শিরোনাম
নির্বাচন নিয়ে প্রবাসীদের ভাবনা ও প্রত্যাশা
প্রকাশ : ১০ ডিসেম্বর ২০১৮, ২১:৫৫
নির্বাচন নিয়ে প্রবাসীদের ভাবনা ও প্রত্যাশা
ইউরোপ প্রতিনিধি
প্রিন্ট অ-অ+

পৃথিবীর ১৬৫ দেশে এক কোটির উপরে প্রবাসী বাংলাদেশী রয়েছে। বাংলাদেশের আসন্ন সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইউরোপে দেশের প্রবাসীদের ভাবনা ও প্রত্যাশা নিয়ে এই প্রতিবেদন।


সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত ব্লগার, অনলাইন একটিভিস্ট, মুক্তিযুদ্ধের গবেষক, 'জন্মযুদ্ধ' পেইজের প্রধান অমি রহমান পিয়াল বলেন, ''সত্তর দশকের মাঝ পর্যন্ত বিদেশে বাংলাদেশ কথাটা শুনলেই লোকে আগ্রহী হতো, কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞেস করতো- তুমি শেখ মুজিবের দেশের লোক! এরপর একটা সময় সবুজ পাসপোর্ট ছিল এক অপমানের নাম! লাইন থেকে বের করে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হতো বাংলাদেশীদের। সেই দিন আর নেই। শেখ হাসিনার জনমুখী ও উন্নয়ননির্ভর রাষ্ট্র পরিচালনার সুফল পাচ্ছে সেই সবুজ পাসপোর্ট। বাংলাদেশের পাসপোর্ট। এই গর্বের জায়গা আমি ধরে রাখতে চাই। সে কারণেই চাই আগামী নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগ আসুক, দেশের শাসনভার শেখ হাসিনার হাতেই থাকুক। পাশাপাশি আমার প্রত্যাশা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পুরোপুরি বাস্তবায়ন এবং এখনও জীবিত সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার তার জীবদ্দশাতেই তিনি সেরে যান। বাংলাদেশ আরও এগোক। লোকে যেন নাম শুনেই বলে- তুমি শেখ হাসিনার দেশের লোক!''


সুইডেনে বসবাসকারী লেখক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিষ্ট সাব্বির খান বলেন, ''একাত্তরের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে যে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, যে চেতনায় রচিত হয়েছিল জাতির জনকের স্বপ্নের সংবিধান, একজন বাংলাদেশী প্রবাসী হিসেবে ১৯৭২ এর সেই সংবিধানের আলোকে ধর্মনিরপেক্ষ সোনার বাংলাদেশ দেখার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। ২০১৮ সালের নির্বাচন সুস্পষ্টভাবে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে সামিল হওয়ার নির্বাচন। একাত্তরের মত করে এই নির্বাচনে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির বিজয় আমি দেখতে চাই। সে যুদ্ধে আমি নিজেকেও সামিল করেছি একজন সৈনিক হিসেবে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের অনেক কিছু চাওয়ার আছে। আমরা এখনো অনেক ব্যাপারে সুবিধাবঞ্চিত, যদিও বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা গত ১০ বছরে প্রবাসীদের কল্যানে অনেক কিছুই করেছেন। এখনো যা বাকি আছে অনেক। আমার বিশ্বাস, আগামী নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠন করতে পারলে নেত্রী শেখ হাসিনা সেগুলোরও সমাধান করবেন। আমাদের ভবিষ্যত ভালমন্দ প্রাপ্তির একমাত্র উপায় হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের নিরশঙ্কু জয়লাভ করে সরকার গঠন করা। তবেই শুধু সম্ভব প্রবাসীদের কল্যানকর বিবিধ বিষয়গুলোর আশু সমাধান করা। প্রবাসে আমরা যে যেখানেই আছি, আমাদের উচিত নির্বাচনে মহাজোটের জয়লাভ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করা এবং একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে মোকাবেলা করা। তাহলেই সম্ভব আগামী প্রজন্মের সোনার বাংলা গড়ে তোলা। আমার বিশ্বাস, আমরা হারবো না।''


ডেনমার্কে বসবাসরত জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রসংসদের সাবেক ভিপি ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া বলেন, ''আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে সমৃদ্ধশালী করার জন্য বর্তমান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ সমূহ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। দূরদর্শী সম্পন্ন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বের জন্য বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে সম্মানের সাথে দাঁড়িয়ে। আর্থ সামাজিক উন্নুয়নের সূচকে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় উন্নতি বর্তমান সরকারের সময়ে। এছাড়া প্রবাসীদের কল্যাণে নতুন নতুন বাংলদেশ মিশন ও কনসুলার অফিস করে সেবা প্রদান করছে। এছাড়া প্রবাসীদের মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান এবং প্রবাসী সন্তানদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে কোটা প্রবর্তন, বিদেশগামী কর্মীদের জন্য স্বল্প সুদে ঋণসহ অর্থ প্রদান ও আর্থিক সুবিধা প্রদানের প্রবাসী কল্যান ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করেছে। জনহিতকর ও কর্মসংস্থানমুখী প্রকল্প তৈরী করে মানুষের আয়ের ব্যবস্থা করে বর্তমান সরকার প্রশংসনীয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে দেশ পরিচালনায় এই সরকারের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। প্রবাসীদের ভোট প্রদান সহজতর করা, প্রবাসীদের স্মার্ট কার্ড প্রবাসী মিশন সমূহ থেকে প্রদান করলে সরকার আরো বেশি প্রসঙ্গশনীয় হবে। তাই আগামীতে আবারো প্রবাসীবান্ধব বর্তমান শেখ হাসিনা সরকারের কোন বিকল্প নেই। নৌকার উপর আস্থা রাখলেই কাঙ্খিত সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ এর সুফল ভোগ করবে বাংলার জনগণ। সুশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সই আগামী সরকারের কাছে প্রত্যাশা।''


জার্মানিতে অধ্যয়নরত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শান্তা তাওহিদা, ''বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ যোগ্যতা এবং প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়াবার সুযোগকে প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি করছেন। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন গবেষণা সংস্থা ‘দ্য স্ট্যাটিসটিক্স’ তাদের প্রতিবেদনে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে মনোনীত করেছেন। নারী শিক্ষা ও নারী উদ্যোক্তাদের অগ্রগতি অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারী সংস্থা ‘গ্লোবাল সামিট অব উইমেন’ এর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ’ এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে। জাতিসংঘে অনুষ্ঠিত সাধারণ পরিষদের সভায় নারীর ক্ষমতায়নের জন্য ‘প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ এবং ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ এ্যাওয়ার্ড’ দুটি গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার অর্জনের মাধ্যমে নিজস্ব ব্যক্তিত্ব আর প্রায়োগিক সামর্থ্যকে আরও বেগবান করেছেন তিনি। বিশেষ করে শিশু মৃত্যুর হার রোধকরণ এবং নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। গ্রামীণ নারী, নারী উদ্যোক্তা, মেয়েদের শিক্ষাব্যবস্থা, চাকরিতে নারীর অধিকার, রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ইত্যাদি সেক্টরে ভিন্ন আঙ্গিকে গ্রহণীয় ব্যবস্থা ও সাফল্যের নমুনায়ন দেখিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সামাজিক নিরাপত্তা উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় পিছিয়ে পড়া নারী জনগোষ্ঠীকে মেইনস্ট্রিমে নিয়ে আসার জন্য বহুমুখী প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন আমরা দেখেছি এই সরকারের সময়কালে। শিশুর সুস্থ সুন্দর মানসিক বিকাশের জন্য এবং মায়েদের শারীরিক সুরক্ষার জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটিকে চার মাস থেকে বাড়িয়ে ছয় মাস নির্ধারণ করেছেন । পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে গৃহীত ব্যবস্থায় নারী উদ্যোক্তাগণ এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তহবিল থেকে বিশেষ সুবিধাযুক্ত ১০% সুদে ঋণ পাচ্ছে। পুনঃঅর্থায়নে তহবিলের ১৫% বরাদ্দ রয়েছে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য। সরকার মেয়েদের শিক্ষা গ্রহণের ব্যাপারে ব্যাপক জোর দিয়েছেন। বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ ও বিনামূল্যে মেয়েদের শিক্ষার ব্যবস্থা, ঝরে পড়া কমাতে ও মেয়েদের শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত বৃত্তি দেয়া করেছে বর্তমান সরকার। আমরা চাই, নারী ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সমতার সুন্দর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকারের যেই অবিস্মরণীয় ভুমিকা অব্যাহত থাকুক। আর তাই বাংলাদেশের সকল নারীর সফলতার গল্পগুলো শুরু হোক একাদশ জাতীয় নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট দেয়ার মাধ্যমে।''


নরওয়েতে অধ্যয়নরত পিএইচডি'র ছাত্র সাইফ ইশতিয়াক বলেন, ''নির্বাচন নিয়ে আগামী সরকারের কাছ থেকে কিছু প্রত্যাশার কথা উল্লেখ করেন। সামগ্রিক বিচারে বর্তমান সরকারের কর্মকান্ড সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গঠনে খুবই ইতিবাচক। তবু আগামী সরকারের কাছ থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রত্যাশার কথা বলেছেন শিক্ষায়, ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত গ্রেডিং সিস্টেম উঠিয়ে দিয়ে শিশুদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা থেকে রক্ষা করতে হবে। এতে কোচিং বাণিজ্যও বন্ধ হবে। স্নাতকে স্বল্পসুদে দীর্ঘমেয়াদী শিক্ষাঋণ দিতে হবে। গবেষণাখাতে বাজেট বাড়াতে হবে। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সকল নাগরিককে সরকারি স্বাস্থ্য ইনস্যুরেন্স এর আওতায় আনতে হবে। সরকারি হাসপাতালের মান ও সেবা আন্তর্জাতিক মানের করতে হবে। বিশেষায়িত নার্স তৈরি করতে হবে। সঠিক আয়কর উত্তোলন সুনিশ্চিত করতে হলে স্ক্যানডিনিভিয়ার দেশগুলোর আয়কর মডেল গ্রহণ করতে পারে। এ মডেলে চাকুরীদাতারা আয়কর তুলে আয়কর বিভাগে জমা দেয়। বেতন কাঠামোর উপরে ভিত্তি করে আয়কর বিভাগ একটি ট্যাক্সটেবিল প্রকাশ করে যার ভিত্তিতে এই অগ্রিম আয়কর তোলা সম্ভব। দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স নীতি। নিরাপদ সড়ক আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন। নতুন উদ্যোক্তা তৈরির জন্য প্রতিটি জেলায় উদ্যোক্তা ব্যাংক স্থাপন করে স্বল্পসুদে দীর্ঘমেয়াদী উদ্যোক্তাঋণ প্রকল্প চালু করতে হবে। রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধী মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে শেখ হাসিনার সরকারের কোন বিকল্প নেই।''


জার্মানিতে কর্মরত প্রবাসী আর্কিটেক্ট ইঞ্জিনিয়ায় হাবিবুর রহমান বলেন, ''বাংলাদেশে একটি অবাধ, অংশগ্রহনমূলক, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে চলছে দেখে বিশ্বের সকল প্রবাসীদের মতো জার্মানীর প্রবাসীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ ও যেমন উত্তেজনা বিরাজ করছে। এই নির্বাচনটি হতে চলছে কোনও দলীয় সরকারের অধীনে অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন, যাহা নিঃসন্দেহে সরকার, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ এ বাংলাদেশকে জিততেই হবে, তা না হলে এখন পর্যন্ত জাতীয় জীবনের সকল অর্জন অনেক পিছিয়ে যাবে।''


বাংলাদেশে নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহোলদ বলেন, “বাংলাদেশকে একটি অসাধারণ সম্ভাবনাময় দেশ ও এই দেশে জার্মান কোম্পানিগুলো ব্যবসা ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দে বোধ করছে”। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন মন্তব্য নিঃসন্দেহে আমাদের জার্মান প্রবাসীদের জন্য সম্মানজনক। আমরা চাই, বাংলাদেশের জনগণ কোনও স্বাধীনতাবিরোধী বা এক সময় বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে শীর্ষে নেয়া কোন দলের মিথ্যা আশ্বাস বা আকাশ কুসুম স্বপ্নে বিভ্রান্ত না হয়ে, যেই ধারায় বাংলাদেশের উন্নয়ন চলছে, সেই ধারা অব্যহত রাখার প্রত্যয়ে আগামী নির্বাচনে তাদের একটি ভোট কে সঠিক প্রার্থীকে দিয়ে আমাদের প্রবাসীদের চিন্তামুক্ত করবেন। এছাড়া আপনার এই একটি ভোট যেন আবারো রাজাকার বা তাদের উত্তরসূরিদের মন্ত্রী বানিয়ে গাড়িতে জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ৩০ লক্ষ শহীদ আর লাখো বীরাঙ্গনার আত্মত্যাগকে অপমান করতে না পারে, এই ব্যাপারে সজাগ থাকবেন।''


সুইডেন প্রবাসী ইঞ্জিনিয়ার হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, ''বাংলাদেশের রাজনীতি এবং প্রবাসীদের ভাবনা এই প্রেক্ষিতে প্রশ্নের কোনো অবকাশ নেই।বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্ন থেকে প্রবাসীদের বিশেষ অবদান রয়েছে দেশীয় রাজনৈতিক মতামত বিকাশের এই সুদীর্ঘ পথে। আসছে নির্বাচনে আবারও আমরা বরাবরের মত নড়েচড়ে বসেছি আরও একটি সফল নির্বাচন দেশবাসীর সাথে সুদুর থেকে প্রত্যক্ষ করব বলে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ যতবার সরকার গঠন করেছে দেশবাসী বছরে এগিয়েছে একটি দশকের উন্নতির সেতু। আবারও আমাদের ভোটে এই সরকার দেশের নেতৃত্বে আসবে ইনশাহআল্লাহ, এটা শুধু সময়ের ব্যাপার।''


বিবার্তা/বিদ্যুৎ/কামরুল


সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com