিপ বিজনেস ইভেন্ট হিসেবে কাজ করবে ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিট ২০২৩’। যার মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্তি ও সামর্থ্য, বাজার সম্ভাবনা এবং উদীয়মান খাতগুলোকে তুলে ধরে হবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশ বিজনেস সামিট আয়োজনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো- দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ। অর্থনীতি এবং সম্ভাবনাময় শিল্পগুলোকে বৈশ্বিক ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, উদ্ভাবক, নীতিনির্ধারক, বাজার বিশ্লেষক এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে তুলে ধরা।
বাংলাদেশে উৎপাদিত সেরা পণ্যগুলোকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে সামিটের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে ‘বেস্ট অব বাংলাদেশ এক্সপো ২০২৩’। স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এমন প্রতিষ্ঠান বা উদ্যোক্তাদের সম্মানিত করা হবে এফবিসিসিআই বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে।
অন্যান্যের মধ্যে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, সালাউদ্দিন আলমগীর, মো. হাবীব উল্লাহ ডন, এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ, পরিচালক আমজাদ হোসেন, কাজী এরতেজা হাসান, শমী কায়সার, এফবিসিসিআইর টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার এবং পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদক, সিইও এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরা।
বিবার্তা/রিয়াদ/এসবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]