বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ শেখ ফজলুল হক মণি’র ৮৩তম জন্মদিন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালন করেছে যুবলীগ।
শনিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টায় বনানী কবরস্থানে শহীদ শেখ ফজলুল হক মণিসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ, দোয়া মাহফিল ও খাদ্য বিতরণ করা হয় এবং সকাল ১১ টায় ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে “শেখ ফজলুল হক মণি; সৃষ্টিশীল তারুণ্যের প্রতীক” শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, এমপি। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুুরী। সভাপতিত্ব করেন-যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সঞ্চালনা করেন-সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেগম মতিয়া চৌধুরী, এমপি বলেন, মণি ভাইয়ের জন্মদিনে স্মরণসভা করবো এটা কখনও ভাবি নাই। জন্মদিন যেমন আনন্দের তেমনি জন্মদিনে স্মরণসভা অত্যন্ত বিয়োগান্তক বেদনা বিধুর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৬দফা শুধু প্রমান করেন নাই, তাকে শুধু বাস্তবায়িত করেন নাই, এটাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন শেখ মণি ভাই। তিনি কারান্তরীণ হওয়ার আগে চারণের বেশে সারাদেশ ঘুরে ছয় দফাকে জনগণের অন্তরে গ্রথিত করেছেন। ছয় দফাকে কেন্দ্র করে মনি ভাই হরতাল পালন করেন। সেই হরতালকে সফল করেছেন নারায়ণগঞ্জের আদমজীর শ্রমিক ও তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকদের সমন্বয়ে, এই সন্বয়ের মূল কারিগর ছিলেন মণি ভাই।
তিনি বলেন, মনি ভাইয়ের একটি সম্মোহনী গুণ ছিল। সেটা হলো যদি কোন শ্রোতা তার বক্তব্যে দ্বিমত পোষন করতেন, সেই শ্রোতাকেও তার বক্তব্য দ্বারা তার দিকে টেনে নিতেন। এটা তিনি বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকেই শিখেছিলেন। মণি ভাইয়ের হাত আর কলম সমান তালে চলত যা অন্য কারও নেতৃত্বের মাঝে দেখি নাই। অনেকে বক্তব্য করতে পারে কিন্তু ড্রাফট করতে পারে না, আবার অনেকে ড্রাফট করতে পারে কিন্তু বক্তব্য দিতে পারে না; মণি ভাই ড্রাফট ও বক্তব্য সমান তালে পারতেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় ক্যাম্পে ক্যাম্পে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল দিতেন, ভারতে উপস্থিত শরণার্থীদের পাশে গিয়ে তাদেরকেও বিভিন্নভাবে সান্তনা দিতেন। তিনি তরুন সমাজকে, যুবসমাজকে স্বাধীনতার জন্য, যুদ্ধ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করতেন।
তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন- ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা তার পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এদেশে এসেছিলেন, সেদিন যেমন এদেশের মানুষ বলেছিল ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে আমরা আছি তোমার সাথে। ঠিক তেমনি পরশ-তাপসও শেখ হাসিনার পাশে রয়েছে। শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে যুবলীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে একইভাবে বলতে হবে ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে যুবলীগ আছে শেখ হাসিনার সাথে।
সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, আমার প্রিয় যুবলীগের ভাই ও বোনেরা আপনাদের নেতা, শেখ ফজলুল হক মণি আমার বাবা। বাবাকে আমরা খুক কম পেয়েছি। আমি মাত্র ৫ বছর ছিলাম যখন আমার বাবা, শেখ ফজলুল হক মণিকে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে হত্যা করা হয়েছিল। বাবা আমাদের সাথে খুবিই বন্ধুসুলভ ছিলেন। আমাদেরকে নিয়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যেতেন। স্বপ্নের মত ছিল দিনগুলি। বাবার যেই বিষয়টি আমাকে সবচেয়ে বেশি নাড়া দেয়, সেটা হল বাবার কর্ম ও বাবার মমত্ববোধ। তিনি আত্মকেন্দ্রিক রাজনীবিদ ছিলেন না, নেতা-কর্মীদের প্রতি ছিল তাঁর অপরিসীম মমত্ববোধ ও দরদ। একজন কর্মী মারা যাওয়ায় আমি বাবাকে শিশুর মত কাঁদতে দেখেছি। বাবার প্রতি তাঁদের যেই ভালবাসা আর সম্মানবোধ সেটা আমাকে গভীরভাবে স্পর্শ করে।
তিনি আরো বলেন, শেখ মণি’র রাজনৈতিক পরিচয় আপনাদের জানা। শেখ মণি যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করে যুবসমাজকে সংগঠিত করে বঙ্গবন্ধুর দেশ গড়ার কাজে নিয়জিত করে একটা সুখী, সমৃদ্ধ, ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র গঠন করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। স্বল্প উন্নত রাষ্ট্র থেকে আজকে বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে আমরা উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের কাতারে। আমাদের চিহ্নিত করতে হবে আগামীর সংগ্রাম কি, প্রতিকূলতা কি। চিহ্নিত করতে হবে সেই সংগ্রামের ধরণ কি; প্রতিকূলতার বৈশিষ্ট কি।
পরশ বলেন, ইতোমধ্যে আপনাদের কৃতিত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মানবিক যুবলীগে রূপান্তরিত হয়েছে। এখন আপনাদেরই হাত ধরে আগামীর যুবলীগ এদেশে মানবিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করবে। যেই সমাজে আপনাদের মানবিকতাই প্রধান চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করবে এবং এই মানবিকতাই সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হিসাবে বিবেচিত হবে। মানবিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম হলে অন্যায়, অবিচার থাকবে না এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের শোষণমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞান ও মেধাভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েমের জন্য সর্বপ্রথমে দরকার যুক্তিনির্ভর পরিবেশ ও মন-মানসিকতা। চিন্তা-ভাবনায় বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ হতে হবে।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা শুধু রাজনীতিবিদ তৈরি করবেন তা নয়, আপনারা নেতা তৈরি করবেন। সকল ক্ষেত্রে নেতার প্রয়োজন রয়েছে। আমরা যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন আপনাদের সাথে আছি। তিনি আরও বলেন-মণি ভাইয়ের জন্মদিনের আবহ তৈরি করা আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টের, বেদনা বিধুর। শেখ ফজলুল হক মনি শুধু ব্যক্তি নয়, একজন প্রতিষ্ঠানও বটে। বঙ্গবন্ধুর পরে এদেশের বিখ্যাত নেতাদের মধ্যে শেখ মণি আবির্ভূত হতেন। নেত্রী শেখ হাসিনা আসতেন ক্রমান্বয়ে সেটাই আমাদের প্রত্যাশা ছিল। যে কোন কঠিন পরিস্থিতিতে আপনারা শেখ হাসিনার পাশে থাকবেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এর পরে অনেকেই রাস্তায় ছিলেন না। কিন্তু আমরা ছিলাম।
সঞ্চালকের বক্তব্যে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন- আজ প্রোগ্রামে আসার সময় দেখলাম বিএনপি-ছাত্রদলের কুলাঙ্গাররা দেশের বিরুদ্ধে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে। পরিস্কার ভাষায় বলতে চাই ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুসহ মণি ভাইকে যারা হত্যা করেছে, আরজু মণিকে যারা হত্যা করেছে, সেই জামাত-বিএনপির দোসররাই আজকে দেশের বিরুদ্ধে, নেত্রীর বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে। এই হত্যাকারীরা আবার নতুন করে মাঠে আসতে চায়। যুবলীগের বন্ধুগণ, শেখ মণি’র আত্মাকে শান্তি দিতে হলে, বঙ্গবন্ধুর আত্মাকে শান্তি দিতে রাজপথে থেকে এই জামাত-শিবির কুচক্রীমহলকে দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে হবে। তাদেরকে বিতাড়িত করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য এড. মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, ডা. খালেদ শওকত আলী, শেখ ফজলে ফাহিম, মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন, এমপি, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. নবী নেওয়াজ, মো. এনামুল হক খান, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, ইঞ্জি. মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজ উদ্দিন আহমেদ, মোঃ জসিম মাতুব্বর, মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ ম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, মুহাঃ বদিউল আলম, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, মো. রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, আবু মুনির মো. শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, এ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রফেসর ড. মো. রেজাউল কবির, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. জহুরুল ইসলাম মিল্টন, শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক ব্যারিস্টার আলী আসিফ খান রাজিব, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী সারোয়ার হোসেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মুস্তাফিজ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মো. ফরিদ রায়হান, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক শাহীন মালুম, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. হারিস মিয়া শেখ সাগর, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. আবদুল হাই, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক এড. মো. হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মো. আব্দুল মুকিত চৌধুরী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এড. মুক্তা আক্তার, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক এড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-অর্থ সম্পাদক শরীফুল ইসলাম দুর্জয়, উপ-শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক কাজী খালিদ আল মাহমুদ টুকু, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফজলে রাব্বি স্মরণ, উপ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ মিসির আলি, উপ-জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক শামসুল কবির রাহাত, উপ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. আবদুর রহমান, উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সামসুল ইসলাম পাটোয়ারী, উপ-শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. ফিরোজ আল আমিন, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, উপ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা সানজিদা শারমীন, সহ-সম্পাদ আবির মাহমুদ ইমরান, মো. আতাউর রহমান উজ্জল, মির্জা মোঃ নাসিউল আলম শুভ্র, মোঃ রাজু আহমেদ, ব্যারিস্টার আরাফাত হোসেন খান, মো. আলামিনুল হক আলামিন, মোঃ আবদুর রহমান জীবন, মো. নাজমুল হুদা ওয়ারেছী চঞ্চল, মোঃ আরিফুল ইসলাম, সামিউল আমিন, মোঃ আলমগীর হোসেন শাহ জয়, মো. কামরুল হাসান লিংকন, মো. বাবলুর রহমান বাবলু, আহতাসামুল হাসান ভূইয়া রুমি, মো. রাশেদুল ইসলাম সাফিন, মো. আবু রায়হান রুবেল, ইঞ্জি. কামরুজ্জামান, মো. মনিরুজ্জামান পিন্টু, মো. মনিরুল ইসলাম আকাশ, এ্যাড. মো. জয়নাল আবেদীন চৌধুরী রিগ্যান, কার্যনির্বাহী সদস্য এ্যাড. আব্দুর রকিব মন্টু, প্রফেসর মো. জাহাঙ্গীর আলম, কায়কোবাদ ওসমানী, এড. মো. নাজমুল হুদা নাহিদ, সরদার মোহাম্মদ আলী মিন্টু, মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, প্রফেসর ড. বিমান কুমার বড়–য়া, এড. এম এ কামরুল হাসান খান আসলাম, মো. হুমায়ুন কবির, এড. মো. গোলাম কিবরিয়া, শেখ মাতিন মুসাব্বির সাব্বির, প্রফেসর ড. মো. আরশেদ আলী আশিক, ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান সুজন, আবুল কালাম আজাদ, শাম্মি খান, মো. শহিদুল ইসলাম লাকি, জি এম গাফফার হোসেন, এড. কাজী বসির আহমেদ, মো. মেহেরুল হাসান সোহেল, রাজু আহমেদ ভিপি মিরান, মো. মুজিবুর রহমান, ইঞ্জি. মুক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, এড. মো. শওকত হায়াত, ইঞ্জি. মো. আসাদুল্লা তুষার, মানিক লাল ঘোষ, মো. মোবাশ্বার হোসেন স্বরাজ, মো. মুজিবুর রহমান মুজিব, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমি ফাতেমা, মো. তারিক আল মামুন, মো. জসিম উদ্দিন, ড. আশিকুর রহমান শান্ত, এ বি এম আরিফ হোসেন, সৈয়দ আলাউল ইসলাম সৈকত, মো. অলিদ হোসেন, ডাঃ মো. আওরঙ্গজেব, এড. শেখ মো. তরিকুল ইসলাম, এড. মো সাজেদুর রহমান চৌধুরী বিপ্লব, বিকাশ চন্দ্র হাওলাদার, মো. আসাদুজ্জামান সুজন, মো. আরিফুল ইসলাম উজ্জলসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।
বিবার্তা/সোহেল/জেএইচ
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]