বিশ্বখ্যাত প্রেমের চিঠিগুলোতে কি লেখা ছিলো? প্রেমের চিঠির কথা মনে পড়লেই আপনার নাকে এসে বিঁধবে অতীতের ঘ্রাণ। এখন আর কে চিঠি লেখে বলুন? ফেসবুক, মোবাইল সেসবের প্রয়োজনীয়তা অতীত করে দিয়েছে। চিঠির আবেদন কিন্তু ফুরিয়ে যায়নি। চলুন এবার বিশ্বখ্যাত প্রেমের চিঠি থেকে দু-এক লাইন পড়ে নেয়া যাক।
১. জন কীটস প্রতিববেশী ফ্যানি ব্রাউনিকে চিঠি লিখেছিলেন: ‘ভালবাসা আমাকে স্বার্থপর করেছে। তোমাকে ছাড়া আমার অস্তিত্ব নেই। আমি প্রায় সবকিছুই ভুলে যাই, কিন্তু তোমাকে আবার দেখার কথা ভুলতে পারি না।’
২. হেমিংওয়ে তাঁর প্রেমিকাকে দেয়া এক চিঠিতে লিখেছিলেন: ‘হাত বাড়িয়ে তোমাকে পেলে প্রতিবার কী যে অনুভূতি হয়, আমি বলে বোঝাতে পারব না। মনে হয়, আমি আমার ঘরেই আছি। খুব বেশি কিছু ঘটনা নয়। কিন্তু আমরা সবসময় আনন্দে থেকেছি।’
৩. বেটোফন লিখেছিলেন বহু চিঠি, যার মধ্যে ছিল এরকম রোমান্টিক কথা: ‘ভালোবাসা সবকিছু দাবি করে। সে দাবি মেনেই তোমার জন্য আমি এবং আমার জন্য তুমি।’
৪. নেপোলিয়নের মতো দুর্ধর্ষ যোদ্ধাও প্রেমের ক্ষেত্রে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তিনি লেখেন: ‘অনুনকরণীয় জোসেফাইনের জাদু যেন জ্বলতেই থাকে, আর তার শিখা জেগে থাকে আমার হৃদয়ে।’
৫. এলিজাবেথ টেলরের সৌন্দর্যের উপাসনা করে রিচার্ড বার্টন লেখেন: ‘তুমি অবশ্য জানবে না, তুমি চিরকাল কী আশ্চর্যরকম সুন্দর। এও জানবে না যে, কী চমৎকার বিপজ্জনক রমণীয়তা তোমার অর্জিত, যা তুমি যোগ করেছ তোমার লাবণ্যে।’
৬. জিমি হেন্ড্রিক্স লিখেছিলেন: ‘সুখ তোমার মধ্যেই আছে। শুধু হৃদয়ের আগলটুকু খুলে দাও, আর বড় হয়ে ওঠো।’
৭. চার্চিল তার স্ত্রীকে লিখেছিলেন: ‘ভালোবাসার যদি কোনও অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তবে তোমার কাছে ঋণে আমি যারপরনাই খুশি। তোমার সঙ্গে আর তোমার হদয়ে বেঁচে থাকার এ অনুভূতি, আমি কোন ভাষায় বা প্রকাশ করব?’ তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বিবার্তা/জিয়া
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]