সংকট মোকাবেলায় ভারতের বিকল্প হিসেবে মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ প্রক্রিয়ায় গত দু'দিনে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে প্রায় দুই হাজার টন পেঁয়াজ।
অথচ গত এক মাসে এ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল ৩ হাজার টনের বেশি। তবে মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে সিন্ডিকেট প্রথার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন।
মিয়ানমার থেকে আসা একের পর এক পেঁয়াজবাহী ট্রলার ভিড়ছে টেকনাফ স্থলবন্দর ঘাটে। প্রতিদিনই ৮ থেকে ১০টি ট্রলারে করে প্রায় ৯০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসছে এখানে। স্বাভাবিক সময়ে এ বন্দরে দিয়ে তেমন পেঁয়াজ আমদানি না হলেও বিরাজমান সংকট মোকাবেলায় ভারতের বিকল্প হিসেবে মিয়ানমারকেই বেছে নিয়েছে সরকার।
হঠাৎ করে আমদানির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় কর্মচঞ্চল হয়ে উঠেছে এ স্থলবন্দর। তবে পেঁয়াজ সারাদেশে দ্রুত পরিবহনের ক্ষেত্রে বন্দরে অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো এবং পুলিশি হয়রানি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন আমদানিকারক ও পরিবহন শ্রমিকরা।
এদিকে বেশি লাভের আশায় আমদানিকারক কিংবা ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট সৃষ্টির চেষ্টা করলে কঠোরভাবে দমনের ঘোষণা দিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন।
বিবার্তা/রবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]