চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) ল্যাবে সাতজনের নমুনায় প্রাথমিকভাবে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। নমুনাগুলোতে ওমিক্রনের অস্তিত্ব থাকার বিষয়টি প্রায় ৯০ ভাগ নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে অধিকতর নিশ্চিত হতে নমুনাগুলো জিনোম সিকোয়েন্সের জন্য ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।
সিভাসুর সহকারী অধ্যাপক ইফতেখার রানা বলেন, ‘বিদেশ থেকে আনা ওমিক্রন শনাক্তের কিটে সাতজনের শরীরে প্রাথমিকভাবে ওমিক্রন ভাইরাসটির অস্তিত্ব মিলে। তারা সবাই চট্টগ্রাম অঞ্চলের বাসিন্দা। তবে অধিকতর নিশ্চিত হতে নমুনাগুলো ঢাকায় পাঠানো হবে। আগামী রবিবার (২৩ জানুয়ারি) ফলাফল পেলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
জানা যায়, গত ডিসেম্বর মাসে বিদেশ থেকে ১০০টির মতো ওমিক্রন শনাক্তের কিট আনে সিভাসু। ইতোমধ্যে ৩৭টিরও বেশি পরীক্ষা করেছে। এর মধ্যে ৭টিতে ওমিক্রন শনাক্ত হয়। সিভাসুতে আনা এ কিটের মাধ্যমে ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত কি-না, তা বুঝা যাবে। ১০০টি কিটের খরচ পড়েছে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
বিবার্তা/আশিক
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]