
রোজা অবস্থায় পানাহারের মতো ধুমপানও নিষিদ্ধ। সুবহে সাদিকের পর সূর্যাস্ত পর্যন্ত সামান্য পরিমাণ ধুমপান করলেও রোজা ভেঙ্গে যায়। কেউ যদি রমজানের রোজা রেখে স্বেচ্ছায় ধুমপান করে, তাহলে তার রোজা ভেঙে যায় এবং তার ওপর কাজা ও কাফফারা উভয়টি আদায় করা আবশ্যক হয়। (কাজা অর্থ একটি রোজার বদলে পরবর্তীতে আরেকটি রোজা রাখা আর কাফফারা আদায় করার তিনটি পদ্ধতি রয়েছে ১. একটি দাস মুক্ত করা, ২. ৬০ জন মিসকিনকে দুই বেলা ভালোভাবে তৃপ্তিসহকারে আহার করানো ৩. ধারাবাহিকভাবে ৬০টি রোজা রাখা।)
তবে অনিচ্ছায় অন্য কারো সিগারেটের ধোঁয়া যদি রোজাদারের নাক-মুখ দিয়ে ঢুকে যায়, তাহলে তার রোজা ভাঙে না। কিন্তু রোজাদার যদি ইচ্ছাকৃত অন্য কারো সিগারেটের ধোঁয়াও নাক-মুখ দিয়ে টেনে নেয়, তাহলে রোজা ভেঙে যায়।
একইভাবে মশার কয়েল, ধূপ, আগরবাতির ধোঁয়া অনিচ্ছাকৃত কারো নাকে-মুখে চলে গেলে রোজা ভাঙবে না, ইচ্ছাকৃত এগুলোর ধোঁয়া টেনে নিলে রোজা ভেঙে যাবে।
বিবার্তা/এমবি
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]