শিরোনাম
পৌরসভা নির্বাচন : দ্বিতীয় ধাপেও নৌকার জয় জয়াকার
প্রকাশ : ১৬ জানুয়ারি ২০২১, ২১:১৬
পৌরসভা নির্বাচন : দ্বিতীয় ধাপেও নৌকার জয় জয়াকার
বিবার্তা ডেস্ক
প্রিন্ট অ-অ+

পৌরসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপেও নৌকার প্রার্থীদের জয় জয়াকার। দ্বিতীয় ধাপে দেশের ৬০টি পৌরসভায় ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি পৌরসভা ভোটের বেসরকারি ফল জানা গেছে। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ প্রার্থী মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর।


নোয়াখালী: জেলার বসুরহাট পৌরসভা নির্বাচনে ১০ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ও দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা। শনিবার (১৬ জানুয়ারি) বিকালে বসুরহাট পৌরসভার ফলাফল ঘোষণা করা হয়।


আবদুল কাদের মির্জার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী (ধানের শীষ) কামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৭৭৮ ভোট। এছাড়া জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী (মোবাইল ফোন) মোশারফ হোসেন পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫১ ভোট।


নির্বাচনে জয়ের পর আবদুল কাদের মির্জা ভোটের পরিবেশে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ভোটারদের দেয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ না করা পর্যন্ত বিজয়ের মালা পরব না।


আবদুল কাদের মির্জা বলেন, এ জয় বঙ্গবন্ধুর জয়, এ জয় শেখ হাসিনার জয়, এ জয় ওবায়দুল কাদেরের জয়, এ জয় বসুরহাট পৌরবাসীর জয়। আমি এ জয় বাংলাদেশের আমার দলের প্রতিটি নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসর্গ করে দিলাম।


দিনাজপুর : জেলার তিনটি পৌরসভায় একটি আওয়ামী লীগ একটি বিএনপি এবং একটি আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।


দিনাজপুর (সদর) পৌরসভায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির প্রার্থী বর্তমান পৌর মেয়র ও কেন্দ্রীয় বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম। তিনি পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দিনাজপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি ও দিনাজপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি রাশেদ পারভেজ পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৬২ ভোট।


বিরামপুর পৌরসভায় নৌকা প্রতীকে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা অধ্যাক্ষ আক্কাস আলী বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী নারিকেল গাছ প্রতীকে অ্যাডভোটে নুরুজ্জামান সরকার পেয়েঠেন ৮ হাজার ৬৮৬ ভোট।


বীরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোবাইল ফোন প্রতীকে বীরগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান মেয়র মোঃ মোশারফ হোসেন বাবুল বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন তিন হাজার ৯৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের উপজেলা ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোঃ নুর ইসলাম নুর পেয়েছেন তিন হাজার ৯৪৬ ভোট।


অপ্রীতিকর ঘটনার ছাড়াই দিনাজপুরের তিনটি পৌরসভায় শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।


রাজশাহী: গোদাগাড়ী উপজেলার কাকনহাট পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের একেএম আতাউর রহমান খান। তিনি ৪৬৩ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। একেএম আতাউর রহমান খান নৌকা প্রতিকে ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৮৫ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির হাফিজুর রহমান হাফিজ ধানের শীষ প্রতিকে ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ১২২ ভোট।


সুনামগঞ্জ: ছাতক পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ১২ হাজার ৮'শ ২৩ ভোট পেয়েছেন। বিএনপি মনোনীত রাশিদা আহমদ ন্যান্সি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৯'শ ৮ ভোট।


বাগমারা: ভবানীগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আব্দুল মালেক মণ্ডল নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭৩১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৪৬২০ ভোট বেশি পেয়ে দ্বিতীয় বারের মেয়র নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জগ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম মামুনুর রশিদ পেয়েছেন ২৬৯৯ ভোট।


নাটোর: লালপুর উপজেলার গোপালপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রোকসানা মোর্ত্তজা লিলি (নৌকা) ৬ হাজার ৭৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুরুল ইসলাম বিমল (রেল ইঞ্জিন) পেয়েছেন ৫ হাজার ৭ ভোট।


ঝিনাইদহ: শৈলকূপা পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কাজী আশরাফুল আজম নির্বাচিত হয়েছেন। ১০ হাজার ৮৮৭ ভোট পেয়ে তিনি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৈয়বুর রহমান খান পেয়েছেন ৭ হাজার ২৮১ ভোট।


কুষ্টিয়া: জেলায় চারটি পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তিনটিতে এবং জাসদ সমর্থিত প্রার্থী এটিতে জয়ী হয়েছেন।


এরমধ্যে কুষ্টিয়ার কুমারখালী পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ১১০ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আনিসুর রহমান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৩৮৬ ভোট।


মিরপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হাজী মো. এনামুল হক নৌকা প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ৪৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মো. আরিফুর রহমান পেয়েছেন ২ হাজার ৫১৫ ভোট।


ভেড়ামার পৌরসভা নির্বাচনে জাসদ সমর্থিত প্রার্থী মশাল প্রতীক নিয়ে সাত হাজার ৮২৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. শামিমুল ইসলাম ছানা নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন পাঁচ হাজার ১৬৬ ভোট।


এছাড়াও কুষ্টিয়া পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আনোয়ার আলী নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।


এদিকে দ্বিতীয় ধাপে কুষ্টিয়ার চারটি পৌরসভা নির্বাচনে বিছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত। মিরপুর পৌরসভা নির্বাচন চলাকালে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থক ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে মারধরের ঘটনা ঘটে। এতে তিন জন আহত হয়।


কুষ্টিয়া, মিরপুর ও ভেড়ামারা পৌরসভা নির্বাচনে ব্যালটে ভোট গ্রহণ হলেও কুমারখালী পৌরসভায় ইভিএম-এ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।


বগুড়া: সারিয়াকান্দি পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মতিউর রহমান মতি (নৌকা) বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৬ হাজার ৫৭৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলমগীর শাহী সুমন পান ২ হাজার ৭৯৬ ভোট।


বগুড়ার আদমদীঘির সান্তাহার পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আলহাজ তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি তৃতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হলেন।


শনিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু পেয়েছেন ৭ হাজার ৮১৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম মন্টু ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৯৭। অর্থাৎ ৪২২ ভোটের ব্যবধানে মেয়র নির্বাচিত হন ভুট্টু।উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার আব্দুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।


নরসিংদী: মনোহরদী পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান মেয়র আমিনুর রশিদ সুজন নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৮৮২ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল হক পেয়েছেন ৫৮৫ ভোট।


হবিগঞ্জ : জেলার মাধবপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী হাবিবুর রহমান মানিক বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের (নৌকা) প্রার্থীর চেয়ে ৮ গুণের বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।


বিএনপির হাবিবুর রহমান মানিক পেয়েছেন ৫ হাজার ৩১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী পংকজ কুমার সাহা নারকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ১৫৬ ভোট। অপর বিদ্রোহী বীর মুক্তিযোদ্বা শাহ মো. মুসলিম জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৯ ভোট। আর নৌকা প্রতীক নিয়ে শ্রীধাম দাশ গুপ্ত ৬০৮ ভোট পেয়েছেন। ফলে নৌকার প্রার্থীর চেয়ে ৮ গুণের বেশি ভোট পেয়েছেন বিএনপির হাবিবুর রহমান মানিক।


১৯৯৭ সালে পৌরসভাটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই মেয়র পদ আওয়ামী লীগের দখলে ছিল। বর্তমানে এটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভা। ভোটার ১৫ হাজার ৯৮৭ জন।


ময়মনসিংহ: মুক্তাগাছায় বেসরকারিভাবে মেয়র পদে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বিল্লাল হোসেন সরকার। তিনি পেয়েছেন ১২ হাজার ৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৫ ভোট।


কুড়িগ্রাম : জেলার নাগেশ্বরী পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র ও আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী মোহাম্মদ হোসেন ফাকু নারিকেল গাছ মার্কায় ১১ হাজার ৯৭৪ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।


তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আব্দুর রহমান মিয়া লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন নয় হাজার ৩০৭ ভোট। এছাড়াও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মাওলানা মো: রফিকুল ইসলাম হাতপাখা মার্কায় পেয়েছেন ছয় হাজার ৮৭১ ভোট, আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফরহাদ হোসেন ধলু সওদাগর নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন পাঁচ হাজার ৭২৬ ভোট এবং বিএনপি প্রার্থী শহিদুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৮০৯ ভোট।


খাগড়াছড়ি : খাগড়াছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী নির্মলেন্দু চৌধুরী নয় হাজার ৩২ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোবাইল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিকুল আলম পেয়েছেন আট হাজার ৭৪৯ ভাট।


এছাড়াও বিএনপি প্রার্থী ধানের শীষ নিয়ে ইব্রাহীম খলিল পেয়েছে চার হাজার ৩০৮ ভোট। লাঈল প্রতীকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ফিরোজ আহমেদ পেয়েছে ১৮৪ ভোট। এতে ১৮টি কেন্দ্রে মোট প্রাপ্ত ২২ হাজার ২৭৩ ভোট কাস্ট হয়েছে। বাতিল ভোট সংখ্যা ৭৫।


শনিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোট গ্রহণ চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। ভোটারদের সরব উপস্থিতিতে উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। খাগড়াছড়িতে পৌর নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩৭ হাজার ৮৭ জন। তার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২০ হাজার ৩৫১ জন এবং নারী ভোটার ১৬ হাজার ৭৩৬ জন।


১৮টি ভোট কেন্দ্রে ১০৯টি বুথে ভোট গ্রহণের করা হয়। দ্বিতীয় দফায় ৬১টি পৌরসভার মধ্যে ৩২টিতে ব্যালট ও ২৯টি ইভিএম এর মধ্যে খাগড়াছড়িতে প্রথম বারের মত এবার ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হয়। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নির্মলেন্দু চৌধুরী নৌকা, বিএনপির প্রার্থী মো. ইব্রাহীম খলিল ধানের শীষ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোবাইল প্রতীকের রফিকুল আলম ও জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ফিরোজ আহম্মেদ প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।


বিবার্তা/আবদাল/জাই

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com