ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা ‘হত্যাকাণ্ডে’র বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও দোষীদের রাষ্ট্রীয় আইনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

১৮ মার্চ, সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতি এ দাবি জানায় সংগঠনটি।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সর্বজন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্রমাগত প্রশাসনিক চতুরতা ও ক্ষমতার ছত্রছায়ায় শক্তি প্রদর্শনীর কারখানায় পরিণত হচ্ছে। আর এই কারখানায় সবচেয়ে নিগ্রহের শিকার মূখ্যত সাধারণ ও প্রশ্ন উত্থাপনকারী শিক্ষার্থীরা।

সবিশেষে, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একেকটা নিপীড়ক-সৃষ্টি, নিপীড়ক-রক্ষা এবং নিপীড়িত-দমন যন্ত্র হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। নিকট অতীতে আমরা এমন কর্মকাণ্ডের অনেক উদাহরণ দেখেছি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। নতুন করে আবারও দেখলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়টির আইন বিভাগের ১৩তম ব্যাচের (২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা গত ১৫ মার্চ ২০২৪ আত্মহত্যা করে যেন সেই কারখানাটির আসল চেহারা জাতির সামনে একদম খুলে দিয়ে গেলেন। আত্মহত্যার আগে তিনি ফেসবুকের এক পোস্টে যে সত্য প্রকাশ করে গেছেন, তা শুধু মর্মস্পর্শী ও হৃদয়বিদারকই নয়, একইসঙ্গে তা পরিষ্কার আত্মহত্যার প্ররোচনাও। অবন্তিকার লেখা থেকেই এটা পরিষ্কার যে, প্ররোচিত ও বাধ্য হয়েই তিনি আত্মহত্যা করেছেন;

তার ভাষায়, ‘এটা সুইসাইড না এটা মার্ডার। টেকনিক্যালি মার্ডার।’ আমরাও বলতে চাই, এটাকে শুধুই নির্বিবাদ আত্মহত্যা হিসেবে দেখাটা হবে একটি ভ্রান্তি। আমরাও সন্দেহাতীত ভাবে মনে করি যে এটি একটি ‘সিসটেমেটিক মার্ডার’ বা ‘কাঠামোগত হত্যাকাণ্ড’।

আশংকার কথা হলো, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতীতের যৌন নিপীড়নের ঘটনার বিচারহীনতার সংস্কৃতির যে বিস্তার ঘটেছে অবন্তিকা সে ধারাবাহিকতারই শিকার! এর আগেও আরেক শিক্ষার্থী অঙ্কন বিশ্বাসের মৃত্যুর তদন্ত না হওয়া এ বিচারহীনতাকে স্থিতি দিয়েছে। আর এবারের প্ররোচিত আত্মহননের আগে অবন্তিকা তার এক পুরুষ সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে লাগাতার যৌন নিপীড়ন, মানসিক উৎপীড়ন ও তাকে হুমকিধামকি দেয়ার লিখিত অভিযোগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে দাখিল করেছিলেন। কিন্তু, আমরা বিস্মিত হয়ে জানলাম যে, দায়িত্বরত প্রক্টর বা তার সহকারীরা কেউই এ অভিযোগ তো আমলে নেনইনি উল্টো নিপীড়ক শিক্ষার্থীর পক্ষাবলম্বন করে অবন্তিকাকে ‘ভিক্টিম ব্লেমিংয়ে’র শিকার বানিয়ে সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম নিপীড়নমূলক আচরণ ও শ্রবণঅযোগ্য ভাষায় তিরস্কার করেছেন। এমনকি তিনি অবন্তিকাকে একা পেয়ে শারীরিক লাঞ্ছনা পর্যন্ত করতে চেয়েছেন। এসবই অবন্তিকা ফেসবুক পোস্টে বিস্তারিত লিখে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন।

আমরা মনে করি, অবন্তিকার লিখে যাওয়া ফেসবুক পোস্ট তথা ‘সুইসাইড নোট’টি অনিবার্যভাবেই ফৌজদারী অপরাধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আইনে একটি আমলযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ নথি।

আমরা শিক্ষকদের এমন দায়িত্বহীন অন্যায় আচরণে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ও লজ্জিত। দায়িত্বশীল পদে থেকে এমন অশিক্ষকসুলভ আচরণ আজকে বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক এক চর্চায় পরিণত হয়েছে, যার পেছনে রয়েছে এক সুসংহত রাষ্ট্রীয় ও সরকারি ক্ষমতাকাঠামোর প্রশ্রয়। শুধু সরকারি দলীয় পরিচয় আর ব্যক্তিগত আনুগত্যের কারণে পদপাওয়া বা নিয়োগ পাওয়া এসব শিক্ষক বা প্রশাসকদের তাবেদারী এবং দাসত্বমূলক আচরণের কারণে সরকার-সমর্থিত ছাত্র সংগঠন ও শিক্ষক সংগঠনগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমনভাবে জিম্মি করে ফেলেছে যে, তারা কোনো প্রকার গণতান্ত্রিক আচরণেরই পরোয়া করে না। অবন্তিকার ‘হত্যাকাণ্ড’ প্রমাণ করে দিল দলীয়করণের পাটাতন ব্যবহার করে পেশী শক্তিধারী ও অযোগ্যদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করলে তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমন নিপীড়নের উর্বরক্ষেত্রেই পরিণত করতে থাকবেন লাগাতার। কেন সর্বজনের বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন অনুগত দলদাস শিক্ষক নিয়োগের চলমান প্রক্রিয়াকে তলিয়ে দেখা হবে না? জনগণের করের টাকায় পরিচালিত সর্বজন বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন দলীয় মাস্তানি কেন চালানো হবে? কেন সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় সর্বজন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা এসব অপেশাদার ভূমিকাকে লাগাতার প্রশ্রয় দিয়ে চলেছি? আমরা মনে করি, এসব প্রশ্নের উত্তরের মধ্যেই লুকিয়ে আছে অবন্তিকার ‘কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডে’র প্রকৃত সারসত্য।

মর্মান্তিক ব্যাপার হলো, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে অবন্তিকা আত্মহত্যার বিরুদ্ধে জনপরিসরে বক্তব্য দিয়েছেন। অথচ পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল তার জন্য যে, সেই মানুষটিকেই ১৫ দিন পরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হলো! অথচ, অবন্তিকা বাঁচতে চেয়েছিলেন, তার ভাষায় তিনি লিখে গেছেন: ‘...আমি ফাঁসি দিয়ে মরতেসি। আমার উপর দিয়ে কী গেলে আমার মতো নিজেকে এতো ভালোবাসে যে মানুষ সে মানুষ এমন কাজ করতে পারে। আমি জানি এটা কোনো সলিউশন না কিন্তু আমাকে বাঁচতে দিতেসে না বিশ্বাস করেন। আমি ফাইটার মানুষ। আমি বাঁচতে চাইসিলাম!’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অবন্তিকার এই মর্মন্তুদ আত্মহত্যার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত আম্মান সিদ্দিকীকে সাময়িক বহিষ্কার এবং সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক দায়িত্ব থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে। তাদের বিরুদ্ধে কুমিল্লার কোতোয়ালী থানায় ‘আত্মহত্যার প্ররোচনা’র মামলাও করেছেন অবন্তিকার মা। অভিযুক্তরা গ্রেফতারও হয়েছেন এবং এ আত্মহত্যায় তাদের সম্পৃক্ততার প্রাথমিক প্রমাণও পুলিশ পেয়েছে। যদিও অভিযুক্তরা গ্রেফতারের আগে ‘ভিক্টিম ব্লেমিং’ ও আত্মপক্ষ সমর্থন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও গণমাধ্যমে নানারকম কথা বলে ঘটনার প্রতিবাদে জেগে ওঠা গণবিস্ফোরণকে ভিন্নখাতে প্রবাহের অপচেষ্টা করে গেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উভয় অভিযুক্তকে সাময়িক বহিষ্কার ও পুলিশের গ্রেফতার করা আশু পদক্ষেপ হিসেবে সাধুবাদ পাবার যোগ্য, তবে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিচার যেন দ্রুততম সময়ে তরান্বিত হয় তা রাষ্ট্র ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে এবং একই সঙ্গে বিচার বিভাগীয় তদন্তের উদ্যোগ নিয়ে দোষী ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় আইনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

দাবিসমূহ:

১। যথাযথ কর্তৃপক্ষকে সমস্ত প্রমাণ আমলে নিয়ে দ্রুততম সময়ে বিচারবিভাগীয় তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
২। পূর্বে দায়েরকৃত অন্যান্য অভিযোগ দ্রুত তদন্ত এবং বিচার করে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এরকম মর্মান্তিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
৩। যৌন হয়রানি, যৌন নিপীড়ন, ধর্ষণ, ধর্ষণের চেষ্টা এ সবই যে ফৌজদারি অপরাধ এবং এ সকল অপরাধের আদতে বিচারের দায়িত্ব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নয় বরং বিচারালয়ের, সে বিষয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অপরাপর জনগণের মধ্যে জনসচেতনতা ছড়িয়ে দেয়ার কাজে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলকে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।
৪। বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হয়রানি যেন না ঘটে, ঘটলে কোথায় কার কাছে যেতে হবে, কীভাবে যেতে হবে-- এই সম্পর্কিত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রদানের জন্য ক্যাম্পাসগুলোতে যৌন নিপীড়নবিরোধী সেলগুলোকে সক্রিয় করতে হবে।

ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার মতো আর কোনও শিক্ষার্থীকে যেন এভাবে অকালে চলে যেতে না হয়। তার অকালপ্রয়াণে আমরা মর্মাহত, ব্যথিত ও শোকাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমরা সমবেদনা জানাই। অবন্তিকার পরিবারের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকারের পক্ষে আমরা সদাসোচ্চার থাকার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন যারা:

১। স্নিগ্ধা রেজওয়ানা, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২। সৌমিত জয়দ্বীপ, সহকারী অধ্যাপক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩। কাব্য কৃত্তিকা, প্রভাষক, সেন্টার ফর আর্কিওলজিক্যাল স্টাডিজ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৪। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫। ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা, সহকারী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৬। অলিউর সান, প্রভাষক, ইংরেজি এবং মানবিক বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
৭। মাসউদ ইমরান মান্নু, অধ‍্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ‍্যালয়
৮। আহমেদ আবিদ, সহকারী অধ্যাপক, জেনারেল এডুকেশন,ইউনিভারসিটি অব লিবারেল আর্টস, বাংলাদেশ ( ইউল্যব)
৯। সুমন সাজ্জাদ, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১০। মুন্নি মেরিনা চিরান, খণ্ডকালীন প্রভাষক, জেনারেল এডুকেশন বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
১১। লাবনী আশরাফি, প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
১২। বেগম শারমিনুর নাহার, জেষ্ঠ্য প্রভাষক, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
১৩। ইসমাইল সাদী, সিনিয়র লেকচারার, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। আর রাজী, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৫। হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১৬। তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস
১৭। সায়মা আলম, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, চট্টগ্রাম বিশ্বিবদ্যালয়
১৮। আর এ এম হাসান তালুকদার, প্রভাষক, স্কুল অফ জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
১৯। স্বাধীন সেন, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২০। মাহমুদুল সুমন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২১। আরাফাত রহমান, সহকারী অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
২২। ফাহমিদুল হক, ভিজিটিং অধ্যাপক, সেন্টার ফর এক্সপেরিমেন্টাল হিউম্যানিটিজ, বার্ড কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
২৩। রায়হান রাইন, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৪। শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
২৫। সুমন রহমান, অধ্যাপক, মিডিয়া স্টাডিজ এন্ড জার্নালিজম, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
২৬। কামরুল হাসান মামুন, অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৭। পারভীন জলী, অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। সৌম্য সরকার, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি‌, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৯। শরৎ চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ব্র্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩০। অর্পিতা শামস মিজান, সহকারী অধ্যাপক, আইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩১। আরিফুজ্জামান রাজীব, সহযোগী অধ্যাপক, ইইই, বশেমুরবিপ্রবি
৩২। মুহাম্মদ কাছিফুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৩। সৈয়দ নিজার, সহযোগী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৪। নাসির উদ্দিন আহমদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫। মাইদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৩৬। মনিরা শরমিন, সহকারী অধ্যাপক, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
৩৭। মোহাম্মদ রায়হান শরীফ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩৮। রাইসুল সৌরভ, সহযোগী অধ্যাপক, আইন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও পিএইচডি গবেষক, স্কুল অফ ল'
ইউনিভার্সিটি অফ গলওয়ে, আয়ারল্যান্ড
৩৯। মীর রিফাত উস সালেহীন, প্রভাষক, স্কুল অব জেনারেল এডুকেশন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৪০। মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। সামিনা লুৎফা, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪২। মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৩। গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪। আইনুন নাহার, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। শারমিন আফরোজ শান্তু, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৪৬। কাজী ফরিদ, অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
৪৭। মো: খোরশেদ আলম, অধ্যাপক, বাংলা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৮। আবুল ফজল, সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
৪৯। মোঃ তানভীর আহসান, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
৫০। মো: সাজ্জাদ হোসেন জাহিদ, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি , ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
৫১। আলমগীর মোহাম্মদ, প্রভাষক, ইংরেজি, বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, কুমিল্লা
৫২। কনক আমিরুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, ফোকলোর বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫৩। কাজলী সেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৪। মাহবুবুল হক ভূঁইয়া, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৫। কাজী মামুন হায়দার, সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫৬। শেহরীন আতাউর খান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
৫৭। তাসনীম সিরাজ মাহবুব, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৮। আ-আল মামুন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯। কাজী শুসমিন আফসানা, সহযোগী অধ্যাপক, নাট্যকলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৬০। মানস চৌধুরী, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬১। কাজী মারুফুল ইসলাম, অধ্যাপক, উন্নয়ন অধ্যয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬২। রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৩। মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪। সাঈদ ফেরদৌস, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
৬৫। খন্দকার আশরাফুল মুনিম, অধ্যাপক, অর্থনীতি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৬৬। সুবর্ণা মজুমদার, সহকারী অধ্যাপক, যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
৬৭। ফারহানা সুস্মিতা, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

বিবার্তা/লিমন