বিএনপি-জামায়াত কর্তৃক পুলিশ হত্যা, কাকরাইল মসজিদ ও রাজারবাগ পুলিশ লাইন হাসপাতালে অগ্নিসংযোগ, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা। এতে নেতা-কর্মীরা জামায়াত, শিবির ও বিএনপিকে জঙ্গি সংগঠন আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধের দাবি জানান।

৩১ জুলাই, বুধবার দুপুরে উপজেলার মইজ্জ্যারটেক চত্বরে এ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন তৃণমূল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগ ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের শত শত নেতাকর্মী।

কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, 'বিএনপি-জামায়াত শিবির কোটা সংস্কারের নামে নাশকতা করে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চায়, জানমালের ক্ষতি করতে চায়। তাদের উদ্দেশ্য হলো দেশের মধ্যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা। কিন্তু আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা তা কখনো হতে দেবে না। জনগণের জানমাল রক্ষায় এই সহিংসতার বিরুদ্ধে নেতাকর্মীরা সতর্ক পাহারায় রয়েছে।'

এ সময় উপস্থিত ছিলেন-চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ইসলাম আহমেদ, কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম, আওয়ামী লীগ নেতা চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আলী, সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক জিএস জকির আহমদ মামুন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম উপ-কমিটির সদস্য লায়ন ছাবের আহমদ, কর্ণফুলী ওলামা লীগের সভাপতি ইউনুছ অহিদী, আওয়ামী লীগ নেতা এম এন ইসলাম, হোসেন তালুকদার, মো. বাহাদুর, আবু তাহের মেম্বার, কর্ণফুলী উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মো. বাহাদুর খান, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীন বাপ্পি, কর্ণফুলী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দিন, কর্ণফুলী উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সাজ্জাদ সাজিদ, চরপাথরঘাটা ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ উদ্দীন চৌধুরী, শিকলবাহা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি পিংকু শীল, সম্পাদক আরিফ হোসেন, জুলধা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. নুরুল হক চৌধুরী, ছাত্রলীগ নেতা মোস্তফা শাকিল, ইমরান, সাহাবুদ্দীন শিহাবসহ প্রমুখ।

বিবার্তা/জাহেদ/এসবি