'তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি'র সদস্য সচিব, অর্থনীতিবিদ, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, কেন্দ্রীয়ভাবে আমরা কর্মসূচি করে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছি- বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা লোপাটের সাথে মন্ত্রী-এমপি ও উপদেষ্টারা জড়িত। তাদেরও বিচার করতে হবে।

রবিবার দিনাজপুরের ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবসের কর্মসূচির আগে সকালে সাংবাদিকদের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

আনু মুহাম্মদ হুঁশিয়ারি দেন, তদন্তের নামে অতীতের মত যদি কয়লা লুটপাটের ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয় তাহলে জাতীয় কমিটি গণ আন্দোলনের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে গণ আদালতে তাদের বিচার করতে বাধ্য হবে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের এই শিক্ষক বলেন, উম্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা খনি হলে ২০ কিলোমিটারের মধ্যে বিশুদ্ধ পানি ও বিশুদ্ধ বায়ু পাওয়া যাবে না। থাকবে না তিন ফসলি জমি। ফলে সাধারণ মানুষ বিশুদ্ধ পানি, বিশুদ্ধ বায়ু ও বেঁচে থাকার মত সুস্থ পরিবেশ এবং খাদ্য সংকটে ভুগবে।

বিবার্তা/মেহেদী/শাহী/কামরুল