
বাংলাদেশ আশ্রিত রোহিঙ্গারা যাতে সম্মানজনকভাবে তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন করতে পারে সেজন্য বেলজিয়ামের সহযোগিতা কামনা করেছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে বেলজিয়ামের রানি মাথিলডে রাষ্ট্রপতির সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি সহযোগিতা কামনা করেন ।
রানীকে বঙ্গভবনে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে প্রথম স্বীকৃতিকারী দেশ গুলোর অন্যতম হচ্ছে বেলজিয়াম।
রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, বেলজিয়াম বাংলাদেশকে অব্যাহত সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং এই সহযোগিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২০২২ সালে বাংলাদেশ এবং বেলজিয়ামের সম্পর্কের যে ৫০ বছর পূর্তি হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, এই সময়ের মধ্যে দুই দেশের চলমান সম্পর্ক আরো বিস্তৃত হয়েছে এবং এটাকে আরো উচ্চতায় নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ তুলে রানিকে বলেন, বাংলাদেশ বিগত পাঁচ বছর যাবত এগারো লক্ষাধিক মায়ানমারের রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় বোঝা। অথচ এই পাঁচ বছরে একজন রোহিঙ্গা ও ফেরত যাননি।
রাষ্ট্রপ্রধান রোহিঙ্গারা যাতে সম্মানজনকভাবে তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন করতে পারে সেজন্য বেলজিয়ামসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর সহযোগিতা কামনা করেছেন।
বৈঠকে রানি মাথিলডে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন।
রানী বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে ।
সৌজন্য সাক্ষাৎকালে সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিবার্তা/সানজিদা/এসবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
পদ্মা লাইফ টাওয়ার (লেভেল -১১)
১১৫, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ,
বাংলামোটর, ঢাকা- ১০০০
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]