সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষনের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলা এবং অছাত্রদের কলেজে অবস্থানের বিষয়ে নীরবতা পালন করায় কলেজের অধ্যক্ষ ও হোস্টেল সুপারের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
পাশাপাশি গণধর্ষণের ঘটনার দায় কার, তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে এটি অনুসন্ধান করতে নির্দেশও দিয়েছেন হাইকোর্ট।মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়ার নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের ভার্চুয়াল বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত রুলসহ এই আদেশ দেন।
শিক্ষাসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, এমসি কলেজের অধ্যক্ষ, হোস্টেল সুপারসহ বিবাদীদের দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আগামী ১৮ অক্টোবর পরবর্তী আদেশের জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মেসবাহ উদ্দিন এই গণধর্ষণের ঘটনায় গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন আদালতের নজরে এনে প্রয়োজনীয় আদেশের আবেদন জানান।
সিলেটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (সাধারণ) রেখে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার মারফত প্রতিবেদন দিতে বলেছেন হাইকোর্ট।
বিবার্তা/আবদাল
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]