শিরোনাম
যুবলীগই ছিল শেখ হাসিনার একমাত্র ভ্যানগার্ড: আমু
প্রকাশ : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১, ২১:০৫
যুবলীগই ছিল শেখ হাসিনার একমাত্র ভ্যানগার্ড: আমু
বিবার্তা ডেস্ক
প্রিন্ট অ-অ+

যুবলীগই শেখ হাসিনার একমাত্র ভ্যানগার্ড ছিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডনলীর সদস্য আমির হোসেন আমু এমপি।


তিনি বলেন, এই যুবলীগই সার্বক্ষণিক শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করেছে। প্রত্যেকটি আন্দোলন সফল করতে যুবলীগের ত্যাগ-তিতিক্ষা ছিল অপরিসীম।


সোমবার বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভা ও আশ্রয় কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।


অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি অংশ নেন আমির হোসেন আমু। অন্যান্যের মধ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, বিশিষ্ট কবি নির্মলেন্দু গুণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. নাসরীন আহমাদ।


সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। সঞ্চালনা করেন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।


আমির হোসেন আমু বলেন, শেখ হাসিনা ছোটবেলা থেকেই সংগ্রামী ও সাহসী ছিলেন। আমরা যখন ১৯৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন রিপোর্টের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করি, তখন তিনি আজিমপুর গার্লস স্কুলের ছাত্রী। তিনি সেখানকার ছাত্রীদের নিয়ে মিছিল-মিটিংয়ে অংশ নিতেন। তিনি ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা আন্দোলনের অন্যতম অগ্রসৈনিক ছিলেন। ’৭৫ পরবর্তী সময়ে স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান দেশে যখন একটি অরাজকতা পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন, বঙ্গবন্ধুর খুনি ও যুদ্ধাপরাধীদেরকে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব দিয়েছেন, যখন কোনো আইনের শাসন ছিল না সেই দুর্বিসহ সেই সময়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি দেশে ফেরেন আলোর দিশারী হয়ে।


সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, ১৯৮১ সালে যেদিন শেখ হাসিনা দেশে ফিরলেন সেদিন নির্বাসন থেকে বাংলাদেশ অস্তিত্বে ফিরলো। ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি মার্কিন সাময়িকী টাইম পত্রিকায় বাংলাদেশের ওপর একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে বঙ্গবন্ধু একটি আবক্ষ ছবি প্রকাশিত হয়েছিল। সেখানে ডান পাশে লেখা ছিল বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ সমার্থক। ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ফিরে পেয়েছিলাম। কারণ ’৭৫ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ছিনতাই হয়ে গিয়েছিল। আমরা শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন করছি এ জন্যই যে, তাঁর কাছে আমাদের অশেষ দায়, অশেষ ঋণ।


সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম না নিলে আমরা আজ একটা মানচিত্র পেতাম না, একটা পতাকা পেতাম না, জাতীয় সংগীত পেতাম না। শেখ হাসিনা জন্ম না নিলে আমরা গণতন্ত্র পেতাম না, সামাজিক ন্যায় বিচার পেতাম না, অর্থনৈতিক মুক্তি পেতাম না, ভোট ও ভাতের অধিকার পেতাম না এবং একটা মর্যাদাশীল দেশ পেতাম না।


এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. খালেদ শওকত আলী, শেখ ফজলে ফাহিম, মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন, এমপি, রফিকুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান পবন, এনামুল হক খান, মোয়াজ্জেম হোসেন, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, জসিম মাতুব্বর, আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, বদিউল আলম, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, সাইফুর রহমান সোহাগ, জহির উদ্দিন খসরু, সোহেল পারভেজ, মশিউর রহমান চপল, অ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক জহুরুল ইসলাম মিল্টন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শামছুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মুস্তাফিজ, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক নিজাম উদ্দিন চৌধুরী পারভেজ, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হারিস মিয়া শেখ সাগর, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মুকিত চৌধুরী, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক কাজী খালিদ আল মাহমুদ টুকু, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফজলে রাব্বী স্মরণ, উপ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ মিসির আলি, উপ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আবদুর রহমান, উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সামসুল ইসলাম পাটোয়ারী, উপ-শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ আল আমিন, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, সহ-সম্পাদক আবির মাহমুদ ইমরান, তোফাজ্জল হোসেন তোফায়েল, আতাউর রহমান উজ্জল, মির্জা নাসিউল আলম শুভ্র, রাজু আহমেদ, গোলাম ফেরদৌস ইব্রাহিম, মাইদুল ইসলাম, আলামিনুল হক আলামিন, আবদুর রহমান জীবন, নাজমুল হুদা ওয়ারেছি চঞ্চল, আলমগীর হোসেন শাহ জয়, কামরুল হাসান লিংকন, বাবলুর রহমান বাবলু, এ কে এম মুক্তাদির রহমান শিমুল, আবু রায়হান রুবেল, ইঞ্জিনিয়ার কামরুজ্জামান, মনিরুজ্জামান পিন্টু, মনিরুল ইসলাম আকাশ, জয়নাল আবেদীন চৌধুরী রিগ্যান, নাসির উদ্দিন মিন্টু, কার্যনির্বাহী সদস্য প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম, নাজমুল হুদা নাহিদ, মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গোলাম কিবরিয়া, প্রফেসর ড. আরশেদ আলী আশিক, আবুল কালাম আজাদ, শাম্মি খান, শহিদুল ইসলাম লাকি, জি এম গাফফার হোসেন, কাজী বসির আহমেদ, রাজু আহমেদ (ভিপি) মিরান, গিয়াস উদ্দিন আজম, মুজিবুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মুক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, শওকত হায়াত, ইঞ্জিনিয়ার আবু সাইদ হিরো, ইঞ্জিনিয়ার আসাদুল্লা তুষার, মানিক লাল ঘোষ, মোবাশ্বের হোসেন স্বরাজ, নূর হোসেন সৈকত, নুরুল ইসলাম নুরু মিয়া, এ বি এম আরিফ হোসেন, বজলুর করিম মীর, শেখ তরিকুল ইসলাম, সাজেদুর রহমান চৌধুরী বিপ্লব, আসাদুজ্জামান সুমন, ড. রায়হান সরকার রিজভী, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজাসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।


বিবার্তা/আরকে

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com